Dhaka মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৭ মার্চকে ঐতিহাসিক দিবস ঘোষণা: মন্ত্রিসভার পরিপত্র জারি

ফাইল ছবি

৭ মার্চ বাংলাদেশের জন্য একটি ঐতিহাসিক দিন। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকার তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। সেদিন বঙ্গবন্ধুর ওই ভাষণের পর জেগে ওঠে বাঙালি জাতি।

বঙ্গবন্ধুর দেওয়া ভাষণের দিনটিকে ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। গত ৭ অক্টোবর এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছিল মন্ত্রিসভা।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সাধারণ অধিশাখার উপসচিব মো. সাজজাদুল হাসানের গত ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত পরিপত্রে বলা হয়েছে, সরকার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ প্রদত্ত ভাষণের দিনটিকে ‘ঐতিহাসিক ৭ মার্চ হিসেবে ঘোষণা’ এবং দিবসটি উদযাপনের লক্ষ্যে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস উদযাপন পালন সংক্রান্ত পরিপত্রের ‘ক’ শ্রেণিভুক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্তকরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে ‘ক’ ক্রমিকে অন্তর্ভুক্ত হলেও দিবসটির ক্ষেত্রে সাধারণ ছুটি প্রযোজ্য হবে না।

আরও পড়ুন : শেখ রাসেলের ৫৭তম জন্মদিন রোববার

এতে আরো বলা হয়, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় দিবসটি উদযাপনের উদ্যোক্তা মন্ত্রণালয় হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। তবে বিষয়ভিত্তিক বণ্টনের আওতায় প্রত্যক্ষ সংশ্লিষ্টতা থাকার পরিপ্রেক্ষিতে দিবস উদযাপনে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সরাসরিভাবে সম্পৃক্ত এবং দিবসটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব ও সচেতনতা আগামী প্রজন্মের মধ্যে যথাযথভাবে সঞ্চালনের লক্ষ্যে উক্ত কর্মকাণ্ডে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত করতে হবে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

৭ মার্চকে ঐতিহাসিক দিবস ঘোষণা: মন্ত্রিসভার পরিপত্র জারি

প্রকাশের সময় : ০৫:০০:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ অক্টোবর ২০২০

৭ মার্চ বাংলাদেশের জন্য একটি ঐতিহাসিক দিন। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকার তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। সেদিন বঙ্গবন্ধুর ওই ভাষণের পর জেগে ওঠে বাঙালি জাতি।

বঙ্গবন্ধুর দেওয়া ভাষণের দিনটিকে ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। গত ৭ অক্টোবর এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছিল মন্ত্রিসভা।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সাধারণ অধিশাখার উপসচিব মো. সাজজাদুল হাসানের গত ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত পরিপত্রে বলা হয়েছে, সরকার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ প্রদত্ত ভাষণের দিনটিকে ‘ঐতিহাসিক ৭ মার্চ হিসেবে ঘোষণা’ এবং দিবসটি উদযাপনের লক্ষ্যে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস উদযাপন পালন সংক্রান্ত পরিপত্রের ‘ক’ শ্রেণিভুক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্তকরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে ‘ক’ ক্রমিকে অন্তর্ভুক্ত হলেও দিবসটির ক্ষেত্রে সাধারণ ছুটি প্রযোজ্য হবে না।

আরও পড়ুন : শেখ রাসেলের ৫৭তম জন্মদিন রোববার

এতে আরো বলা হয়, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় দিবসটি উদযাপনের উদ্যোক্তা মন্ত্রণালয় হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। তবে বিষয়ভিত্তিক বণ্টনের আওতায় প্রত্যক্ষ সংশ্লিষ্টতা থাকার পরিপ্রেক্ষিতে দিবস উদযাপনে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সরাসরিভাবে সম্পৃক্ত এবং দিবসটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব ও সচেতনতা আগামী প্রজন্মের মধ্যে যথাযথভাবে সঞ্চালনের লক্ষ্যে উক্ত কর্মকাণ্ডে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত করতে হবে।