Dhaka শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

২০২৬ বিশ্বকাপের লোগো উন্মোচন

  • স্পোর্টস ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ০৪:৫৮:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ মে ২০২৩
  • ২০১ জন দেখেছেন

স্পোর্টস ডেস্ক : 

কাতার বিশ্বকাপে শেষ হতে না হতেই পরবর্তী বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনায় মাঠে নেমে পড়েছে ফিফা। বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইতিমধ্যে আসন্ন এই মেগা আসরটির জন্য লোগো উন্মোচন করেছে। ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ যৌথভাবে আয়োজন করবে উত্তর আমেরিকার তিন দেশ যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো এবং কানাডা।

বুধবার (১৭ মে) আমেরিকার লস অ্যাঞ্জেলসে এক জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ২০২৬ বিশ্বকাপের লোগো উন্মোচন করেন ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো এবং ব্রাজিলিয়ান ফুটবল গ্রেট রোনাল্ডো নাজারিও।

আসন্ন বিশ্বকাপের লোগোটির মাঝে বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফির ছবি বসানো। তার নিচে ‘২৬’ সালের বোল্ড ছাপ দেওয়া। এই প্রথমবার বিশ্বকাপের লোগোতে সোনালী ট্রফির ব্যবহার করা হয়েছে। অন্যান্য আসরে ট্রফির মূল ছবি নয়; অঙ্কিত কোনো ছবি ব্যবহার করা হতো। অনুষ্ঠানে ফিফা সবাইকে ‘উই আর ২৬’ ক্যামপেইনের সঙ্গেও পরিচয় করিয়ে দিয়েছে।

‘উই আর ২৬’ বলতে ফিফা বুঝিয়েছে ‘মানুষ, সম্প্রদায় ও স্থানকে’। অর্থাৎ, ২০২৬ আসর যেহেতু তিনটি দেশজুড়ে হবে, তাই সবগুলো স্থানের পাশাপাশি তাদের সম্প্রদায় ও মানুষকে এই ক্যামপেইনে যুক্ত করা হয়েছে।

২০২৬ বিশ্বকাপ থেকে বদলে যাচ্ছে ফুটবলের বিশ্ব আসরের চেহারা। শেষ কয়েকটি আসর বসেছিল ৩২ দল নিয়ে। যাতে বিশ্বকাপে খেলা হতো ৬৪ ম্যাচ। আগামী ২০২৬ বিশ্বকাপ থেকে দল বাড়ছে আরও ১৬টি। অর্থাৎ ৪৮ দেশ নিয়ে বিশ্বকাপ মাঠে গড়াবে। যার ফলে বাড়ছে ম্যাচসংখ্যাও। খেলা হবে ৮০ ম্যাচ। সেজন্যে শেষ চারটি বিশ্বকাপের তুলনায় ২০২৬ আসরে ভেন্যুর সংখ্যাও বাড়াতে হয়েছে ফিফাকে। খেলা হবে ১৬টি ভেন্যুতে।

আয়োজক দেশের মূল দায়িত্ব থাকছে যুক্তরাষ্ট্রের কাঁধে। তাদের সঙ্গে আয়োজনের দায়িত্বে মেক্সিকো আর কানাডা থাকলেও আমেরিকার ১১টি ভেন্যু পেয়েছে বিশ্বকাপের দায়িত্ব। যেখানে মেক্সিকোর ৩টি, আর কানাডার ২টি।

লোগো উন্মোচন অনুষ্ঠানে ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো বলেন, এটি এমন একটি মুহূর্ত যখন তিনটি দেশ এবং একটি সমগ্র মহাদেশ সম্মিলিতভাবে বলে যে, আমরা বিশ্বকে স্বাগত জানাতে এবং সর্বকালের সর্ববৃহৎ ও সবচেয়ে বেশি দল নিয়ে ফিফা ওয়ার্ল্ডকাপ উপহার দিতে চলেছি। এই টুর্নামেন্ট আয়োজক দেশ এবং অংশগ্রহণকারীদের ইতিহাসের পাতায় নাম লেখানোর সুযোগ করে দিচ্ছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সুনামগঞ্জে প্রাইভেটকার-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ২

