Dhaka মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ৩১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সার্ভার জটিলতায় চতুর্থ দিনেও ট্রেনের টিকিট ভোগান্তি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ঈদে ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রির চতুর্থ দিনেও দেখা দিয়েছে সার্ভার জটিলতা। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন টিকিট প্রত্যাশীরা। ঈদ উপলক্ষে এবার প্রথমবারের মতো ট্রেনের শতভাগ টিকিট অনলাইনে বিক্রি চলছে। ফলে এবার রেলস্টেশনের পরিবর্তে টিকিট প্রত্যাশীদের লড়াই চলছে অনলাইনে। কেউ টিকিট পাচ্ছেন, আবার অনেকেই টিকিট পাচ্ছেন না।

সোমবার (১০ এপ্রিল) বিক্রি হচ্ছে ২০ এপ্রিলের আগাম ট্রেনের টিকিট। আর ওইদিন বৃহস্পতিবার হওয়ায় টিকিটের চাহিদাও তুলনামূলক বেশি। এদিন মাত্র এক ঘণ্টায় টিকিট কাটার জন্য রেলের অ্যাপে ক্লিক পড়েছে ৫৫ লাখের বেশি। এটাকে রীতিমতো ট্রেনের টিকিট কাটার ‘ক্লিক লড়াই’ বলছেন সংশ্লিষ্টরা।

জানা গেছে, গত ৭ এপ্রিল ১৮ হাজার ৫০০, ৮ এপ্রিল ২৫ হাজার ২০০ এবং ৯ এপ্রিল ২৪ হাজার ৫০০ টিকিট অনলাইনে বিক্রি হয়েছে। সোমবার ২৭ হাজারের কিছু বেশি টিকিট বিক্রি হবে। মঙ্গলবার শেষ হবে এবারের ঈদযাত্রার অগ্রিম টিকিট বিক্রি।

জানা গেছে, ৭ এপ্রিল ১৮৫০০, ৮ এপ্রিল ২৫২০০ এবং ৯ এপ্রিল ২৪৫০০ টিকিট অনলাইনে বিক্রি হয়েছে। সোমবার (১০ এপ্রিল) ২৭ হাজারের কিছু বেশি টিকিট বিক্রি হবে। গত শুক্রবার থেকে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়। রোববার (৯ এপ্রিল) অগ্রিম টিকিটের বিপরীতে ১ কোটি ৮৪ লাখ মানুষ ‘রেল অ্যাপস’ এ হিট করছে। মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) ২১ এপ্রিলের টিকিট বিক্রির মাধ্যমে শেষ হবে এবারের অগ্রিম যাত্রার টিকিট বিক্রি। তাই মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) আরও কয়েকগুণ বেশি চাপ থাকবে।

রেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ঠিক ৮টায় সার্ভার অন করার সাথে সাথে একসঙ্গে প্রায় ১১ লাখ ক্লিক পড়েছে সার্ভারে। এরমধ্যে প্রথম পাঁচ মিনিটের মধ্যে সেটা প্রায় ১৫ লাখ হয়ে যায়। আর এক ঘণ্টার মধ্যে ক্লিক সংখ্যা ৫৫ লাখ ছাড়িয়ে যায়। এর মধ্যে বেশি দূরত্বের গন্তব্যের টিকিটের চাপ বেশি।
মোহাম্মদ আকবর নেত্রকোনা যাওয়ার জন্য সকালে সার্ভারে ক্লিক করে দেখতে পান তার জেলার সব ট্রেন টিকিট শেষ। তিনি বলেন, ৮টা ১ মিনিটেই সব টিকিট শেষ। বাড়ি যাব কীভাবে ভাবছি। তার দাবি, অনলাইনে টিকিট অনেকটা লটারির মতো। আপনি সার্ভারে ক্লিক করতে থাকবেন লটারি যদি লাগে তাহলে আপনি টিকিট পেয়ে যাবেন।

রেলের কর্মকর্তারা বলেন, যারা ওয়েবসাইটে ঢুকতে পারেননি, সিলেক্ট করতে পারেননি, তার মানে আপনার আগেই সবাই ঢুকে টিকিট করে ফেলেছে। এজন্য আপনি ঢুকতে পারছেন না।

রেল সংশ্লিষ্টরা জানান, অনলাইনে টিকিট ছাড়ার ১ সেকেন্ডের মধ্যে প্রায় ৮ হাজার লোক প্রবেশ করেন। ১ মিনিটের মধ্যে কেবিন, এসি ও শোভন চেয়ারের ১০ থেকে ১২ হাজার টিকিট বিক্রি হয়ে যায়। বাকিগুলো ধীরে ধীরে বিক্রি হয়।

