Dhaka শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সবজির বাজার চড়া, মাছের দামও বাড়তি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

সপ্তাহ ব্যবধানে রাজধানীর বাজারে খুচরা পর্যায়ে সবজির দাম কিছুটা চড়া সব ধরনের মুরগির দাম কমলেও মাছের বাজার কিছুটা চড়া রয়েছে। পরিস্থিতি এমন- এক কেজি পাঙাশ কিনতে ক্রেতার ২০০-২৩০ টাকা গুনতে হচ্ছে, যা ঈদের আগেও ১৮০-১৯০ টাকা ছিল। পাবদা, টেংরা, রুইসহ বেশির ভাগ মাছের দাম গত সপ্তাহের তুলনায় ৩০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।

শুক্রবার (১১ এপ্রিল) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়।

গ্রীষ্মকালীন সবজি বেগুন প্রকারভেদে ৬০ থেকে ৮০ টাকা, করলা ৭০ থেকে ৮০ টাকা, বরবটি ৯০ থেকে টাকা, পটল ৬০ থেকে ৮০ টাকা, ধুন্দল ৭০ থেকে ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৮০ টাকা, কচুর লতির কেজি ৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। সজনের কেজি ১৪০ টাকা, ঝিঙে ৭০ টাকা, কাঁচামরিচ ৬০ থেকে ৮০ টাকা, পেঁপে ৫০ টাকা এবং কাঁচা আম ৬০ টাকা কমে ৮০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।

বাজারে শিমের কেজি ৬০ থেকে ৮০ টাকা। ফুলকপি প্রতিটি ৬০ টাকা পিস, বাঁধা কপি ৫০ টাকা, লাউ ৬০ থেকে ৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। পাকা টমেটো প্রকারভেদে ৩০ থেকে ৫০ টাকা, গাজর ৫০ টাকা, মুলা ৬০ টাকা, শসার কেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।

এসব বাজারে লেবুর হালি ৩০ থেকে ৪০ টাকা, ধনে পাতার কেজি ১৪০ টাকা, কাঁচা কলার হালি ৪০ টাকা। চাল কুমড়া প্রতিটি ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ক্যাপসিকাম ১২০ টাকা ও মিষ্টি কুমড়া ৩০ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

লাল শাকের আঁটি ১০ টাকা, লাউ শাক ৩০ থেকে ৪০ টাকা, পালং শাক ১০ থেকে ১৫ টাকা, কলমি শাক ৩ আঁটি ২০ টাকা, পুঁই শাক ৩০ থেকে ৪০ টাকা ও ডাঁটা শাকের দুই আঁটি ৩০ থেকে ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে আলু ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারগুলোতে দেশি পেঁয়াজ ৪০ থেকে ৪৫ টাকা এবং ইন্ডিয়ান পেঁয়াজ ৩৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

সপ্তাহ ব্যবধানে বাজারে মুরগির দাম কেজিতে ২০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। এসব বাজারে সোনালি কক মুরগি কেজিতে ৫০ টাকা কমে ২৭০ টাকা এবং সোনালি হাইব্রিড কেজিতে ৪০ টাকা কমে ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

লাল লেয়ার মুরগি কেজিতে ২০ টাকা কমে ২৮০ টাকা, সাদা লেয়ার ২৭০ টাকা, ব্রয়লার মুরগি কেজিতে ৩০ টাকা কমে ১৮০ টাকা এবং দেশি মুরগি কেজিতে ২০ টাকা কমে ৬৩০ টাকা দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।

এক ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১২৫ টাকায়। হাঁসের ডিমের ডজন ২২০ টাকা। দেশি মুরগির ডিমের হালি ৯০ টাকা।

বাজারে গরুর মাংসের কেজি ৭৮০ টাকা। গরুর কলিজা ৮০০ টাকা, গরুর মাথার মাংস ৪৫০ টাকা, গরুর বট ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা এবং খাসির মাংসের কেজি এক হাজার ১৫০ টাকা থেকে এক হাজার ২০০ টাকা।

