Dhaka মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫, ১৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সন্ত্রাসীদের সঙ্গে সংলাপ হতে পারে না, সংলাপের পার্ট শেষ হয়ে গেছে : কাদের

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিএনপিকে সন্ত্রাসী দল আখ্যা দিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, সন্ত্রাসীদের সঙ্গে সংলাপ হতে পারে না। সংলাপের পার্ট শেষ হয়ে গেছে। একসময় বলেছিলাম- শর্ত তুলে নিলে সংলাপ হতে পারে, সেই সময় শেষ।

রোববার (৫ নভেম্বর) বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ‘অবরোধবিরোধী অবস্থান কর্মসূচি’ পরিদর্শনে এসে নিজ কক্ষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলে তিনি।

তিনি বলেন, বিএনপির নেতারা তোরাবোরা পাহাড়ের গুহায় বসে বলছে কথা বলছে। তাদের দেখ যায় না। বিএনপির এক কোটি নেতাকে ঘরছাড়া করা হয়েছে, আর আট হাজার নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে- এসব মুখে না বলে তারা তালিকা দেক। আমরা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কাছে দেব। তাদের এক কোটি ঘর ছাড়া, আট হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তারের কথা মিথ্যা। এসব মিথ্যা কথা বলে বিদেশিদের কাছে নালিশ দিচ্ছে।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির নেতারা পালিয়েছেন, তাহলে তাদের ১ কোটি নেতাকর্মীরা কোথায় গেল? এই বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক কার্যালয়ে কী অবস্থা করে রেখেছিল বিএনপি। তারা আমাদের নেতাকর্মীদের দাঁড়াতেই দেয়নি। বিএনপি-জামায়াত যা করছে, তা আমাদের উপর চাপিয়ে দিচ্ছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির বড় বড় নেতাদের নির্দেশে সন্ত্রাস হয়েছে, তাদের বিচার হতেই হবে। ২৮ অক্টোবর পুলিশ পিটিয়ে হত্যা করেছে। এই অপরাধের কি ছাড় দেওয়া হবে? না, ছাড় দেওয়া হবে না। সাংবাদিকদের পিটিয়েছে। প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা করেছে। পুলিশ হাসপাতালে হামলা করেছে। এই অপরাধের সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি দেওয়া হবে না? তাদের কি ছাড় দেওয়া উচিত?’

ওবায়দুল কাদের বলেন, এই বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের কি অবস্থা করেছিল বিএনপি। তারা আমাদের নেতাকর্মীদের দাঁড়াতে দেয়নি। বিএনপি-জামায়াতে যা করছে তা আমাদের ওপর চাপিয়ে দিচ্ছে।

বিএনপিকে ‘আগুন সন্ত্রাসের’ দল আখ্যা দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সন্ত্রাসীদের সঙ্গে সংলাপ হতে পারে না। সংলাপের পার্ট শেষ হয়েছে গেছে। দুই দল আবার কে? সংলাপ সন্ত্রাসের সঙ্গে হয় না। এবার আরও প্রমাণ করেছে। তারা (বিএনপি) আগুন সন্ত্রাসের দল। এখন তারা যা করেছে এরপর আর সংলাপের পরিবেশ নাই।

সেতুমন্ত্রী বলেন, আন্দোলন নিজেরা করছে, নিজেদের আন্দোলন নিজেরাই ভন্ডুল করছে। সেদিন তারা নিজেরাই নিজেদের আন্দোলন বন্ধ করেছে। আমাদেরকে ফাঁদে ফেলতে গিয়ে নিজেরা ফাঁদে পড়েছে।

তিনি বলেন, যে বড় নেতারা আটক হয়েছে, তারা একজনও কি দায় এড়াতে পারবে? পুলিশ হত্যা থেকে শুরু করে সাংবাদিকদের ওপর আক্রমণ। পুলিশের ওপর আক্রমণ, বাস পুড়িয়ে হেলপার মারা, হাসপাতালে গিয়ে হামলা চালানো- এসব দায় মির্জা ফখরুলসহ কেউ কি এড়াতে পারে? যদি বিচারের কাঠগড়ায় তাদের দাঁড় করানো হয়, একজনও এড়াতে পারবে না। নেতাদের নির্দেশে এসব অপকর্ম হয়েছে, সন্ত্রাস হয়েছে। কানাডার আদালত যথাযথই বলেছে, এটি একটি সন্ত্রাসী সংগঠন।

তিনি আরও বলেন, আমীর খসরু আওয়ামী লীগকে কখনো বঙ্গোপসাগরে ফেলে দেন, কখনো কর্ণফুলীতে ফেলে দেন, আবার কখনো বুড়িগঙ্গায় ফেলে দেন; এখন নিজে কোথায় গেছেন? খবরই নেই।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, সেদিন তারা (২৮ অক্টোবর) যে নাটক সাজিয়েছিল, আপনারাই বলুন, এই দল কী না করতে পারে? তারা সেদিন নাটক সাজিয়েছে, সেদিন সরকারের পতন হবে। সরকারের পতনের জন্য বাইডেনের ভুয়া দোস্ত এখানে এনেছে। বাইডেন তো দূরে থাক, তার বাড়ি উল্লাপাড়া!

