Dhaka রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রেলওয়ের পাহাড়ে ৩ হাজারের বেশি পরিবারের বাস

সংগৃহীত ছবি

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের প্রধান ভূমি কর্মকর্তা সুজন চৌধুরী বলেছেন, রেলওয়ের মালিকানাধীন চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন পাহাড়ে অবৈধভাবে তিন হাজারের বেশি পরিবার বসবাস করে। আমরা তাদের তালিকা প্রণয়ন করতে চেষ্টা করছি।

২১ জুন মঙ্গলবার চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার অফিসের সম্মেলন কক্ষে পাহাড় ব্যবস্থাপনা কমিটির ২৪তম সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভা শেষে সুজন চৌধুরী এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, চট্টগ্রাম নগরীতে রেলওয়ের অনেক জায়গা আছে, অনেক পাহাড় আছে। চট্টগ্রাম শহরজুড়ে যে বড় বড় পাহাড় আছে তার অধিকাংশই রেলওয়ের মালিকানাধীন। কিন্তু রেলওয়ের কার্যক্রম না থাকার কারণে অনেকগুলো পাহাড়ে অবৈধ বসতি স্থাপন হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণভাবে অবৈধ লোকজন বসবাস করছে।

তিনি বলেন, যারা পাহাড়ে অবৈধভাবে বসবাস করছে তাদের কিভাবে সরিয়ে আনা যায় সেটা নিয়ে আমরা কাজ করছি। আজকের বৈঠকেও তা নিয়ে আলোচনা চলছে।

রেলওয়ের এই কর্মকর্তা বলেন, কয়েকদিন আগে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আকবার শাহ থানার ঝিল ১ এ ২০০ টি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। সেই জায়গায় ফেন্সিং করার ব্যবস্থা করা হবে। আমরা চেষ্টা করছি রেলওয়ের পাহাড় যারা অবৈধভাবে দখল করছে তাদের সরিয়ে দেওয়ার জন্য।

তিনি বলেন, রেলওয়ের প্রধান ফোকাস থাকে রেললাইন সচল রাখার দিকে। সেই জায়গায় রেলওয়ের ভূসম্পত্তি রক্ষা করার ক্ষেত্রে যে জনবল ও বাজেট দরকার, তা পুরোপুরি আমরা পাই না। আমরা যদি ভূসম্পত্তিতে আরও ভালো বরাদ্দ পেতাম, তাহলে আমরা আরও ভালো করে আমাদের জায়গাগুলোকে সংরক্ষণ করতে পারতাম।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

নৌকা তৈরিতেই ফিরছে আগৈলঝাড়ার অর্ধ শতাধিক পরিবারের সচ্ছলতা

রেলওয়ের পাহাড়ে ৩ হাজারের বেশি পরিবারের বাস

প্রকাশের সময় : ০৬:২৬:৪১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ জুন ২০২২

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের প্রধান ভূমি কর্মকর্তা সুজন চৌধুরী বলেছেন, রেলওয়ের মালিকানাধীন চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন পাহাড়ে অবৈধভাবে তিন হাজারের বেশি পরিবার বসবাস করে। আমরা তাদের তালিকা প্রণয়ন করতে চেষ্টা করছি।

২১ জুন মঙ্গলবার চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার অফিসের সম্মেলন কক্ষে পাহাড় ব্যবস্থাপনা কমিটির ২৪তম সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভা শেষে সুজন চৌধুরী এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, চট্টগ্রাম নগরীতে রেলওয়ের অনেক জায়গা আছে, অনেক পাহাড় আছে। চট্টগ্রাম শহরজুড়ে যে বড় বড় পাহাড় আছে তার অধিকাংশই রেলওয়ের মালিকানাধীন। কিন্তু রেলওয়ের কার্যক্রম না থাকার কারণে অনেকগুলো পাহাড়ে অবৈধ বসতি স্থাপন হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণভাবে অবৈধ লোকজন বসবাস করছে।

তিনি বলেন, যারা পাহাড়ে অবৈধভাবে বসবাস করছে তাদের কিভাবে সরিয়ে আনা যায় সেটা নিয়ে আমরা কাজ করছি। আজকের বৈঠকেও তা নিয়ে আলোচনা চলছে।

রেলওয়ের এই কর্মকর্তা বলেন, কয়েকদিন আগে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আকবার শাহ থানার ঝিল ১ এ ২০০ টি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। সেই জায়গায় ফেন্সিং করার ব্যবস্থা করা হবে। আমরা চেষ্টা করছি রেলওয়ের পাহাড় যারা অবৈধভাবে দখল করছে তাদের সরিয়ে দেওয়ার জন্য।

তিনি বলেন, রেলওয়ের প্রধান ফোকাস থাকে রেললাইন সচল রাখার দিকে। সেই জায়গায় রেলওয়ের ভূসম্পত্তি রক্ষা করার ক্ষেত্রে যে জনবল ও বাজেট দরকার, তা পুরোপুরি আমরা পাই না। আমরা যদি ভূসম্পত্তিতে আরও ভালো বরাদ্দ পেতাম, তাহলে আমরা আরও ভালো করে আমাদের জায়গাগুলোকে সংরক্ষণ করতে পারতাম।