নিজস্ব প্রতিবেদক 
নিজস্ব প্রতিবেদক :
রাজধানীর লালাবাগ চৌরাস্তায় ছুরিকাঘাতে রিয়াদ (৩০) নামে এক যুবক খুন হয়েছেন। নিহতর পরিবার থেকে জানা যায় ওই যুবক বর্তমানে বেকার ছিলেন তবে আগে একটি কারখানায় কাজ করতেন।
শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (১১ডিসেম্বর) রাত সোয়া ৮টার দিকে পথচারীরা ওই যুবককে মুমূর্ষু অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালে পথচারী মো. ফাহিম বলেন, সন্ধ্যা আনুমানিক সাড়ে ৭টার দিকে লালবাগ চৌরাস্তায় রক্তাক্ত অবস্থায় পড়েছিলেন ওই যুবক। দেখতে পেয়ে দ্রুত তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে মারা যায়। তার পিঠে ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে। কে বা কারা তাকে ছুরিকাঘাত করেছে তা জানতে পারিনি।
হাসপাতালে নিহতের মা নাসিমা বেগম জানান, তাদের বাড়ি মুন্সিগঞ্জে। বর্তমানে লালবাগ শহীদনগর ৮ গলিতে থাকেন। তার ছেলে রিয়াদ আগে চকবাজারে একটি জুতার কারখানায় করতো। তবে বর্তমানে বেকার ছিল। তিন বছর আগে বিয়ে করে রিয়াদ। তবে বেশ কিছুদিন ধরে রিয়াদের স্ত্রী সুমাইয়া আক্তার এক ছেলেকে নিয়ে ইসলামবাগ তার বাবার বাসায় থাকতো। এক বোন দুই ভাইয়ের মধ্যে রিয়াদ ছিল ছোট। তার বাবার নাম আব্দুস সালাম।
তিনি আরও জানান, সন্ধ্যার দিকে বাসা থেকে বের হয় রিয়াদ। এর কিছুক্ষণ পর মোবাইলের মাধ্যমে জানতে পারি কে বা কারা রিয়াদকে ছুরি মেরেছে। পরে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এসে রিয়াদের লাশ দেখতে পান।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ওই যুবকের পিঠে ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনাটি লালবাগ থানাকে অবগত করা হয়েছে। যুবক খুন হয়েছেন। নিহতর পরিবার থেকে জানা যায় ওই যুবক বর্তমানে বেকার ছিলেন তবে আগে একটি কারখানায় কাজ করতেন।
শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (১১ডিসেম্বর) রাত সোয়া ৮টার দিকে পথচারীরা ওই যুবককে মুমূর্ষু অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালে পথচারী মো. ফাহিম বলেন, সন্ধ্যা আনুমানিক সাড়ে ৭টার দিকে লালবাগ চৌরাস্তায় রক্তাক্ত অবস্থায় পড়েছিলেন ওই যুবক। দেখতে পেয়ে দ্রুত তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে মারা যায়। তার পিঠে ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে। কে বা কারা তাকে ছুরিকাঘাত করেছে তা জানতে পারিনি।
হাসপাতালে নিহতের মা নাসিমা বেগম জানান, তাদের বাড়ি মুন্সিগঞ্জে। বর্তমানে লালবাগ শহীদনগর ৮ গলিতে থাকেন। তার ছেলে রিয়াদ আগে চকবাজারে একটি জুতার কারখানায় করতো। তবে বর্তমানে বেকার ছিল। তিন বছর আগে বিয়ে করে রিয়াদ। তবে বেশ কিছুদিন ধরে রিয়াদের স্ত্রী সুমাইয়া আক্তার এক ছেলেকে নিয়ে ইসলামবাগ তার বাবার বাসায় থাকতো। এক বোন দুই ভাইয়ের মধ্যে রিয়াদ ছিল ছোট। তার বাবার নাম আব্দুস সালাম।
তিনি আরও জানান, সন্ধ্যার দিকে বাসা থেকে বের হয় রিয়াদ। এর কিছুক্ষণ পর মোবাইলের মাধ্যমে জানতে পারি কে বা কারা রিয়াদকে ছুরি মেরেছে। পরে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এসে রিয়াদের লাশ দেখতে পান।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ওই যুবকের পিঠে ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনাটি লালবাগ থানাকে অবগত করা হয়েছে।
