Dhaka শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেলেন সহকারি ট্রেন চালক তুষার

তুষারের ফেসবুক থেকে নেয়া ছবি

সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রেনের সহকারি চালক সুমন মোহাম্মদ তুষার মারা গেছেন। রোববার (১৬ আগস্ট) নীলফামারীর সৈয়দপুরে ট্রলির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে ঘটনাস্থলে মোটরসাইকেল চালক সুমন মোহাম্মদ তুষার (৩৫) নিহত হন।

তুষার দিনাজপুরের পার্বতীপুরের গুলপাড়ার জুলফিকার আলীর ছেলে। তিনি বাংলাদেশ রেলওয়ের সহকারী লোকোমাস্টার (সহকারী ট্রেন চালক) হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

তিনি ঢাকা-পঞ্চগড় রুটের পঞ্চগড় এক্সপ্রেস এবং ঢাকা-চিলাহাটি রুটের নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের সহকারি চালক ছিলেন। ঘটনার দিনও সকাল থেকে তিনি পার্বতীপুর লোকো সেডে ডিউটি করেন। বিকাল ৪টা পর্যন্ত ডিউটির পর বিকালে মোটরসাইকেল নিয়ে সৈয়দপুরে যান।

আরও পড়ুন : জিমের কলেজে ভর্তি হওয়া হলো না

পুলিশ জানায়, রবিবার রাত আনুমানিক ৯টার দিকে মোটরসাইকেলযোগে সৈয়দপুর থেকে পার্বতীপুরে যাওয়ার সময় চৌমুহনী বাজারে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রলির সাথে মুখোমুখী সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে মারা যান সুমন।

এ সময় মোটরসাইকেলে থাকা বোন ও ভাগনি গুরুতর আহত হন।

স্থানীয়রা আহতদের সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি করান। সৈয়দপুর থানার ওসি আবুল হাসনাত খান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

সহকারি ট্রেন চালক তুষারের মৃত্যুতে পার্বতীপুরে শোকের ছায়া নেমে আসে। অত্যন্ত বিনয়ী ও ভদ্র তুষারের বাবাও রেলে চাকরি করতেন। সে কারণে রেলের স্টাফদের তুষার কাকা বা চাচা বলে ডাকতেন।

তুষার প্রসঙ্গে কয়েকজন লোকো মাস্টার (ট্রেন চালক) জানান, ছেলেটা কয়েকদিন আগে বিয়ে করেছে। এভাবে অসময়ে সে চলে যাবে কেউই ভাবতে পারেনি।

আবহাওয়া

১০ বছরের মধ্যে ক্ষমতায় না গেলে রাজনীতি ছেড়ে দেব : নাহিদ ইসলাম

সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেলেন সহকারি ট্রেন চালক তুষার

প্রকাশের সময় : ০৫:১৮:৩৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ অগাস্ট ২০২০

সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রেনের সহকারি চালক সুমন মোহাম্মদ তুষার মারা গেছেন। রোববার (১৬ আগস্ট) নীলফামারীর সৈয়দপুরে ট্রলির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে ঘটনাস্থলে মোটরসাইকেল চালক সুমন মোহাম্মদ তুষার (৩৫) নিহত হন।

তুষার দিনাজপুরের পার্বতীপুরের গুলপাড়ার জুলফিকার আলীর ছেলে। তিনি বাংলাদেশ রেলওয়ের সহকারী লোকোমাস্টার (সহকারী ট্রেন চালক) হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

তিনি ঢাকা-পঞ্চগড় রুটের পঞ্চগড় এক্সপ্রেস এবং ঢাকা-চিলাহাটি রুটের নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের সহকারি চালক ছিলেন। ঘটনার দিনও সকাল থেকে তিনি পার্বতীপুর লোকো সেডে ডিউটি করেন। বিকাল ৪টা পর্যন্ত ডিউটির পর বিকালে মোটরসাইকেল নিয়ে সৈয়দপুরে যান।

আরও পড়ুন : জিমের কলেজে ভর্তি হওয়া হলো না

পুলিশ জানায়, রবিবার রাত আনুমানিক ৯টার দিকে মোটরসাইকেলযোগে সৈয়দপুর থেকে পার্বতীপুরে যাওয়ার সময় চৌমুহনী বাজারে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রলির সাথে মুখোমুখী সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে মারা যান সুমন।

এ সময় মোটরসাইকেলে থাকা বোন ও ভাগনি গুরুতর আহত হন।

স্থানীয়রা আহতদের সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি করান। সৈয়দপুর থানার ওসি আবুল হাসনাত খান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

সহকারি ট্রেন চালক তুষারের মৃত্যুতে পার্বতীপুরে শোকের ছায়া নেমে আসে। অত্যন্ত বিনয়ী ও ভদ্র তুষারের বাবাও রেলে চাকরি করতেন। সে কারণে রেলের স্টাফদের তুষার কাকা বা চাচা বলে ডাকতেন।

তুষার প্রসঙ্গে কয়েকজন লোকো মাস্টার (ট্রেন চালক) জানান, ছেলেটা কয়েকদিন আগে বিয়ে করেছে। এভাবে অসময়ে সে চলে যাবে কেউই ভাবতে পারেনি।