Dhaka শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫, ১০ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সবজির বাজারে স্বস্তি, অস্বস্তি চাল-মুরগির দামে

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বাজার ভরপুর শীতের সবজিতে। বছরের অন্যান্য সময় দাম চড়া থাকলেও এখন বেশ কম যাচ্ছে সবজির দর। ৩০ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে বেশিরভাগ সবজি। এতে খুশি ক্রেতারা। দাম কমায় বিক্রিও বেড়েছে বলে জানালেন বিক্রেতারা। তবে বাজারে নতুন করে কোনো পণ্যের দামে খুব একটা হেরফের নেই। তবে মাসখানেক ধরে বাড়তি চালের দাম কমছে না। পাশাপাশি মুরগির দামও কিছুটা বাড়তি রয়ে গেছে।

শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) রাজধানীর নিউ মার্কেট ও কারওয়ান বাজারসহ গুরুত্বপূর্ণ বাজারগুলো ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।

বাজারে প্রতিকেজি আলুর দাম কেজিতে অন্তত ১০ টাকা কমেছে। মুন্সিগঞ্জের নতুন আলু মানভেদে প্রতিকেজি ২০ থেকে ২৫ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। লাল আলু, সাদা আলু, বগুড়ার আলু ৩০ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সবজির মধ্যে কাঁচামরিচের দামও কেজিতে অন্তঃত ১০ টাকা কমে ৩০ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বেগুনের দামও কমে ২০ থেকে ৩০ টাকায় নেমেছে। মূলা, বাঁধাকপি, ফুলকপি, শিম, শসা, টমেটোর দাম ১৫ থেকে ৪০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া শসা ৩০, মিষ্টিকুমড়া ৩০, করলা ৪০, মটরশুঁটি ৭০, গাজর ৪০ টাকা, বরবটি ৫০ ও লাউ ৩৫ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। শাকের মধ্যে লাল শাক, লাউ শাক, মুলা শাক, পালং শাক, কলমি শাক, ডাঁটা শাক ১০ থেকে ২০ টাকা আঁটি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।

দেশি ও ভারতীয় পেঁয়াজ প্রতিকেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে, গত সপ্তাহে যা ৬০-৭০ টাকায় বিক্রি হয়েছিল। তবে আদা ও রসুনের দাম বেড়েছে। প্রতিকেজি দেশি রসুন ২৩৫, চায়না রসুন ২০০ থেকে ২২০ টাকা, ভারতীয় আদা ১০০ থেকে ১২০ টাকা, চায়না আদা ২২৫ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। গত সপ্তাহে আদা ও রসুনের দাম কেজিতে অন্তঃত ১০ থেকে ২০ টাকা কম ছিল।

চালের বিক্রেতারা জানিয়েছেন, কয়েক মাস ধরেই চালের বাজার চড়া। আমনের ভরা মৌসুমের পাশাপাশি শুল্ক কমানো ও আমদানিসহ কয়েকটি উদ্যোগ নিলেও কোনো কাজে আসছে না। এক মাস ধরে মানভেদে বিভিন্ন ধরনের চালের কেজিতে ২ থেকে ৬ টাকা বেড়ে রয়েছে।

এখন খুচরায় প্রতিকেজি সরু বা মিনিকেট চাল মানভেদে বিক্রি হচ্ছে ৭৮ থেকে ৮২ টাকায় আর নাজিরশাইল মানভেদে ৮৫ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মাসখানেক আগে মিনিকেট ৭২ থেকে ৮০ এবং নাজিরশাইলের কেজি ৮০ থেকে ৮৫ টাকা ছিল। মাঝারি বা ব্রি-২৮ ও পায়জাম জাতের চালের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৬৬ টাকায়। এছাড়া মোটা বা গুটি স্বর্ণা জাতের চালের কেজি কিনতে ক্রেতাকে গুণতে হবে ৬০-৬২ টাকা। মোটাদাগে বাজারে এই দামের নিচে কোনো চাল নেই। যদিও একমাস আগে মোটা চালের কেজি ৫৫ থেকে ৫৬ টাকায় বিক্রি হয়েছিল।

