Dhaka শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শেখ হাসিনা ভারত বসে বাংলাদেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন : মির্জা ফখরুল

সিলেট জেলা প্রতিনিধি : 

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, শেখ হাসিনা ভারত বসে বাংলাদেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন। দেশের মানুষ এখন সব বোঝে। ফলে কোনো ষড়যন্ত্রেই আর কাজ হবে না। ১৫ বছরের স্বৈরাচার সরকারকে হটিয়ে দেশের মানুষ তা প্রমাণ করেছেন। দেশকে গোছাতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সময় দিতে চায় বিএনপি। তাদের সব ধরনের সহায়তা করবো আমরা।

রোববার (২৫ আগস্ট) বিকেলে সিলেট এয়ারপোর্ট এলাকার একটি পাঁচ তারকা হোটেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে মত বিনিময়ের সময় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতাসীন থাকাকালে গণতন্ত্রকে লাশ বানিয়ে ফেলেছে। রাষ্ট্রের সকল প্রতিষ্ঠানকে আওয়ামী লীগ ধ্বংস করে দিয়েছে। হাসিনা তিন-তিনবার এক তরফা নির্বাচন করে গণতন্ত্রকে নষ্ট করে দিয়েছেন। স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূস যোগ্য মানুষদের নিয়ে অন্তর্র্বতী সরকার গঠন করেছেন। দেশের পরিবেশ ঠিক করে দ্রুত নির্বাচন দেবেন। অন্তর্র্বতী সরকারকে সময় দিতে চায় বিএনপি। তাদের সব ধরনের সহায়তা করবে। অনেক জায়গায় সংস্কার, তাই তাদের যৌক্তিক সময় দেব, তবে তা দীর্ঘ নয়।

মির্জা ফখরুল বলেন, অতীতের সব জঞ্জাল পরিষ্কার করে সত্যিকার অর্থে একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়তে হবে। এজন্য রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠান সংস্কার করে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে যৌক্তিক সময় সময় দিতে চাই, তবে এটি অনির্দিষ্টকালের জন্য নয়। বিচারপতি লতিফুর রহমানের নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার মাত্র তিন মাসে সব জঞ্জাল দূর করে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিয়েছিলেন।

তিনি বলেন, আমাদের আশা দেশের পরিবেশ ঠিক করে তারা দ্রুত নির্বাচন দেবেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সময় দিতে চায় বিএনপি, সব ধরনের সহায়তা করতে চায়। যৌক্তিক সময় দেব। অনেক জায়গায় সংস্কার করতে হবে তবে তা যেন দীর্ঘ না হয়। অন্তর্র্বতী সরকারের কাছে বিএনপি ৩১ দফা সংস্কার দাবি দিয়েছে।

মির্জা ফখরুল বলেন, আন্দোলনের মধ্য দিয়েই খালেদা জিয়া মুক্ত হয়েছেন। তিনি কখনও মাথা নত করেননি। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অসংখ্য মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। আমরা আইনিভাবে মোকাবিলার চেষ্টা করছি। আমরা ইলিয়াস আলীসহ গুম হওয়া সবাইকে নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন। জাতিসংঘের একটি তদন্ত দলও এসেছে। আমরা আশাবাদী- সঠিক তথ্য পাব। সরকারও সুনির্দিষ্টভাবে এখনও কিছু বলেনি। আমরা তাদের অবস্থান সম্পর্কে পরিষ্কারভাবে জানতে চাই।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, দেশের একটি অংশ ভয়াবহ বন্যায় আক্রান্ত হয়েছে। গত ১৫ বছরে এমন আকস্মিক বন্যা আমরা দেখিনি। ভারত তাদের বাঁধ খুলে দেওয়ায় এই ভয়াবহ বন্যা দেখা দিয়েছে। তারা বাঁধ খুলে দেওয়ার আগে কোনো পূর্বাভাসও দেয়নি। উজানের পানির বেশিরভাগ ভারত থেকে আসে। তিনি বলেন, অভিন্ন নদীর পানি বণ্টনের কোনো সুরাহা আজও হয়নি। পানি আগ্রাসনকে ভারত অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে। সিলেট থেকে এই পানি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শুরু হয়েছিল। এম ইলিয়াস আলী এর নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। যার ফলশ্রুতিতে তাকে গুম করা হয়েছে।

মির্জা ফখরুল বলেন, ১৯৭২ থেকে ৭৫ পর্যন্ত তারা জনসমর্থনহীন ভাবে ক্ষমতায় ছিল, যার ফলে তারা গণতন্ত্রকে হত্যা করে বাকশাল কায়েম করে দেশে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা শুরু করেছিল। এবারো তারা একদলীয় শাসন ব্যবস্থা করার প্রস্তুতি চূড়ান্ত করেছিল। কিন্তু দেশের সাধারণ ছাত্র-জনতার প্রতিরোধের মুখে তা বাস্তবায়ন করতে পারেনি। মানুষ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ভয়ে মুখ খুলে কথা বলতে পারত না। সাংবাদিকরা ও গণমাধ্যমে এই আইনে দমন করা হতো। এখন মানুষ বাকস্বাধীনতা ফিরে পেয়েছে। আমরা দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেলে এই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনকে বাতিল করে দেবো।