অন্যদিকে সপ্তাহ ব্যবধানে মাছের বাজার কিছুটা চড়া রয়েছে। পহেলা বৈশাখকে কেন্দ্র করে ইলিশের দাম কিছুটা বেড়েছে। আকার ও ওজনভেদে ইলিশের কেজি এক হাজার ২০০ টাকা থেকে দুই হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত। চাষের শিংয়ের কেজি (আকারভেদে) ৪৫০ থেকে ৬০০ টাকা, রুইয়ের দাম কেজিতে বেড়ে (আকারভেদে) ৪৫০ থেকে ৬০০ টাকা, দেশি মাগুর ৮০০ থেকে এক হাজার টাকা, মৃগেল ৩৬০ থেকে ৪০০ টাকা, পাঙাশ ২০০ থেকে ২৩০ টাকা, চিংড়ি ৮০০ থেকে এক হাজার ২০০ টাকা, বোয়াল ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাতল ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, পোয়া ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কই ২২০ থেকে ২৩০ টাকা, মলা ৬০০ টাকা, বাতাসি টেংরা এক হাজার ৩০০ টাকা, টেংরা ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি ৫০০ টাকা, পাঁচমিশালি ২২০ টাকা, রূপচাঁদা এক হাজার ২০০ টাকা, বাইম এক হাজার ২০০ থেকে এক হাজার ৪০০ টাকা, দেশি কই এক হাজার ২০০ টাকা, শোল ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা, আইড় ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, বেলে ৮০০ টাকা এবং কাইক্ক্যা ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মুদিপণ্যের মধ্যে ছোট মসুর ডাল ১৩৫ টাকা, মোটা মসুর ডাল ১১০ টাকা, বড় মুগ ডাল ১৪০ টাকা, ছোট মুগ ডাল ১৭০ টাকা, খেসারি ডাল ১১০ টাকা, বুটের ডাল ১২০ টাকা, মাষকলাইয়ের ডাল ১৯০ টাকা, ডাবলি ৬০ টাকা, ছোলা ১২০ টাকা, প্যাকেটজাত চিনি ১২৫ টাকা, খোলা চিনি ১২০ টাকা, দুই কেজি প্যাকেট ময়দা ১৫০ টাকা, আটা দুই কেজির প্যাকেট ১১৫ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। পাঁচ লিটারের সয়াবিন তেলের বোতল ৮৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এক লিটার বোতল ১৭০ থেকে ১৭৫ টাকা, দুই লিটার বোতল ৩৪৮ থেকে ৩৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১৫৫ থেকে ১৬৫ টাকা, পাম সুপার ১৬০ টাকা, সরিষার তেল খোলা বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার ১৯০ টাকায়।

চালের দর আগের মতোই আছে। বাজারে ২৫ কেজির বস্তা নাজিরশাইল সিদ্ধ (মজুমদার ব্র্যান্ড) ২২০০ টাকা, ভারতীয় নাজিরশাইল (হোয়াইট গোল্ড) ২০৫০ টাকা, জিরাশাইল সিদ্ধ ৫০ কেজির বস্তা ৪২০০ থেকে ৪২৫০ টাকা, ২৫ কেজির বস্তা কাটারিভোগ আতপ ২১৫০ থেকে ২৩০০ টাকা এবং সাধারণ মানের পাইজাম আতপ ১৭৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর কাটারিভোগ সিদ্ধ ২৫ কেজির বস্তা বিক্রি হচ্ছে ২৪০০ টাকায়।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

চলতি বর্ষা যশোরের বিভিন্ন সড়ক-মহাসড়ক চলাচলের অযোগ্য, দুর্ভোগে পথচারীরা

সবজির বাজার চড়া, মাছের দামও বাড়তি

প্রকাশের সময় : ০১:০৭:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

সপ্তাহ ব্যবধানে রাজধানীর বাজারে খুচরা পর্যায়ে সবজির দাম কিছুটা চড়া সব ধরনের মুরগির দাম কমলেও মাছের বাজার কিছুটা চড়া রয়েছে। পরিস্থিতি এমন- এক কেজি পাঙাশ কিনতে ক্রেতার ২০০-২৩০ টাকা গুনতে হচ্ছে, যা ঈদের আগেও ১৮০-১৯০ টাকা ছিল। পাবদা, টেংরা, রুইসহ বেশির ভাগ মাছের দাম গত সপ্তাহের তুলনায় ৩০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।

শুক্রবার (১১ এপ্রিল) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়।

গ্রীষ্মকালীন সবজি বেগুন প্রকারভেদে ৬০ থেকে ৮০ টাকা, করলা ৭০ থেকে ৮০ টাকা, বরবটি ৯০ থেকে টাকা, পটল ৬০ থেকে ৮০ টাকা, ধুন্দল ৭০ থেকে ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৮০ টাকা, কচুর লতির কেজি ৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। সজনের কেজি ১৪০ টাকা, ঝিঙে ৭০ টাকা, কাঁচামরিচ ৬০ থেকে ৮০ টাকা, পেঁপে ৫০ টাকা এবং কাঁচা আম ৬০ টাকা কমে ৮০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।

বাজারে শিমের কেজি ৬০ থেকে ৮০ টাকা। ফুলকপি প্রতিটি ৬০ টাকা পিস, বাঁধা কপি ৫০ টাকা, লাউ ৬০ থেকে ৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। পাকা টমেটো প্রকারভেদে ৩০ থেকে ৫০ টাকা, গাজর ৫০ টাকা, মুলা ৬০ টাকা, শসার কেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।

এসব বাজারে লেবুর হালি ৩০ থেকে ৪০ টাকা, ধনে পাতার কেজি ১৪০ টাকা, কাঁচা কলার হালি ৪০ টাকা। চাল কুমড়া প্রতিটি ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ক্যাপসিকাম ১২০ টাকা ও মিষ্টি কুমড়া ৩০ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