এদিকে চালের মতো কয়েক সপ্তাহ ধরে মুরগির বাজার বাড়তি। বাজারে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকায়, যা বৃহস্পতিবার রাতেও ছিল ১৯৫-২০০ টাকা পর্যন্ত। এছাড়াও দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত, যা একদিন আগেই বিক্রি হয়েছে ৬০০ টাকা কেজিতে। এছাড়াও আজকের বাজারে সাদা লেয়ার ২৫০ টাকা ও লাল লেয়ার ৩০০ টাকায় এবং প্রতি কেজি সোনালী মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩০০-৩২০ টাকায়। এগুলোও রাতের ব্যবধানে অন্তত ২০ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত কেজিপ্রতি বেশিতে বিক্রি হচ্ছে।

এদিকে গরু ও খাসির মাংসের বাজারেও দাম বৃদ্ধির এমন চিত্র দেখা গেছে। আজকের বাজারে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০-৭৮০ টাকা পর্যন্ত। প্রতি কেজি খাসির মাংস ১০৫০ টাকা থেকে ১২০০ টাকা ও ছাগলের মাংস বিক্রি হচ্ছে ১০০০ টাকায়। এছাড়াও গরুর কলিজা ও খাসির কলিজা বিক্রি হচ্ছে মাংসের দামেই।

তবে বাজারে ফার্মের মুরগির ডিমের দাম কম রয়েছে। বড় বাজারে ফার্মের প্রতি ডজন ডিম কেনা যাবে ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকায়। পাড়া মহল্লার দোকানে ১৪০-১৪৫ টাকা।

এদিকে চলতি সপ্তাহে মাছের বাজার চড়া রয়েছে। এসব বাজারে ৫০০ গ্রামের ইলিশ ১ হাজার ১০০ টাকা, ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রামের ১ হাজার ৭০০ টাকা ও ১ কেজি ওজনের ইলিশ ২ হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারগুলোতে প্রতিকেজি শিং মাছ চাষের (আকারভেদে) বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, রুই দাম বেড়ে (আকারভেদে) ৩৮০ থেকে ৪৫০ টাকা, দেশি মাগুর ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকা, মৃগেল ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, চাষের পাঙাস ২০০ থেকে ২৩০ টাকা, চিংড়ি ৭৫০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, বোয়াল ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, বড় কাতল ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, পোয়া ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কই চাষের ২২০ থেকে ২৩০ টাকা, মলা ৫০০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১ হাজার ৩০০ টাকা, টেংরা ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি ৫০০ টাকা, পাঁচ মিশালি ২২০ টাকা, রূপচাঁদা ১ হাজার ২০০ টাকা, বড় বাইম ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা, দেশি কই ১ হাজার ২০০ টাকা, শোল ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, আইড় ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, বেলে ৮০০ টাকা, কোরাল ৭০০ টাকা ও কাজলি মাছ ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মুদি দোকানের অন্যান্য পণ্যের মধ্যে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৭৫ থেকে ১৮০ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল ১৬৮ টাকা, পাম তেল ১৫৫ থেকে ১৫৮ টাকায়, পাম তেল সুপার ১৫৯ থেকে ১৬২ টাকা, খোলা সরিষার তেল প্রতি লিটার ২৪০ টাকা ও বোতলজাত ২৬০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। এছাড়া প্যাকেটজাত চিনি প্রতিকেজি ১২৫ টাকা, খোলা চিনি ১৩০ টাকা, ছোট মসুরের ডাল ১৩০ টাকা, মোটা মসুরের ডাল ১১০ টাকা, বড় মুগ ডাল ১৪০ টাকা, ছোট মুগ ডাল ১৫৫ টাকা, খেসারি ডাল ১১০ টাকা, চনার ডাল ১৪৫ টাকা, ছোলা ১৩৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। দুই কেজি প্যাকেট আটা ১২৫ টাকা, ময়দা ১৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

