Dhaka বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

লিবিয়া থেকে ফিরেছেন ১৭৫ বাংলাদেশি

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : ১১:২৪:৫৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫
  • ২৯২ জন দেখেছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

লিবিয়ার বেনগাজির গানফুদা ডিটেনশন সেন্টার থেকে মানবপাচারকারীদের নির্যাতনের শিকার ১৭৫ বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন।

বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) সকাল সোয়া ৬টায় লিবিয়ার বুরাক এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তারা।

রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল আবুল হাসনাত মুহাম্মদ খায়রুল বাশার নেতৃত্বে দূতাবাসের প্রতিনিধি দল গানফুদা ডিটেনশন সেন্টারে উপস্থিত থেকে প্রত্যাবাসিতদের গ্রহণ ও বিদায় জানান। রাষ্ট্রদূত লিবিয়ার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও আইওএমকে সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং ভবিষ্যতেও এই সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আশা প্রকাশ করেন।

তিনি অভিবাসীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ভবিষ্যতে বৈধ ও নিরাপদ পথে বিদেশ গমন করতে হবে এবং এজন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন অপরিহার্য। এছাড়া, প্রত্যেককে নিজের এলাকায় অবৈধ অভিবাসনের ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করার আহ্বান জানান। পাশাপাশি, দেশে ফিরে মানবপাচারকারী চক্রের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ দেন এবং এই প্রক্রিয়ায় দূতাবাসের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে আশ্বাস প্রদান করেন।

এর আগে, বুধবার (২০ আগস্ট) ত্রিপোলীর বাংলাদেশ দূতাবাস এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, তারা লিবিয়ার বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে আটক বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করছে।

 

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সংস্কারের জন্য জীবন গেলেও পিছপা হব না : হাসনাত আবদুল্লাহ

লিবিয়া থেকে ফিরেছেন ১৭৫ বাংলাদেশি

প্রকাশের সময় : ১১:২৪:৫৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

লিবিয়ার বেনগাজির গানফুদা ডিটেনশন সেন্টার থেকে মানবপাচারকারীদের নির্যাতনের শিকার ১৭৫ বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন।

বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) সকাল সোয়া ৬টায় লিবিয়ার বুরাক এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তারা।

রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল আবুল হাসনাত মুহাম্মদ খায়রুল বাশার নেতৃত্বে দূতাবাসের প্রতিনিধি দল গানফুদা ডিটেনশন সেন্টারে উপস্থিত থেকে প্রত্যাবাসিতদের গ্রহণ ও বিদায় জানান। রাষ্ট্রদূত লিবিয়ার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও আইওএমকে সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং ভবিষ্যতেও এই সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আশা প্রকাশ করেন।

তিনি অভিবাসীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ভবিষ্যতে বৈধ ও নিরাপদ পথে বিদেশ গমন করতে হবে এবং এজন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন অপরিহার্য। এছাড়া, প্রত্যেককে নিজের এলাকায় অবৈধ অভিবাসনের ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করার আহ্বান জানান। পাশাপাশি, দেশে ফিরে মানবপাচারকারী চক্রের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ দেন এবং এই প্রক্রিয়ায় দূতাবাসের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে আশ্বাস প্রদান করেন।

এর আগে, বুধবার (২০ আগস্ট) ত্রিপোলীর বাংলাদেশ দূতাবাস এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, তারা লিবিয়ার বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে আটক বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করছে।