Dhaka শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৪ মাসে বিদেশে পাচার ২৫ হাজার কোটি টাকা

  • প্রতিনিধির নাম
  • প্রকাশের সময় : ০৪:০৩:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • ১৮৮ জন দেখেছেন

দেশের মোবাইল ব্যাংকিং এর ৫ হাজার এজেন্টের হুন্ডির ব্যবসার কারণে গত ৪ মাসে বিদেশে পাচার হয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকা। জানিয়েছেন সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া। হুন্ডি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১৬ জনকে গ্রেফতার নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে সিআইডি প্রধান আরও জানান, মানিলন্ডারিং চক্রের কারণেই ডলারের উপর বেড়েছে চাপ, বৃদ্ধি পেয়েছে দাম। কমেছে রেমিট্যান্স প্রবাহ।

সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া বলেন, গেলো কয়েক মাসে তীব্র ডলার সংকটে পড়েছে দেশ। দেশের ডলার আয়ের সবচেয়ে বড় অংশটি আসে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স থেকে। কিন্তু গেলো কয়েক বছরে সেই রেমিট্যান্সে থাবা বসিয়েছে হুন্ডি ব্যবসায়ীরা।

মোবাইল ফাইন্যান্সিং এজেন্টেদের অবৈধ হুন্ডির ব্যবসার কারণে বাংলাদেশ হারিয়েছে ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স। যা বছর শেষে দাঁড়ায় ৭৫ হাজার কোটি টাকা। হুন্ডিতে জড়িত ৫ হাজার অবৈধ এজেন্টের সন্ধান পায় সিআইডি। এরপর বেশ কয়েকটি জায়গায় অভিযান চালিয়ে ৩ টি চক্রের ১৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়।

এই ব্যবসার সাথে জড়িত সবাইকে গোয়েন্দা নজরদারিতে রাখা হয়েছে বলেও জানান সিআইডি প্রধান।

তিনি জানান, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ ও হুন্ডি ব্যবসা বন্ধে শিগগিরই বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে সিআইডি আলোচনায় বসবে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

ব্রিজ থাকলেও নেই রাস্তা, ভোগান্তি চরমে

৪ মাসে বিদেশে পাচার ২৫ হাজার কোটি টাকা

প্রকাশের সময় : ০৪:০৩:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২২

দেশের মোবাইল ব্যাংকিং এর ৫ হাজার এজেন্টের হুন্ডির ব্যবসার কারণে গত ৪ মাসে বিদেশে পাচার হয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকা। জানিয়েছেন সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া। হুন্ডি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১৬ জনকে গ্রেফতার নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে সিআইডি প্রধান আরও জানান, মানিলন্ডারিং চক্রের কারণেই ডলারের উপর বেড়েছে চাপ, বৃদ্ধি পেয়েছে দাম। কমেছে রেমিট্যান্স প্রবাহ।

সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া বলেন, গেলো কয়েক মাসে তীব্র ডলার সংকটে পড়েছে দেশ। দেশের ডলার আয়ের সবচেয়ে বড় অংশটি আসে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স থেকে। কিন্তু গেলো কয়েক বছরে সেই রেমিট্যান্সে থাবা বসিয়েছে হুন্ডি ব্যবসায়ীরা।

মোবাইল ফাইন্যান্সিং এজেন্টেদের অবৈধ হুন্ডির ব্যবসার কারণে বাংলাদেশ হারিয়েছে ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স। যা বছর শেষে দাঁড়ায় ৭৫ হাজার কোটি টাকা। হুন্ডিতে জড়িত ৫ হাজার অবৈধ এজেন্টের সন্ধান পায় সিআইডি। এরপর বেশ কয়েকটি জায়গায় অভিযান চালিয়ে ৩ টি চক্রের ১৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়।

এই ব্যবসার সাথে জড়িত সবাইকে গোয়েন্দা নজরদারিতে রাখা হয়েছে বলেও জানান সিআইডি প্রধান।

তিনি জানান, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ ও হুন্ডি ব্যবসা বন্ধে শিগগিরই বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে সিআইডি আলোচনায় বসবে।