Dhaka বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হাওরে স্থানীয় সাংসদের সহযোগিতায় রাস্তা নির্মাণ, খুশি কৃষকরা

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

কিশোরগঞ্জের ভৈরবে জোয়ানশাহী হাওড়ে এলাকায় ভৈরব-কুলিয়ারচরের সংসদ সদস্য নাজমুল হাসান পাপনের সহযোগিতায় চলতি বছরে বধুনগর ঈদগাহ থেকে উড়ার খাল সুইচগেইট পর্যন্ত যাতায়াতের জন্য রাস্তা নির্মাণ করে দেওয়া হয়। যাতায়াতের জন্য রাস্তা হওয়ায় ব্যাপক খুশি এলাকার কৃষকরা। এর আগে রাস্তা না থাকায় পাকা ধান কেটে ঘরে তুলতে হিমশিম খেত হতো কৃষকদের। প্রতি বছর বাড়তি খরছ গুনতে হতো তাদের।

কৃষক জাহাঙ্গীর মিয়া বলেন, এই বছর হাওড়ের যাতায়াত ব্যবস্থা উন্নত হওয়ায় ধান কেটে মাড়াই করে সহজেই ঘরে তোলা যাবে। এতে খরচ অনেকটা কমে যাবে।

স্বেচ্ছাসেবক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা আক্তারুজ্জামান খোকা বলেন, এই হাওড়ে প্রায় চার হাজার হেক্টর জমিতে ধান চাষ হয়। কিন্তু হাওড়ের যাতায়াত ব্যবস্থা খুবই নাজুক অবস্থা ছিল। এক থেকে দেড় কিলোমিটার দূর থেকে ধানের বোঝা মাথায় করে নিয়ে যেতে হতো বাড়ির আঙিনায়। রাস্তা হওয়ায় খরচ ও শ্রম কম হবে কৃষকদের।

এ ব্যাপারে শ্রীনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হারুন উর রশিদ বলেন, জোয়ানশাহী হাওড়ে রাস্তাটা হওয়ায় এই অঞ্চলের মানুষ আগাম বন্যা থেকে রক্ষা পাবে। এ ছাড়াও কৃষকরা কম খরচে তাদের ফসল তুলে বাড়িতে নিতে পারবে। মাননীয় সংসদ সদস্য নাজমুল হাসান পাপন সাহেবের কাছে দাবি রাস্তাটি যেন সম্পন্ন করে পাকা করে দেন ।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সাবেক মন্ত্রী দস্তগীরের ৪০০ কোটি টাকার সম্পত্তি জব্দ

হাওরে স্থানীয় সাংসদের সহযোগিতায় রাস্তা নির্মাণ, খুশি কৃষকরা

প্রকাশের সময় : ০৩:০৬:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ এপ্রিল ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

কিশোরগঞ্জের ভৈরবে জোয়ানশাহী হাওড়ে এলাকায় ভৈরব-কুলিয়ারচরের সংসদ সদস্য নাজমুল হাসান পাপনের সহযোগিতায় চলতি বছরে বধুনগর ঈদগাহ থেকে উড়ার খাল সুইচগেইট পর্যন্ত যাতায়াতের জন্য রাস্তা নির্মাণ করে দেওয়া হয়। যাতায়াতের জন্য রাস্তা হওয়ায় ব্যাপক খুশি এলাকার কৃষকরা। এর আগে রাস্তা না থাকায় পাকা ধান কেটে ঘরে তুলতে হিমশিম খেত হতো কৃষকদের। প্রতি বছর বাড়তি খরছ গুনতে হতো তাদের।

কৃষক জাহাঙ্গীর মিয়া বলেন, এই বছর হাওড়ের যাতায়াত ব্যবস্থা উন্নত হওয়ায় ধান কেটে মাড়াই করে সহজেই ঘরে তোলা যাবে। এতে খরচ অনেকটা কমে যাবে।

স্বেচ্ছাসেবক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা আক্তারুজ্জামান খোকা বলেন, এই হাওড়ে প্রায় চার হাজার হেক্টর জমিতে ধান চাষ হয়। কিন্তু হাওড়ের যাতায়াত ব্যবস্থা খুবই নাজুক অবস্থা ছিল। এক থেকে দেড় কিলোমিটার দূর থেকে ধানের বোঝা মাথায় করে নিয়ে যেতে হতো বাড়ির আঙিনায়। রাস্তা হওয়ায় খরচ ও শ্রম কম হবে কৃষকদের।

এ ব্যাপারে শ্রীনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হারুন উর রশিদ বলেন, জোয়ানশাহী হাওড়ে রাস্তাটা হওয়ায় এই অঞ্চলের মানুষ আগাম বন্যা থেকে রক্ষা পাবে। এ ছাড়াও কৃষকরা কম খরচে তাদের ফসল তুলে বাড়িতে নিতে পারবে। মাননীয় সংসদ সদস্য নাজমুল হাসান পাপন সাহেবের কাছে দাবি রাস্তাটি যেন সম্পন্ন করে পাকা করে দেন ।