তিনি বলেন, প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার দেশকে একটি স্থিতিশীলতার দিকে নিয়ে যাচ্ছে। দেশ ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। এ সময় ভারতে বসে শেখ হাসিনা দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র করছেন।

মতবিনিময়ে মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় আওয়ামী লীগের বিরোধিতা করায় বিএনপির নেতাকর্মীদের নামে ১ লাখ ৪৫ হাজার গায়েবি মামলা দেওয়া হয়েছে। এসব মামলায় ৬০ লাখ আসামি রয়েছেন। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করা হবে।

চলমান বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, দেশের বিভিন্ন জায়গায় অনাকাঙ্খিত বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। মানুষের দুর্ভোগ কমাতে কাজ করছে সরকার। বিএনপিসহ সকল রাজনৈতিক দলও বন্যার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে।

তিনি আরো বলেন, আন্দোলনের মধ্য দিয়েই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মুক্ত হয়েছেন, তিনি কখনো মাথা নত করেননি। আমাদের তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অসংখ্য মিথ্যা মামলা দেয়া হয়েছে। আমরা আইনিভাবে মোকাবেলা করার চেষ্টা করছি। আমরা এম ইলিয়াস আলীসহ গুম হওয়া সকলকে নিয়ে আমরা খুবই উদ্বিগ্ন, জাতিসঙ্ঘের একটি তদন্ত দলও এসেছে। আমরা এখনে আশাবাদী আমরা সঠিক তথ্য পাবো। সরকারও সুনির্দিষ্ট ভাবে এখনো কিছু বলেনি। আমরা তাদের অবস্থান সম্পর্কে পরিষ্কার ভাবে জানতে চাই।

মতবিনিময়ের সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আরিফুল হক চৌধুরী, উপদেষ্টা ও ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহসিনা রুশদীর লুনা, বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও সিলেট মহানগর শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মিফতাহ সিদ্দিকী, সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী, জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ূম চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী প্রমুখ।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

চাঁদাবাজি নয়, ভাঙারি দোকান দখল দ্বন্দ্বেই মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

শেখ হাসিনা ভারত বসে বাংলাদেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন : মির্জা ফখরুল

প্রকাশের সময় : ০৮:২৪:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৪

সিলেট জেলা প্রতিনিধি : 

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, শেখ হাসিনা ভারত বসে বাংলাদেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন। দেশের মানুষ এখন সব বোঝে। ফলে কোনো ষড়যন্ত্রেই আর কাজ হবে না। ১৫ বছরের স্বৈরাচার সরকারকে হটিয়ে দেশের মানুষ তা প্রমাণ করেছেন। দেশকে গোছাতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সময় দিতে চায় বিএনপি। তাদের সব ধরনের সহায়তা করবো আমরা।

রোববার (২৫ আগস্ট) বিকেলে সিলেট এয়ারপোর্ট এলাকার একটি পাঁচ তারকা হোটেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে মত বিনিময়ের সময় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতাসীন থাকাকালে গণতন্ত্রকে লাশ বানিয়ে ফেলেছে। রাষ্ট্রের সকল প্রতিষ্ঠানকে আওয়ামী লীগ ধ্বংস করে দিয়েছে। হাসিনা তিন-তিনবার এক তরফা নির্বাচন করে গণতন্ত্রকে নষ্ট করে দিয়েছেন। স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূস যোগ্য মানুষদের নিয়ে অন্তর্র্বতী সরকার গঠন করেছেন। দেশের পরিবেশ ঠিক করে দ্রুত নির্বাচন দেবেন। অন্তর্র্বতী সরকারকে সময় দিতে চায় বিএনপি। তাদের সব ধরনের সহায়তা করবে। অনেক জায়গায় সংস্কার, তাই তাদের যৌক্তিক সময় দেব, তবে তা দীর্ঘ নয়।

মির্জা ফখরুল বলেন, অতীতের সব জঞ্জাল পরিষ্কার করে সত্যিকার অর্থে একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়তে হবে। এজন্য রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠান সংস্কার করে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে যৌক্তিক সময় সময় দিতে চাই, তবে এটি অনির্দিষ্টকালের জন্য নয়। বিচারপতি লতিফুর রহমানের নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার মাত্র তিন মাসে সব জঞ্জাল দূর করে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিয়েছিলেন।