লাল শাকের আঁটি ১০ টাকা, লাউ শাক ৩০ থেকে ৪০ টাকা, পালং শাক ১০ থেকে ১৫ টাকা, কলমি শাক ৩ আঁটি ২০ টাকা, পুঁই শাক ৩০ থেকে ৪০ টাকা ও ডাঁটা শাকের দুই আঁটি ৩০ থেকে ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে আলু ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারগুলোতে দেশি পেঁয়াজ ৪০ থেকে ৪৫ টাকা এবং ইন্ডিয়ান পেঁয়াজ ৩৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

সপ্তাহ ব্যবধানে বাজারে মুরগির দাম কেজিতে ২০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। এসব বাজারে সোনালি কক মুরগি কেজিতে ৫০ টাকা কমে ২৭০ টাকা এবং সোনালি হাইব্রিড কেজিতে ৪০ টাকা কমে ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

লাল লেয়ার মুরগি কেজিতে ২০ টাকা কমে ২৮০ টাকা, সাদা লেয়ার ২৭০ টাকা, ব্রয়লার মুরগি কেজিতে ৩০ টাকা কমে ১৮০ টাকা এবং দেশি মুরগি কেজিতে ২০ টাকা কমে ৬৩০ টাকা দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।

এক ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১২৫ টাকায়। হাঁসের ডিমের ডজন ২২০ টাকা। দেশি মুরগির ডিমের হালি ৯০ টাকা।

বাজারে গরুর মাংসের কেজি ৭৮০ টাকা। গরুর কলিজা ৮০০ টাকা, গরুর মাথার মাংস ৪৫০ টাকা, গরুর বট ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা এবং খাসির মাংসের কেজি এক হাজার ১৫০ টাকা থেকে এক হাজার ২০০ টাকা।

অন্যদিকে সপ্তাহ ব্যবধানে মাছের বাজার কিছুটা চড়া রয়েছে। পহেলা বৈশাখকে কেন্দ্র করে ইলিশের দাম কিছুটা বেড়েছে। আকার ও ওজনভেদে ইলিশের কেজি এক হাজার ২০০ টাকা থেকে দুই হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত। চাষের শিংয়ের কেজি (আকারভেদে) ৪৫০ থেকে ৬০০ টাকা, রুইয়ের দাম কেজিতে বেড়ে (আকারভেদে) ৪৫০ থেকে ৬০০ টাকা, দেশি মাগুর ৮০০ থেকে এক হাজার টাকা, মৃগেল ৩৬০ থেকে ৪০০ টাকা, পাঙাশ ২০০ থেকে ২৩০ টাকা, চিংড়ি ৮০০ থেকে এক হাজার ২০০ টাকা, বোয়াল ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাতল ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, পোয়া ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কই ২২০ থেকে ২৩০ টাকা, মলা ৬০০ টাকা, বাতাসি টেংরা এক হাজার ৩০০ টাকা, টেংরা ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি ৫০০ টাকা, পাঁচমিশালি ২২০ টাকা, রূপচাঁদা এক হাজার ২০০ টাকা, বাইম এক হাজার ২০০ থেকে এক হাজার ৪০০ টাকা, দেশি কই এক হাজার ২০০ টাকা, শোল ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা, আইড় ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, বেলে ৮০০ টাকা এবং কাইক্ক্যা ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মুদিপণ্যের মধ্যে ছোট মসুর ডাল ১৩৫ টাকা, মোটা মসুর ডাল ১১০ টাকা, বড় মুগ ডাল ১৪০ টাকা, ছোট মুগ ডাল ১৭০ টাকা, খেসারি ডাল ১১০ টাকা, বুটের ডাল ১২০ টাকা, মাষকলাইয়ের ডাল ১৯০ টাকা, ডাবলি ৬০ টাকা, ছোলা ১২০ টাকা, প্যাকেটজাত চিনি ১২৫ টাকা, খোলা চিনি ১২০ টাকা, দুই কেজি প্যাকেট ময়দা ১৫০ টাকা, আটা দুই কেজির প্যাকেট ১১৫ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। পাঁচ লিটারের সয়াবিন তেলের বোতল ৮৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এক লিটার বোতল ১৭০ থেকে ১৭৫ টাকা, দুই লিটার বোতল ৩৪৮ থেকে ৩৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১৫৫ থেকে ১৬৫ টাকা, পাম সুপার ১৬০ টাকা, সরিষার তেল খোলা বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার ১৯০ টাকায়।

চালের দর আগের মতোই আছে। বাজারে ২৫ কেজির বস্তা নাজিরশাইল সিদ্ধ (মজুমদার ব্র্যান্ড) ২২০০ টাকা, ভারতীয় নাজিরশাইল (হোয়াইট গোল্ড) ২০৫০ টাকা, জিরাশাইল সিদ্ধ ৫০ কেজির বস্তা ৪২০০ থেকে ৪২৫০ টাকা, ২৫ কেজির বস্তা কাটারিভোগ আতপ ২১৫০ থেকে ২৩০০ টাকা এবং সাধারণ মানের পাইজাম আতপ ১৭৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর কাটারিভোগ সিদ্ধ ২৫ কেজির বস্তা বিক্রি হচ্ছে ২৪০০ টাকায়।