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, হাসান সারওয়ার্দীর মতো চতুর লোক, যে বারবার সেনাবাহিনীর মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে, রিটায়ারমেন্টের পর সেনাবাহিনীতে অপপ্রচার, গুজব যারা সৃষ্টি করে তাদের নায়ক হচ্ছে সারওয়ার্দী। তাকে নিয়ে এসেছে।

অবরোধে বিজিবি মোতায়েন প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেশের মানুষের নিরাপত্তার জন্যই বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। বিএনপির থাবা থেকে রক্ষার জন্য বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। বিএনপির নেতাকর্মীরাই ভয়ে আছে।

আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম বিক্রি ও জমা কার্যক্রম বঙ্গববন্ধু এভিনিউর কেন্দ্রীয় কার্যালয়েই হবে বলে জানিয়েছেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, আমাদের আটটি বিভাগ, আটটি বিভাগের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ এবং জমা এখানে নেওয়া হবে। যারা মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করবে তাদেরকে ৫০ হাজার টাকা করে জমা দিতে হবে। কবে থেকে এ কার্যক্রম শুরু হবে সেটা আমরা জানাব। প্রস্তুতি আমরা শুরু করেছি। আবার কেউ যদি অনলাইনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করতে চান, সে সুযোগও থাকবে।

তিনি বলেন, বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভী থাকুক না বাইরে। দুয়েকজন কথা বলার লোক থাকা দরকার। তবে ইচ্ছে থাকলেও অনেক সময় গ্রেফতার করা যায় না। তাদের তো বিভিন্ন সারির নেতারা রয়েছে। তাদের আসল নেতা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তো আছেই। সে স্কাইপিতে বিদেশ থেকে নির্দেশ দিচ্ছে।

যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের ১২টি দেশের বাজার থেকে বাংলাদেশের কারখানায় তৈরি হওয়া নানা ব্র্যান্ডের পোশাক তুলে নেওয়া হচ্ছে বলে একটি জাতীয় দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এ বিষয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘১২ দেশ পোশাক নেবে না, এটা গুজব।’

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফি, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, কেন্দ্রীয় কমিটির উপদফতর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

ফার্মগেটে এক্সপ্রেসওয়ের র‌্যাম্পের নিচে ঢুকে পিলারের সঙ্গে বাসের ধাক্কা

সন্ত্রাসীদের সঙ্গে সংলাপ হতে পারে না, সংলাপের পার্ট শেষ হয়ে গেছে : কাদের

প্রকাশের সময় : ০৪:১১:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ নভেম্বর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিএনপিকে সন্ত্রাসী দল আখ্যা দিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, সন্ত্রাসীদের সঙ্গে সংলাপ হতে পারে না। সংলাপের পার্ট শেষ হয়ে গেছে। একসময় বলেছিলাম- শর্ত তুলে নিলে সংলাপ হতে পারে, সেই সময় শেষ।

রোববার (৫ নভেম্বর) বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ‘অবরোধবিরোধী অবস্থান কর্মসূচি’ পরিদর্শনে এসে নিজ কক্ষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলে তিনি।

তিনি বলেন, বিএনপির নেতারা তোরাবোরা পাহাড়ের গুহায় বসে বলছে কথা বলছে। তাদের দেখ যায় না। বিএনপির এক কোটি নেতাকে ঘরছাড়া করা হয়েছে, আর আট হাজার নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে- এসব মুখে না বলে তারা তালিকা দেক। আমরা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কাছে দেব। তাদের এক কোটি ঘর ছাড়া, আট হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তারের কথা মিথ্যা। এসব মিথ্যা কথা বলে বিদেশিদের কাছে নালিশ দিচ্ছে।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির নেতারা পালিয়েছেন, তাহলে তাদের ১ কোটি নেতাকর্মীরা কোথায় গেল? এই বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক কার্যালয়ে কী অবস্থা করে রেখেছিল বিএনপি। তারা আমাদের নেতাকর্মীদের দাঁড়াতেই দেয়নি। বিএনপি-জামায়াত যা করছে, তা আমাদের উপর চাপিয়ে দিচ্ছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির বড় বড় নেতাদের নির্দেশে সন্ত্রাস হয়েছে, তাদের বিচার হতেই হবে। ২৮ অক্টোবর পুলিশ পিটিয়ে হত্যা করেছে। এই অপরাধের কি ছাড় দেওয়া হবে? না, ছাড় দেওয়া হবে না। সাংবাদিকদের পিটিয়েছে। প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা করেছে। পুলিশ হাসপাতালে হামলা করেছে। এই অপরাধের সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি দেওয়া হবে না? তাদের কি ছাড় দেওয়া উচিত?’

