Dhaka শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সেই দুলাল ফকিরের জালে ২৫ লাখ টাকার লাক্ষা মাছ

ইন্দুরকানী উপজেলা প্রতিনিধি : 

১৪ দিনের ব্যবধানে আবারো ইন্দুরকানীর দুলাল ফকিরের জালে ধরা পড়ল ২৫ লাখ টাকার লাক্ষা মাছ। এর আগে শনিবার (১৬ মার্চ) তিনি ২০ লাখ টাকার লাক্ষা মাছ বিক্রি করে আলোচিত হয়েছিলেন।

জানা গেছে, ইন্দুরকানী উপজেলার চন্ডিপুর ইউনিয়নের পূর্ব চরবলেশ্বর ওয়ার্ডের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্য মো: দুলাল ফকিরের এফবি আবদুল্লাহ ও এফবি আল ইমরান নামের দু’টি ট্রলার ১৪ দিন আগে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে যায়। তার দু’টি ট্রলারেই এবার অন্যান্য মাছ ছাড়াও ১২০টি লাক্ষা মাছ ধরা পড়েছে। প্রতিটি লাক্ষার ওজন তিন থেকে সাত কেজি।

ট্রলারের জেলেরা জানান, ১৪ দিন আগে আমরা জাল, বরফ ও রসদ বোঝাই করে সাগরে যাই। আলহামদুলিল্লাহ আমরা অন্যান্য মাছের সাথে আরো ১২০টি লাক্ষা মাছও পেয়েছি। ২৫ লাখ টাকায় মাছ বিক্রি হয়েছে। ঈদের আগে এত বেশি মাছ পাওয়ায় আমরা খুশি। এবার পরিবার পরিজন নিয়ে ভালোভাবে ঈদ করতে পারব।

এফবি আবদুল্লাহ ও এফবি আল ইমরান ট্রলারের মালিক দুলাল ফকির জানান, এর আগে কয়েকবার সাগরে ট্রলার পাঠিয়ে তার লোকসান হলেও আড়ৎদারি বাদ দিয়ে আগেরবার ২০ লাখ এবং এবার ২৫ লাখ টাকার মাছ বিক্রি হওয়ায় আগের ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে পারবেন বলে তিনি আশা করছেন।’

পাড়েরহাট মৎস্য অবতারণ কেন্দ্রের আড়ৎদার মহসিন মেম্বর জানান, ‘শনিবার দুলাল ফকিরের এফবি আবদুল্লাহ ও এফবি আল ইমরান নামের দু’টি ট্রলার মাছ নিয়ে আমার আড়তে আসে। পাইকারদের কাছে ২৫ লাখ টাকায় এ মাছ বিক্রি করা হয়েছে। অন্যান্য মাছের তুলনায় লাক্ষা মাছের চাহিদা এবং দাম বেশি।’

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সংযোগ সড়ক না থাকায় ব্রিজের সুফল পাচ্ছে না সাত গ্রামের মানুষ

সেই দুলাল ফকিরের জালে ২৫ লাখ টাকার লাক্ষা মাছ

প্রকাশের সময় : ০৩:২৪:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ মার্চ ২০২৪

ইন্দুরকানী উপজেলা প্রতিনিধি : 

১৪ দিনের ব্যবধানে আবারো ইন্দুরকানীর দুলাল ফকিরের জালে ধরা পড়ল ২৫ লাখ টাকার লাক্ষা মাছ। এর আগে শনিবার (১৬ মার্চ) তিনি ২০ লাখ টাকার লাক্ষা মাছ বিক্রি করে আলোচিত হয়েছিলেন।

জানা গেছে, ইন্দুরকানী উপজেলার চন্ডিপুর ইউনিয়নের পূর্ব চরবলেশ্বর ওয়ার্ডের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্য মো: দুলাল ফকিরের এফবি আবদুল্লাহ ও এফবি আল ইমরান নামের দু’টি ট্রলার ১৪ দিন আগে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে যায়। তার দু’টি ট্রলারেই এবার অন্যান্য মাছ ছাড়াও ১২০টি লাক্ষা মাছ ধরা পড়েছে। প্রতিটি লাক্ষার ওজন তিন থেকে সাত কেজি।

ট্রলারের জেলেরা জানান, ১৪ দিন আগে আমরা জাল, বরফ ও রসদ বোঝাই করে সাগরে যাই। আলহামদুলিল্লাহ আমরা অন্যান্য মাছের সাথে আরো ১২০টি লাক্ষা মাছও পেয়েছি। ২৫ লাখ টাকায় মাছ বিক্রি হয়েছে। ঈদের আগে এত বেশি মাছ পাওয়ায় আমরা খুশি। এবার পরিবার পরিজন নিয়ে ভালোভাবে ঈদ করতে পারব।

এফবি আবদুল্লাহ ও এফবি আল ইমরান ট্রলারের মালিক দুলাল ফকির জানান, এর আগে কয়েকবার সাগরে ট্রলার পাঠিয়ে তার লোকসান হলেও আড়ৎদারি বাদ দিয়ে আগেরবার ২০ লাখ এবং এবার ২৫ লাখ টাকার মাছ বিক্রি হওয়ায় আগের ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে পারবেন বলে তিনি আশা করছেন।’

পাড়েরহাট মৎস্য অবতারণ কেন্দ্রের আড়ৎদার মহসিন মেম্বর জানান, ‘শনিবার দুলাল ফকিরের এফবি আবদুল্লাহ ও এফবি আল ইমরান নামের দু’টি ট্রলার মাছ নিয়ে আমার আড়তে আসে। পাইকারদের কাছে ২৫ লাখ টাকায় এ মাছ বিক্রি করা হয়েছে। অন্যান্য মাছের তুলনায় লাক্ষা মাছের চাহিদা এবং দাম বেশি।’