কমলাপুর রেলস্টেশন ম্যানেজার মাসুদ সারওয়ার বলেন, রোববার (৯ এপ্রিল) ও সোমবার (১০ এপ্রিল) আগাম টিকিট প্রত্যাশীরা সার্ভার জটিলতা ছাড়াই টিকিট কিনতে পারছেন। শনিবারের সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি। প্রায় সাড়ে ২৭ হাজার টিকিটের বিপরীতে হিট পড়ছে ১৫ লাখেরও বেশি। তিনি বলেন, সক্ষমতার চেয়ে শতগুণেরও বেশি হিট পড়ছে অনলাইনে। কারও ভাগ্যে টিকিট জুটছে, কারও নয়। তবে আমরা শতভাগ স্বচ্ছতার সঙ্গে টিকিট বিক্রি করছি।

রেলের কর্মকর্তারা বলছেন, প্রতি মুহূর্তে কী পরিমাণ টিকিট বিক্রি হচ্ছে, কতটি টিকিট অবিক্রীত তা রেলকে ডকুমেন্টসহ জানাচ্ছে ‘সহজ’। সার্ভারে প্রতি সেকেন্ডে ৫ লাখ হিট নেওয়ার সক্ষমতা রয়েছে। কিন্তু এর বিপরীতে প্রতি সেকেন্ডে ২০ থেকে ২৫ লাখ হিট পড়ছে। ৯ এপ্রিল ৩ মিনিটে ১ কোটি ৮৪ লাখ হিট পড়েছে। এতে সার্ভারের গতি কমছে।

রেল কর্মকর্তারা জানান, আগাম টিকিটের প্রথম দুইদিনের চাহিদা তুলনামূলক কম থাকে। শেষ দুই দিনের টিকিটের জন্য মানুষের হাহাকার বেশি থাকে। এবার অনলাইনে কয়েক মিনিটেই হয়তো শেষ দুইদিনের টিকিট বিক্রি হয়ে যাবে।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, এবার ঈদে ট্রেনে প্রতিদিন বিক্রি করা হবে ২৫ হাজার ৭৭৮টি টিকিট।

এদিকে উত্তরবঙ্গ, ময়মনসিংহসহ কয়েকটি অঞ্চলের ট্রেনের টিকিট কয়েক মিনিটে শেষ হয়ে গেছে বলে জানা গেছে।

সোহান নামে এক যাত্রী বলেন, নেত্রকোনা যাওয়ার জন্য ট্রেনের টিকিট কাটতাম। কিন্তু মাত্র কয়েক মিনিটেই সব টিকিট শেষ। এখন বাড়ি যাব কীভাবে। অনলাইনে টিকিট পাওয়া অনেকটা ভাগ্যের ব্যাপার।

মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) বিক্রি হবে ২১ এপ্রিলের টিকিট।

একইভাবে ঈদে ফিরতি যাত্রার টিকিট বিক্রি শুরু হবে ১৫ এপ্রিল থেকে। প্রথম দিন (১৫ এপ্রিল) বিক্রি হবে ২৫ এপ্রিলের টিকিট, ১৬ এপ্রিল বিক্রি করা হবে ২৬ এপ্রিলের টিকিট, ১৭ এপ্রিল বিক্রি করা হবে ২৭ এপ্রিলের টিকিট, ১৮ এপ্রিল বিক্রি করা হবে ২৮ এপ্রিলের টিকিট, ১৯ এপ্রিল বিক্রি করা হবে ২৯ এপ্রিলের টিকিট এবং ২০ এপ্রিল বিক্রি করা হবে ৩০ এপ্রিলের টিকিট।

ঈদ উপলক্ষে আন্তঃদেশীয় মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেন ১৮-২৭ এপ্রিল পর্যন্ত এবং মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন ২০-২৭ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। তবে আন্তঃদেশীয় বন্ধন এক্সপ্রেস ট্রেন যথারীতি চলাচল করবে।

ঈদযাত্রা শুরুর দিন ১৭ এপ্রিল থেকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত ঢাকাগামী একতা, দ্রুতযান, পঞ্চগড়, নীলসাগর, কুড়িগ্রাম, লালমনি ও রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেন ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে যাত্রাবিরতি করবে না।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সংস্কার না হওয়ায় খানাখন্দে চলাচলে অনুপযোগী, দুর্ভোগ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের

সার্ভার জটিলতায় চতুর্থ দিনেও ট্রেনের টিকিট ভোগান্তি

প্রকাশের সময় : ০১:২১:৩৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ এপ্রিল ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ঈদে ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রির চতুর্থ দিনেও দেখা দিয়েছে সার্ভার জটিলতা। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন টিকিট প্রত্যাশীরা। ঈদ উপলক্ষে এবার প্রথমবারের মতো ট্রেনের শতভাগ টিকিট অনলাইনে বিক্রি চলছে। ফলে এবার রেলস্টেশনের পরিবর্তে টিকিট প্রত্যাশীদের লড়াই চলছে অনলাইনে। কেউ টিকিট পাচ্ছেন, আবার অনেকেই টিকিট পাচ্ছেন না।

সোমবার (১০ এপ্রিল) বিক্রি হচ্ছে ২০ এপ্রিলের আগাম ট্রেনের টিকিট। আর ওইদিন বৃহস্পতিবার হওয়ায় টিকিটের চাহিদাও তুলনামূলক বেশি। এদিন মাত্র এক ঘণ্টায় টিকিট কাটার জন্য রেলের অ্যাপে ক্লিক পড়েছে ৫৫ লাখের বেশি। এটাকে রীতিমতো ট্রেনের টিকিট কাটার ‘ক্লিক লড়াই’ বলছেন সংশ্লিষ্টরা।

জানা গেছে, গত ৭ এপ্রিল ১৮ হাজার ৫০০, ৮ এপ্রিল ২৫ হাজার ২০০ এবং ৯ এপ্রিল ২৪ হাজার ৫০০ টিকিট অনলাইনে বিক্রি হয়েছে। সোমবার ২৭ হাজারের কিছু বেশি টিকিট বিক্রি হবে। মঙ্গলবার শেষ হবে এবারের ঈদযাত্রার অগ্রিম টিকিট বিক্রি।

জানা গেছে, ৭ এপ্রিল ১৮৫০০, ৮ এপ্রিল ২৫২০০ এবং ৯ এপ্রিল ২৪৫০০ টিকিট অনলাইনে বিক্রি হয়েছে। সোমবার (১০ এপ্রিল) ২৭ হাজারের কিছু বেশি টিকিট বিক্রি হবে। গত শুক্রবার থেকে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়। রোববার (৯ এপ্রিল) অগ্রিম টিকিটের বিপরীতে ১ কোটি ৮৪ লাখ মানুষ ‘রেল অ্যাপস’ এ হিট করছে। মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) ২১ এপ্রিলের টিকিট বিক্রির মাধ্যমে শেষ হবে এবারের অগ্রিম যাত্রার টিকিট বিক্রি। তাই মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) আরও কয়েকগুণ বেশি চাপ থাকবে।

রেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ঠিক ৮টায় সার্ভার অন করার সাথে সাথে একসঙ্গে প্রায় ১১ লাখ ক্লিক পড়েছে সার্ভারে। এরমধ্যে প্রথম পাঁচ মিনিটের মধ্যে সেটা প্রায় ১৫ লাখ হয়ে যায়। আর এক ঘণ্টার মধ্যে ক্লিক সংখ্যা ৫৫ লাখ ছাড়িয়ে যায়। এর মধ্যে বেশি দূরত্বের গন্তব্যের টিকিটের চাপ বেশি।
মোহাম্মদ আকবর নেত্রকোনা যাওয়ার জন্য সকালে সার্ভারে ক্লিক করে দেখতে পান তার জেলার সব ট্রেন টিকিট শেষ। তিনি বলেন, ৮টা ১ মিনিটেই সব টিকিট শেষ। বাড়ি যাব কীভাবে ভাবছি। তার দাবি, অনলাইনে টিকিট অনেকটা লটারির মতো। আপনি সার্ভারে ক্লিক করতে থাকবেন লটারি যদি লাগে তাহলে আপনি টিকিট পেয়ে যাবেন।

রেলের কর্মকর্তারা বলেন, যারা ওয়েবসাইটে ঢুকতে পারেননি, সিলেক্ট করতে পারেননি, তার মানে আপনার আগেই সবাই ঢুকে টিকিট করে ফেলেছে। এজন্য আপনি ঢুকতে পারছেন না।

