Dhaka রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শুক্রবার থেকেই শুরু হচ্ছে কঠোর বিধি-নিষেধ

ফাইল ছবি

২৩ জুলাই শুক্রবার থেকে সবচেয়ে কঠোর লকডাউন শুরু হবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। তিনি বলেন, গতবারের চেয়ে কঠিন হবে এ বিধি-নিষেধ। এটি বাস্তবায়ন করতে পুলিশ, বিজিবি ও সেনাবাহিনী মাঠে থাকবে। এ সময় অফিস-আদালত, গার্মেন্ট-কলকারখানা সবকিছুই বন্ধ থাকবে।

বৃহস্পতিবার দুপুরে গণমাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন তিনি। তিনি জানান, শুক্রবার ভোর ৬টা থেকে ৫ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত চলমান থাকবে এই কঠোর অবস্থা। এ বিষয়ে ১৩ তারিখ মন্ত্রিপরিষদের প্রজ্ঞাপনেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল।

তিনি বলেন, যারা গ্রামে গিয়েছে, তারা জানে যে সব বন্ধ থাকছে। তাদের কর্মক্ষেত্রও বন্ধ থাকছে। তারা সময় নিয়েই গেছে। আমি বলব, তারা যেন পাঁচ তারিখের পরেই আসে। এখন তাদের আসার প্রয়োজন নেই।

ফরহাদ হোসেন বলেন, এই ১৪টা দিন খুব গুরুত্বপূর্ণ। এ সময়ে আমাদের আহ্বান, মানুষ ঘরে থাকবে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে আসা যাবে না। ঘরের বাইরে আসলে অবশ্যই ডাবল মাস্ক পরবে। যদি এটা করতে পারি ১৪ দিনের জন্য তাহলে আমরা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে পারব। না হলে তা বাড়তে থাকবে। হাসপাতালে রোগীর চাপ কমাতে আমাদের অসুবিধা হবে।

গত ১ জুলাই থেকে টানা দুই সপ্তাহ শাটডাউনের পর কোরবানি ঈদ ও পশুর হাট আর ঘরমুখী মানুষের নির্বিঘ্ন যাত্রা বিবেচনায় ১৫ জুলাই থেকে তা শিথিল করে সরকার। এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে তখনই জানিয়ে দেওয়া হয়, ২৩ তারিখ ভোর থেকে আবার ১৪ দিনের শাটডাউন দেওয়া হবে। কাল থেকে তা শুরু হবে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

নৌকা তৈরিতেই ফিরছে আগৈলঝাড়ার অর্ধ শতাধিক পরিবারের সচ্ছলতা

শুক্রবার থেকেই শুরু হচ্ছে কঠোর বিধি-নিষেধ

প্রকাশের সময় : ১২:৫০:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ জুলাই ২০২১

২৩ জুলাই শুক্রবার থেকে সবচেয়ে কঠোর লকডাউন শুরু হবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। তিনি বলেন, গতবারের চেয়ে কঠিন হবে এ বিধি-নিষেধ। এটি বাস্তবায়ন করতে পুলিশ, বিজিবি ও সেনাবাহিনী মাঠে থাকবে। এ সময় অফিস-আদালত, গার্মেন্ট-কলকারখানা সবকিছুই বন্ধ থাকবে।

বৃহস্পতিবার দুপুরে গণমাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন তিনি। তিনি জানান, শুক্রবার ভোর ৬টা থেকে ৫ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত চলমান থাকবে এই কঠোর অবস্থা। এ বিষয়ে ১৩ তারিখ মন্ত্রিপরিষদের প্রজ্ঞাপনেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল।

তিনি বলেন, যারা গ্রামে গিয়েছে, তারা জানে যে সব বন্ধ থাকছে। তাদের কর্মক্ষেত্রও বন্ধ থাকছে। তারা সময় নিয়েই গেছে। আমি বলব, তারা যেন পাঁচ তারিখের পরেই আসে। এখন তাদের আসার প্রয়োজন নেই।

ফরহাদ হোসেন বলেন, এই ১৪টা দিন খুব গুরুত্বপূর্ণ। এ সময়ে আমাদের আহ্বান, মানুষ ঘরে থাকবে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে আসা যাবে না। ঘরের বাইরে আসলে অবশ্যই ডাবল মাস্ক পরবে। যদি এটা করতে পারি ১৪ দিনের জন্য তাহলে আমরা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে পারব। না হলে তা বাড়তে থাকবে। হাসপাতালে রোগীর চাপ কমাতে আমাদের অসুবিধা হবে।

গত ১ জুলাই থেকে টানা দুই সপ্তাহ শাটডাউনের পর কোরবানি ঈদ ও পশুর হাট আর ঘরমুখী মানুষের নির্বিঘ্ন যাত্রা বিবেচনায় ১৫ জুলাই থেকে তা শিথিল করে সরকার। এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে তখনই জানিয়ে দেওয়া হয়, ২৩ তারিখ ভোর থেকে আবার ১৪ দিনের শাটডাউন দেওয়া হবে। কাল থেকে তা শুরু হবে।