ওবায়দুল কাদের বলেন, এই বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের কি অবস্থা করেছিল বিএনপি। তারা আমাদের নেতাকর্মীদের দাঁড়াতে দেয়নি। বিএনপি-জামায়াতে যা করছে তা আমাদের ওপর চাপিয়ে দিচ্ছে।

বিএনপিকে ‘আগুন সন্ত্রাসের’ দল আখ্যা দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সন্ত্রাসীদের সঙ্গে সংলাপ হতে পারে না। সংলাপের পার্ট শেষ হয়েছে গেছে। দুই দল আবার কে? সংলাপ সন্ত্রাসের সঙ্গে হয় না। এবার আরও প্রমাণ করেছে। তারা (বিএনপি) আগুন সন্ত্রাসের দল। এখন তারা যা করেছে এরপর আর সংলাপের পরিবেশ নাই।

সেতুমন্ত্রী বলেন, আন্দোলন নিজেরা করছে, নিজেদের আন্দোলন নিজেরাই ভন্ডুল করছে। সেদিন তারা নিজেরাই নিজেদের আন্দোলন বন্ধ করেছে। আমাদেরকে ফাঁদে ফেলতে গিয়ে নিজেরা ফাঁদে পড়েছে।

তিনি বলেন, যে বড় নেতারা আটক হয়েছে, তারা একজনও কি দায় এড়াতে পারবে? পুলিশ হত্যা থেকে শুরু করে সাংবাদিকদের ওপর আক্রমণ। পুলিশের ওপর আক্রমণ, বাস পুড়িয়ে হেলপার মারা, হাসপাতালে গিয়ে হামলা চালানো- এসব দায় মির্জা ফখরুলসহ কেউ কি এড়াতে পারে? যদি বিচারের কাঠগড়ায় তাদের দাঁড় করানো হয়, একজনও এড়াতে পারবে না। নেতাদের নির্দেশে এসব অপকর্ম হয়েছে, সন্ত্রাস হয়েছে। কানাডার আদালত যথাযথই বলেছে, এটি একটি সন্ত্রাসী সংগঠন।

তিনি আরও বলেন, আমীর খসরু আওয়ামী লীগকে কখনো বঙ্গোপসাগরে ফেলে দেন, কখনো কর্ণফুলীতে ফেলে দেন, আবার কখনো বুড়িগঙ্গায় ফেলে দেন; এখন নিজে কোথায় গেছেন? খবরই নেই।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, সেদিন তারা (২৮ অক্টোবর) যে নাটক সাজিয়েছিল, আপনারাই বলুন, এই দল কী না করতে পারে? তারা সেদিন নাটক সাজিয়েছে, সেদিন সরকারের পতন হবে। সরকারের পতনের জন্য বাইডেনের ভুয়া দোস্ত এখানে এনেছে। বাইডেন তো দূরে থাক, তার বাড়ি উল্লাপাড়া!

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, হাসান সারওয়ার্দীর মতো চতুর লোক, যে বারবার সেনাবাহিনীর মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে, রিটায়ারমেন্টের পর সেনাবাহিনীতে অপপ্রচার, গুজব যারা সৃষ্টি করে তাদের নায়ক হচ্ছে সারওয়ার্দী। তাকে নিয়ে এসেছে।

অবরোধে বিজিবি মোতায়েন প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেশের মানুষের নিরাপত্তার জন্যই বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। বিএনপির থাবা থেকে রক্ষার জন্য বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। বিএনপির নেতাকর্মীরাই ভয়ে আছে।

আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম বিক্রি ও জমা কার্যক্রম বঙ্গববন্ধু এভিনিউর কেন্দ্রীয় কার্যালয়েই হবে বলে জানিয়েছেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, আমাদের আটটি বিভাগ, আটটি বিভাগের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ এবং জমা এখানে নেওয়া হবে। যারা মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করবে তাদেরকে ৫০ হাজার টাকা করে জমা দিতে হবে। কবে থেকে এ কার্যক্রম শুরু হবে সেটা আমরা জানাব। প্রস্তুতি আমরা শুরু করেছি। আবার কেউ যদি অনলাইনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করতে চান, সে সুযোগও থাকবে।

তিনি বলেন, বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভী থাকুক না বাইরে। দুয়েকজন কথা বলার লোক থাকা দরকার। তবে ইচ্ছে থাকলেও অনেক সময় গ্রেফতার করা যায় না। তাদের তো বিভিন্ন সারির নেতারা রয়েছে। তাদের আসল নেতা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তো আছেই। সে স্কাইপিতে বিদেশ থেকে নির্দেশ দিচ্ছে।

যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের ১২টি দেশের বাজার থেকে বাংলাদেশের কারখানায় তৈরি হওয়া নানা ব্র্যান্ডের পোশাক তুলে নেওয়া হচ্ছে বলে একটি জাতীয় দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এ বিষয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘১২ দেশ পোশাক নেবে না, এটা গুজব।’

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফি, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, কেন্দ্রীয় কমিটির উপদফতর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।