২০২৬ বিশ্বকাপের লোগো উন্মোচন

প্রকাশের সময় : ০৪:৫৮:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ মে ২০২৩

স্পোর্টস ডেস্ক : 

কাতার বিশ্বকাপে শেষ হতে না হতেই পরবর্তী বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনায় মাঠে নেমে পড়েছে ফিফা। বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইতিমধ্যে আসন্ন এই মেগা আসরটির জন্য লোগো উন্মোচন করেছে। ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ যৌথভাবে আয়োজন করবে উত্তর আমেরিকার তিন দেশ যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো এবং কানাডা।

বুধবার (১৭ মে) আমেরিকার লস অ্যাঞ্জেলসে এক জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ২০২৬ বিশ্বকাপের লোগো উন্মোচন করেন ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো এবং ব্রাজিলিয়ান ফুটবল গ্রেট রোনাল্ডো নাজারিও।

আসন্ন বিশ্বকাপের লোগোটির মাঝে বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফির ছবি বসানো। তার নিচে ‘২৬’ সালের বোল্ড ছাপ দেওয়া। এই প্রথমবার বিশ্বকাপের লোগোতে সোনালী ট্রফির ব্যবহার করা হয়েছে। অন্যান্য আসরে ট্রফির মূল ছবি নয়; অঙ্কিত কোনো ছবি ব্যবহার করা হতো। অনুষ্ঠানে ফিফা সবাইকে ‘উই আর ২৬’ ক্যামপেইনের সঙ্গেও পরিচয় করিয়ে দিয়েছে।

‘উই আর ২৬’ বলতে ফিফা বুঝিয়েছে ‘মানুষ, সম্প্রদায় ও স্থানকে’। অর্থাৎ, ২০২৬ আসর যেহেতু তিনটি দেশজুড়ে হবে, তাই সবগুলো স্থানের পাশাপাশি তাদের সম্প্রদায় ও মানুষকে এই ক্যামপেইনে যুক্ত করা হয়েছে।

২০২৬ বিশ্বকাপ থেকে বদলে যাচ্ছে ফুটবলের বিশ্ব আসরের চেহারা। শেষ কয়েকটি আসর বসেছিল ৩২ দল নিয়ে। যাতে বিশ্বকাপে খেলা হতো ৬৪ ম্যাচ। আগামী ২০২৬ বিশ্বকাপ থেকে দল বাড়ছে আরও ১৬টি। অর্থাৎ ৪৮ দেশ নিয়ে বিশ্বকাপ মাঠে গড়াবে। যার ফলে বাড়ছে ম্যাচসংখ্যাও। খেলা হবে ৮০ ম্যাচ। সেজন্যে শেষ চারটি বিশ্বকাপের তুলনায় ২০২৬ আসরে ভেন্যুর সংখ্যাও বাড়াতে হয়েছে ফিফাকে। খেলা হবে ১৬টি ভেন্যুতে।

আয়োজক দেশের মূল দায়িত্ব থাকছে যুক্তরাষ্ট্রের কাঁধে। তাদের সঙ্গে আয়োজনের দায়িত্বে মেক্সিকো আর কানাডা থাকলেও আমেরিকার ১১টি ভেন্যু পেয়েছে বিশ্বকাপের দায়িত্ব। যেখানে মেক্সিকোর ৩টি, আর কানাডার ২টি।

লোগো উন্মোচন অনুষ্ঠানে ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো বলেন, এটি এমন একটি মুহূর্ত যখন তিনটি দেশ এবং একটি সমগ্র মহাদেশ সম্মিলিতভাবে বলে যে, আমরা বিশ্বকে স্বাগত জানাতে এবং সর্বকালের সর্ববৃহৎ ও সবচেয়ে বেশি দল নিয়ে ফিফা ওয়ার্ল্ডকাপ উপহার দিতে চলেছি। এই টুর্নামেন্ট আয়োজক দেশ এবং অংশগ্রহণকারীদের ইতিহাসের পাতায় নাম লেখানোর সুযোগ করে দিচ্ছে।