পাঁচ মামলায় চিন্ময়ের জামিন নামঞ্জুর

সবজির বাজারে স্বস্তি, অস্বস্তি চাল-মুরগির দামে

প্রকাশের সময় : ০১:১৩:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বাজার ভরপুর শীতের সবজিতে। বছরের অন্যান্য সময় দাম চড়া থাকলেও এখন বেশ কম যাচ্ছে সবজির দর। ৩০ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে বেশিরভাগ সবজি। এতে খুশি ক্রেতারা। দাম কমায় বিক্রিও বেড়েছে বলে জানালেন বিক্রেতারা। তবে বাজারে নতুন করে কোনো পণ্যের দামে খুব একটা হেরফের নেই। তবে মাসখানেক ধরে বাড়তি চালের দাম কমছে না। পাশাপাশি মুরগির দামও কিছুটা বাড়তি রয়ে গেছে।

শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) রাজধানীর নিউ মার্কেট ও কারওয়ান বাজারসহ গুরুত্বপূর্ণ বাজারগুলো ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।

বাজারে প্রতিকেজি আলুর দাম কেজিতে অন্তত ১০ টাকা কমেছে। মুন্সিগঞ্জের নতুন আলু মানভেদে প্রতিকেজি ২০ থেকে ২৫ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। লাল আলু, সাদা আলু, বগুড়ার আলু ৩০ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সবজির মধ্যে কাঁচামরিচের দামও কেজিতে অন্তঃত ১০ টাকা কমে ৩০ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বেগুনের দামও কমে ২০ থেকে ৩০ টাকায় নেমেছে। মূলা, বাঁধাকপি, ফুলকপি, শিম, শসা, টমেটোর দাম ১৫ থেকে ৪০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া শসা ৩০, মিষ্টিকুমড়া ৩০, করলা ৪০, মটরশুঁটি ৭০, গাজর ৪০ টাকা, বরবটি ৫০ ও লাউ ৩৫ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। শাকের মধ্যে লাল শাক, লাউ শাক, মুলা শাক, পালং শাক, কলমি শাক, ডাঁটা শাক ১০ থেকে ২০ টাকা আঁটি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।

দেশি ও ভারতীয় পেঁয়াজ প্রতিকেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে, গত সপ্তাহে যা ৬০-৭০ টাকায় বিক্রি হয়েছিল। তবে আদা ও রসুনের দাম বেড়েছে। প্রতিকেজি দেশি রসুন ২৩৫, চায়না রসুন ২০০ থেকে ২২০ টাকা, ভারতীয় আদা ১০০ থেকে ১২০ টাকা, চায়না আদা ২২৫ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। গত সপ্তাহে আদা ও রসুনের দাম কেজিতে অন্তঃত ১০ থেকে ২০ টাকা কম ছিল।

চালের বিক্রেতারা জানিয়েছেন, কয়েক মাস ধরেই চালের বাজার চড়া। আমনের ভরা মৌসুমের পাশাপাশি শুল্ক কমানো ও আমদানিসহ কয়েকটি উদ্যোগ নিলেও কোনো কাজে আসছে না। এক মাস ধরে মানভেদে বিভিন্ন ধরনের চালের কেজিতে ২ থেকে ৬ টাকা বেড়ে রয়েছে।

এখন খুচরায় প্রতিকেজি সরু বা মিনিকেট চাল মানভেদে বিক্রি হচ্ছে ৭৮ থেকে ৮২ টাকায় আর নাজিরশাইল মানভেদে ৮৫ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মাসখানেক আগে মিনিকেট ৭২ থেকে ৮০ এবং নাজিরশাইলের কেজি ৮০ থেকে ৮৫ টাকা ছিল। মাঝারি বা ব্রি-২৮ ও পায়জাম জাতের চালের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৬৬ টাকায়। এছাড়া মোটা বা গুটি স্বর্ণা জাতের চালের কেজি কিনতে ক্রেতাকে গুণতে হবে ৬০-৬২ টাকা। মোটাদাগে বাজারে এই দামের নিচে কোনো চাল নেই। যদিও একমাস আগে মোটা চালের কেজি ৫৫ থেকে ৫৬ টাকায় বিক্রি হয়েছিল।

