Dhaka মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫, ৪ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাজশাহীতে আ.লীগের সঙ্গে সংঘর্ষে বিএনপিকর্মী নিহত

রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি : 

রাজশাহীর মোহনপুরে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জয়নাল আবেদীন (৪২) নামের বিএনপির এক কর্মী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুজন।

মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার ধুরইল গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

নিহত জয়নাল আবেদীনের বাড়ি ধুরইল কলেজপাড়া গ্রামে। আহত ব্যক্তিরা হলেন নিহত জয়নাল আবেদীনের অষ্টম শ্রেণি পড়ুয়া ছেলে মনিরুল ইসলাম (১৪) ও ধুরইল ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোখলেসুর রহমান (৪০)। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতা-কর্মীর মধ্যে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে সেটি সংঘর্ষে রূপ নেয়। এ সময় হামলায় বিএনপি কর্মী জয়নাল আবেদীন নিহত হন। এ সময় বিএনপির নেতা-কর্মীদের পাঁচটি মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেওয়া হয়। পরে সেনাবাহিনীর একটি দল গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

জয়নাল আবেদীনের স্বজনেরা তাঁর লাশ বাড়ি নিয়ে গেছেন। মোহনপুর থানায় অগ্নিসংযোগের পর সেখানে কোনো পুলিশ নেই। ঘটনা সম্পর্কে পুলিশের কারও সঙ্গে কথাও বলা যায়নি।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

রাজশাহীতে আ.লীগের সঙ্গে সংঘর্ষে বিএনপিকর্মী নিহত

প্রকাশের সময় : ১২:২২:৪১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৭ অগাস্ট ২০২৪

রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি : 

রাজশাহীর মোহনপুরে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জয়নাল আবেদীন (৪২) নামের বিএনপির এক কর্মী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুজন।

মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার ধুরইল গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

নিহত জয়নাল আবেদীনের বাড়ি ধুরইল কলেজপাড়া গ্রামে। আহত ব্যক্তিরা হলেন নিহত জয়নাল আবেদীনের অষ্টম শ্রেণি পড়ুয়া ছেলে মনিরুল ইসলাম (১৪) ও ধুরইল ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোখলেসুর রহমান (৪০)। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতা-কর্মীর মধ্যে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে সেটি সংঘর্ষে রূপ নেয়। এ সময় হামলায় বিএনপি কর্মী জয়নাল আবেদীন নিহত হন। এ সময় বিএনপির নেতা-কর্মীদের পাঁচটি মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেওয়া হয়। পরে সেনাবাহিনীর একটি দল গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

জয়নাল আবেদীনের স্বজনেরা তাঁর লাশ বাড়ি নিয়ে গেছেন। মোহনপুর থানায় অগ্নিসংযোগের পর সেখানে কোনো পুলিশ নেই। ঘটনা সম্পর্কে পুলিশের কারও সঙ্গে কথাও বলা যায়নি।