রেল সংশ্লিষ্টরা জানান, অনলাইনে টিকিট ছাড়ার ১ সেকেন্ডের মধ্যে প্রায় ৮ হাজার লোক প্রবেশ করেন। ১ মিনিটের মধ্যে কেবিন, এসি ও শোভন চেয়ারের ১০ থেকে ১২ হাজার টিকিট বিক্রি হয়ে যায়। বাকিগুলো ধীরে ধীরে বিক্রি হয়।

কমলাপুর রেলস্টেশন ম্যানেজার মাসুদ সারওয়ার বলেন, রোববার (৯ এপ্রিল) ও সোমবার (১০ এপ্রিল) আগাম টিকিট প্রত্যাশীরা সার্ভার জটিলতা ছাড়াই টিকিট কিনতে পারছেন। শনিবারের সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি। প্রায় সাড়ে ২৭ হাজার টিকিটের বিপরীতে হিট পড়ছে ১৫ লাখেরও বেশি। তিনি বলেন, সক্ষমতার চেয়ে শতগুণেরও বেশি হিট পড়ছে অনলাইনে। কারও ভাগ্যে টিকিট জুটছে, কারও নয়। তবে আমরা শতভাগ স্বচ্ছতার সঙ্গে টিকিট বিক্রি করছি।

রেলের কর্মকর্তারা বলছেন, প্রতি মুহূর্তে কী পরিমাণ টিকিট বিক্রি হচ্ছে, কতটি টিকিট অবিক্রীত তা রেলকে ডকুমেন্টসহ জানাচ্ছে ‘সহজ’। সার্ভারে প্রতি সেকেন্ডে ৫ লাখ হিট নেওয়ার সক্ষমতা রয়েছে। কিন্তু এর বিপরীতে প্রতি সেকেন্ডে ২০ থেকে ২৫ লাখ হিট পড়ছে। ৯ এপ্রিল ৩ মিনিটে ১ কোটি ৮৪ লাখ হিট পড়েছে। এতে সার্ভারের গতি কমছে।

রেল কর্মকর্তারা জানান, আগাম টিকিটের প্রথম দুইদিনের চাহিদা তুলনামূলক কম থাকে। শেষ দুই দিনের টিকিটের জন্য মানুষের হাহাকার বেশি থাকে। এবার অনলাইনে কয়েক মিনিটেই হয়তো শেষ দুইদিনের টিকিট বিক্রি হয়ে যাবে।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, এবার ঈদে ট্রেনে প্রতিদিন বিক্রি করা হবে ২৫ হাজার ৭৭৮টি টিকিট।

এদিকে উত্তরবঙ্গ, ময়মনসিংহসহ কয়েকটি অঞ্চলের ট্রেনের টিকিট কয়েক মিনিটে শেষ হয়ে গেছে বলে জানা গেছে।

সোহান নামে এক যাত্রী বলেন, নেত্রকোনা যাওয়ার জন্য ট্রেনের টিকিট কাটতাম। কিন্তু মাত্র কয়েক মিনিটেই সব টিকিট শেষ। এখন বাড়ি যাব কীভাবে। অনলাইনে টিকিট পাওয়া অনেকটা ভাগ্যের ব্যাপার।

মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) বিক্রি হবে ২১ এপ্রিলের টিকিট।

একইভাবে ঈদে ফিরতি যাত্রার টিকিট বিক্রি শুরু হবে ১৫ এপ্রিল থেকে। প্রথম দিন (১৫ এপ্রিল) বিক্রি হবে ২৫ এপ্রিলের টিকিট, ১৬ এপ্রিল বিক্রি করা হবে ২৬ এপ্রিলের টিকিট, ১৭ এপ্রিল বিক্রি করা হবে ২৭ এপ্রিলের টিকিট, ১৮ এপ্রিল বিক্রি করা হবে ২৮ এপ্রিলের টিকিট, ১৯ এপ্রিল বিক্রি করা হবে ২৯ এপ্রিলের টিকিট এবং ২০ এপ্রিল বিক্রি করা হবে ৩০ এপ্রিলের টিকিট।

ঈদ উপলক্ষে আন্তঃদেশীয় মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেন ১৮-২৭ এপ্রিল পর্যন্ত এবং মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন ২০-২৭ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। তবে আন্তঃদেশীয় বন্ধন এক্সপ্রেস ট্রেন যথারীতি চলাচল করবে।

ঈদযাত্রা শুরুর দিন ১৭ এপ্রিল থেকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত ঢাকাগামী একতা, দ্রুতযান, পঞ্চগড়, নীলসাগর, কুড়িগ্রাম, লালমনি ও রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেন ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে যাত্রাবিরতি করবে না।