এদিকে চালের মতো কয়েক সপ্তাহ ধরে মুরগির বাজার বাড়তি। বাজারে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকায়, যা বৃহস্পতিবার রাতেও ছিল ১৯৫-২০০ টাকা পর্যন্ত। এছাড়াও দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত, যা একদিন আগেই বিক্রি হয়েছে ৬০০ টাকা কেজিতে। এছাড়াও আজকের বাজারে সাদা লেয়ার ২৫০ টাকা ও লাল লেয়ার ৩০০ টাকায় এবং প্রতি কেজি সোনালী মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩০০-৩২০ টাকায়। এগুলোও রাতের ব্যবধানে অন্তত ২০ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত কেজিপ্রতি বেশিতে বিক্রি হচ্ছে।

এদিকে গরু ও খাসির মাংসের বাজারেও দাম বৃদ্ধির এমন চিত্র দেখা গেছে। আজকের বাজারে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০-৭৮০ টাকা পর্যন্ত। প্রতি কেজি খাসির মাংস ১০৫০ টাকা থেকে ১২০০ টাকা ও ছাগলের মাংস বিক্রি হচ্ছে ১০০০ টাকায়। এছাড়াও গরুর কলিজা ও খাসির কলিজা বিক্রি হচ্ছে মাংসের দামেই।

তবে বাজারে ফার্মের মুরগির ডিমের দাম কম রয়েছে। বড় বাজারে ফার্মের প্রতি ডজন ডিম কেনা যাবে ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকায়। পাড়া মহল্লার দোকানে ১৪০-১৪৫ টাকা।

এদিকে চলতি সপ্তাহে মাছের বাজার চড়া রয়েছে। এসব বাজারে ৫০০ গ্রামের ইলিশ ১ হাজার ১০০ টাকা, ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রামের ১ হাজার ৭০০ টাকা ও ১ কেজি ওজনের ইলিশ ২ হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারগুলোতে প্রতিকেজি শিং মাছ চাষের (আকারভেদে) বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, রুই দাম বেড়ে (আকারভেদে) ৩৮০ থেকে ৪৫০ টাকা, দেশি মাগুর ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকা, মৃগেল ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, চাষের পাঙাস ২০০ থেকে ২৩০ টাকা, চিংড়ি ৭৫০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, বোয়াল ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, বড় কাতল ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, পোয়া ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কই চাষের ২২০ থেকে ২৩০ টাকা, মলা ৫০০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১ হাজার ৩০০ টাকা, টেংরা ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি ৫০০ টাকা, পাঁচ মিশালি ২২০ টাকা, রূপচাঁদা ১ হাজার ২০০ টাকা, বড় বাইম ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা, দেশি কই ১ হাজার ২০০ টাকা, শোল ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, আইড় ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, বেলে ৮০০ টাকা, কোরাল ৭০০ টাকা ও কাজলি মাছ ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মুদি দোকানের অন্যান্য পণ্যের মধ্যে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৭৫ থেকে ১৮০ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল ১৬৮ টাকা, পাম তেল ১৫৫ থেকে ১৫৮ টাকায়, পাম তেল সুপার ১৫৯ থেকে ১৬২ টাকা, খোলা সরিষার তেল প্রতি লিটার ২৪০ টাকা ও বোতলজাত ২৬০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। এছাড়া প্যাকেটজাত চিনি প্রতিকেজি ১২৫ টাকা, খোলা চিনি ১৩০ টাকা, ছোট মসুরের ডাল ১৩০ টাকা, মোটা মসুরের ডাল ১১০ টাকা, বড় মুগ ডাল ১৪০ টাকা, ছোট মুগ ডাল ১৫৫ টাকা, খেসারি ডাল ১১০ টাকা, চনার ডাল ১৪৫ টাকা, ছোলা ১৩৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। দুই কেজি প্যাকেট আটা ১২৫ টাকা, ময়দা ১৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।