Dhaka মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

সংগৃহীত ছবি

বিজয়ের প্রাক্কালে ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরের ১০-১৪ তারিখ নীলনকশা বাস্তবায়ন করে হানাদার বাহিনী। তারা হত্যা করে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের। সে থেকে পালিত হয়ে আসছে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতির শ্রেষ্ঠসন্তান শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ১০ মিনিটে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

আরও পড়ুন :  মৌলবাদী চক্রের ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার আহবান প্রধানমন্ত্রীর

রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের পক্ষে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম শামিম উজ জামান এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী।

স্বাধীনতার মাত্র দুদিন আগে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনী, রাজাকার, আলবদর ও আলশামস বাহিনীর সদস্যরা বাংলাকে মেধাশূন্য করার লক্ষ্যে লেখক-বুদ্ধিজীবী-শিক্ষাবিদ-চিকিৎসক-সাংবাদিক-প্রকৌশলীদের ধরে নিয়ে হত্যা করে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

প্রকাশের সময় : ০৬:১৬:২৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২০

বিজয়ের প্রাক্কালে ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরের ১০-১৪ তারিখ নীলনকশা বাস্তবায়ন করে হানাদার বাহিনী। তারা হত্যা করে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের। সে থেকে পালিত হয়ে আসছে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতির শ্রেষ্ঠসন্তান শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ১০ মিনিটে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

আরও পড়ুন :  মৌলবাদী চক্রের ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার আহবান প্রধানমন্ত্রীর

রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের পক্ষে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম শামিম উজ জামান এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী।

স্বাধীনতার মাত্র দুদিন আগে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনী, রাজাকার, আলবদর ও আলশামস বাহিনীর সদস্যরা বাংলাকে মেধাশূন্য করার লক্ষ্যে লেখক-বুদ্ধিজীবী-শিক্ষাবিদ-চিকিৎসক-সাংবাদিক-প্রকৌশলীদের ধরে নিয়ে হত্যা করে।