তিনি বলেন, আমাদের আশা দেশের পরিবেশ ঠিক করে তারা দ্রুত নির্বাচন দেবেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সময় দিতে চায় বিএনপি, সব ধরনের সহায়তা করতে চায়। যৌক্তিক সময় দেব। অনেক জায়গায় সংস্কার করতে হবে তবে তা যেন দীর্ঘ না হয়। অন্তর্র্বতী সরকারের কাছে বিএনপি ৩১ দফা সংস্কার দাবি দিয়েছে।

মির্জা ফখরুল বলেন, আন্দোলনের মধ্য দিয়েই খালেদা জিয়া মুক্ত হয়েছেন। তিনি কখনও মাথা নত করেননি। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অসংখ্য মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। আমরা আইনিভাবে মোকাবিলার চেষ্টা করছি। আমরা ইলিয়াস আলীসহ গুম হওয়া সবাইকে নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন। জাতিসংঘের একটি তদন্ত দলও এসেছে। আমরা আশাবাদী- সঠিক তথ্য পাব। সরকারও সুনির্দিষ্টভাবে এখনও কিছু বলেনি। আমরা তাদের অবস্থান সম্পর্কে পরিষ্কারভাবে জানতে চাই।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, দেশের একটি অংশ ভয়াবহ বন্যায় আক্রান্ত হয়েছে। গত ১৫ বছরে এমন আকস্মিক বন্যা আমরা দেখিনি। ভারত তাদের বাঁধ খুলে দেওয়ায় এই ভয়াবহ বন্যা দেখা দিয়েছে। তারা বাঁধ খুলে দেওয়ার আগে কোনো পূর্বাভাসও দেয়নি। উজানের পানির বেশিরভাগ ভারত থেকে আসে। তিনি বলেন, অভিন্ন নদীর পানি বণ্টনের কোনো সুরাহা আজও হয়নি। পানি আগ্রাসনকে ভারত অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে। সিলেট থেকে এই পানি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শুরু হয়েছিল। এম ইলিয়াস আলী এর নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। যার ফলশ্রুতিতে তাকে গুম করা হয়েছে।

মির্জা ফখরুল বলেন, ১৯৭২ থেকে ৭৫ পর্যন্ত তারা জনসমর্থনহীন ভাবে ক্ষমতায় ছিল, যার ফলে তারা গণতন্ত্রকে হত্যা করে বাকশাল কায়েম করে দেশে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা শুরু করেছিল। এবারো তারা একদলীয় শাসন ব্যবস্থা করার প্রস্তুতি চূড়ান্ত করেছিল। কিন্তু দেশের সাধারণ ছাত্র-জনতার প্রতিরোধের মুখে তা বাস্তবায়ন করতে পারেনি। মানুষ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ভয়ে মুখ খুলে কথা বলতে পারত না। সাংবাদিকরা ও গণমাধ্যমে এই আইনে দমন করা হতো। এখন মানুষ বাকস্বাধীনতা ফিরে পেয়েছে। আমরা দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেলে এই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনকে বাতিল করে দেবো।

তিনি বলেন, প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার দেশকে একটি স্থিতিশীলতার দিকে নিয়ে যাচ্ছে। দেশ ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। এ সময় ভারতে বসে শেখ হাসিনা দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র করছেন।

মতবিনিময়ে মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় আওয়ামী লীগের বিরোধিতা করায় বিএনপির নেতাকর্মীদের নামে ১ লাখ ৪৫ হাজার গায়েবি মামলা দেওয়া হয়েছে। এসব মামলায় ৬০ লাখ আসামি রয়েছেন। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করা হবে।

চলমান বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, দেশের বিভিন্ন জায়গায় অনাকাঙ্খিত বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। মানুষের দুর্ভোগ কমাতে কাজ করছে সরকার। বিএনপিসহ সকল রাজনৈতিক দলও বন্যার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে।

তিনি আরো বলেন, আন্দোলনের মধ্য দিয়েই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মুক্ত হয়েছেন, তিনি কখনো মাথা নত করেননি। আমাদের তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অসংখ্য মিথ্যা মামলা দেয়া হয়েছে। আমরা আইনিভাবে মোকাবেলা করার চেষ্টা করছি। আমরা এম ইলিয়াস আলীসহ গুম হওয়া সকলকে নিয়ে আমরা খুবই উদ্বিগ্ন, জাতিসঙ্ঘের একটি তদন্ত দলও এসেছে। আমরা এখনে আশাবাদী আমরা সঠিক তথ্য পাবো। সরকারও সুনির্দিষ্ট ভাবে এখনো কিছু বলেনি। আমরা তাদের অবস্থান সম্পর্কে পরিষ্কার ভাবে জানতে চাই।

মতবিনিময়ের সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আরিফুল হক চৌধুরী, উপদেষ্টা ও ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহসিনা রুশদীর লুনা, বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও সিলেট মহানগর শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মিফতাহ সিদ্দিকী, সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী, জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ূম চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী প্রমুখ।