Dhaka বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শ্বশুরকে হত্যা মামলায় জামাতা ও তার ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড

খুলনা জেলা প্রতিনিধি : 

খুলনার দিঘলিয়া উপজেলার আড়ংঘাটায় আব্দুর রশিদ ঢালী হত্যা মামলায় জামাতা ও তাঁর ছোট ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১৩ মে) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে খুলনার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক সুমি আহমেদ এ রায় ঘোষণা করেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- দৌলতপুর থানা এলাকার আতিয়ার রহমানের বাড়ির বাসিন্দা মো. শেখ তুজাম শেখের ছেলে মো. শেখ রাশেদ ও তাঁর ছোট ভাই মো. শেখ রকিবুল ইসলাম। রায় ঘোষণার সময় তাঁরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী শুভেন্দু রায় চৌধুরী।

মামলার এজাহার থেকে জানা গেছে, ২০২১ সালের ২২ অক্টোবর সন্ধ্যায় মোবাইল ফোনে কথা বলতে বলতে আব্দুর রশিদ ঢালী বাড়ি থেকে বের হয়ে যান। রাত ৮টার দিকে মেয়ে তিন্নির ফোনে কল দিয়ে তাঁর বাবা জানান, তিনি ফুলবাড়ী গেটে অবস্থান করছেন। তখন তিন্নি তাঁর বাবাকে বাড়িতে দ্রুত আসার জন্য তাড়া দিতে থাকেন। কিন্তু আব্দুর রশিদ বাড়িতে না ফেরায় আবার বাবার ফোনে কল দিলে সংযোগ বন্ধ পান। দুই দিন পর পরিবারের লোকজন আড়ংঘাটা থানার তেলীগাতি বাইপাস মহাসড়কের পাশে একটি মাছের ঘেরে আব্দুর রশিদের লাশ পান। এ ঘটনায় তাঁর স্ত্রী ফারজানা বেগম অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে ২৪ অক্টোবর আড়ংঘাটা থানায় মামলা করেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সাবেক মন্ত্রী দস্তগীরের ৪০০ কোটি টাকার সম্পত্তি জব্দ

শ্বশুরকে হত্যা মামলায় জামাতা ও তার ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশের সময় : ০৯:৩৬:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫

খুলনা জেলা প্রতিনিধি : 

খুলনার দিঘলিয়া উপজেলার আড়ংঘাটায় আব্দুর রশিদ ঢালী হত্যা মামলায় জামাতা ও তাঁর ছোট ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১৩ মে) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে খুলনার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক সুমি আহমেদ এ রায় ঘোষণা করেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- দৌলতপুর থানা এলাকার আতিয়ার রহমানের বাড়ির বাসিন্দা মো. শেখ তুজাম শেখের ছেলে মো. শেখ রাশেদ ও তাঁর ছোট ভাই মো. শেখ রকিবুল ইসলাম। রায় ঘোষণার সময় তাঁরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী শুভেন্দু রায় চৌধুরী।

মামলার এজাহার থেকে জানা গেছে, ২০২১ সালের ২২ অক্টোবর সন্ধ্যায় মোবাইল ফোনে কথা বলতে বলতে আব্দুর রশিদ ঢালী বাড়ি থেকে বের হয়ে যান। রাত ৮টার দিকে মেয়ে তিন্নির ফোনে কল দিয়ে তাঁর বাবা জানান, তিনি ফুলবাড়ী গেটে অবস্থান করছেন। তখন তিন্নি তাঁর বাবাকে বাড়িতে দ্রুত আসার জন্য তাড়া দিতে থাকেন। কিন্তু আব্দুর রশিদ বাড়িতে না ফেরায় আবার বাবার ফোনে কল দিলে সংযোগ বন্ধ পান। দুই দিন পর পরিবারের লোকজন আড়ংঘাটা থানার তেলীগাতি বাইপাস মহাসড়কের পাশে একটি মাছের ঘেরে আব্দুর রশিদের লাশ পান। এ ঘটনায় তাঁর স্ত্রী ফারজানা বেগম অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে ২৪ অক্টোবর আড়ংঘাটা থানায় মামলা করেন।