Dhaka মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালের সিসিইউতে মান্না

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না হার্ট অ্যাটাক করেছেন। তাকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) মধ্যরাতে এই রাজনীতিবিদকে বিএসএমএমইউতে ভর্তি করা হয়। তিনি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (সিসিইউতে) চিকিৎসা নিচ্ছেন।

চিকিৎসক শোয়েব মুহাম্মদ জানান, মান্না হার্ট অ্যাটাক করেছেন। ৭২ ঘণ্টা পার না হওয়া পর্যন্ত তিনি শঙ্কামুক্ত নন।

নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার জানান, মধ্যরাতে বুকে ব্যথা অনুভব করলে মান্নাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। দলের পক্ষ থেকে দেশবাসীর কাছে দোয়া চাওয়া হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে ২০১৫ সালে মাহমুদুর রহমান মান্না কারাগারে থাকা অবস্থায় হার্ট অ্যাটাক করলে তাকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেসময় তার হার্টে একাধিক ব্লক ধরা পড়ে।

নাগরিক ঐক্য দাবি করে, নিষ্ঠুর-নিপীড়ক হাসিনা সরকার তাকে চিকিৎসার সুযোগ না দিয়ে হাসপাতাল থেকে কারাগারে প্রেরণ করে। কারামুক্ত হওয়ার পরও তার পাসপোর্ট আটকে রাখা হয়। এ কারণে তিনি বিদেশে উন্নত চিকিৎসাও নিতে পারেননি।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালের সিসিইউতে মান্না

প্রকাশের সময় : ১২:৫১:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না হার্ট অ্যাটাক করেছেন। তাকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) মধ্যরাতে এই রাজনীতিবিদকে বিএসএমএমইউতে ভর্তি করা হয়। তিনি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (সিসিইউতে) চিকিৎসা নিচ্ছেন।

চিকিৎসক শোয়েব মুহাম্মদ জানান, মান্না হার্ট অ্যাটাক করেছেন। ৭২ ঘণ্টা পার না হওয়া পর্যন্ত তিনি শঙ্কামুক্ত নন।

নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার জানান, মধ্যরাতে বুকে ব্যথা অনুভব করলে মান্নাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। দলের পক্ষ থেকে দেশবাসীর কাছে দোয়া চাওয়া হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে ২০১৫ সালে মাহমুদুর রহমান মান্না কারাগারে থাকা অবস্থায় হার্ট অ্যাটাক করলে তাকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেসময় তার হার্টে একাধিক ব্লক ধরা পড়ে।

নাগরিক ঐক্য দাবি করে, নিষ্ঠুর-নিপীড়ক হাসিনা সরকার তাকে চিকিৎসার সুযোগ না দিয়ে হাসপাতাল থেকে কারাগারে প্রেরণ করে। কারামুক্ত হওয়ার পরও তার পাসপোর্ট আটকে রাখা হয়। এ কারণে তিনি বিদেশে উন্নত চিকিৎসাও নিতে পারেননি।