Dhaka রবিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৫, ২৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাজধানীর ৭৫ শতাংশ সড়ক ব্যক্তিগত গাড়ির দখলে, যাত্রী বহন করে মাত্র ১১ শতাংশ

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

রাজধানী ঢাকার সড়কগুলোর ৭৫ শতাংশ জায়গাই দখল করে রাখে ব্যক্তিগত গাড়ি। অথচ এই পরিমাণ গাড়ি মোট যাত্রীর ১১ শতাংশ বহন করে মাত্র।

রোববার (১০ আগস্ট) সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ‘সড়ক পরিবহন ব্যবস্থাপনা সংস্কারে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের রূপরেখা: সরকারের কাছে প্রত্যাশা’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, রাজধানীতে বর্তমানে ব্যক্তিগত যান সড়কের ৭৫ শতাংশ জায়গা দখল করে মাত্র ১১ শতাংশ যাত্রী বহন করে, যেখানে বাস বহন করে ৫৩ শতাংশ যাত্রী। সংবাদ সম্মেলনে রাজধানীর গণপরিবহনে শৃঙ্খলা আনতে রুট রেশনালাইজেশনের মাধ্যমে কোম্পানিভিত্তিক আধুনিক এসি ও নন-এসি বাস চালুর প্রস্তাব দেয় রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।

সংস্থাটি জানিয়েছে, মাত্র সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকায় ৪ হাজার নতুন বাস কিনে এ ব্যবস্থা চালু করা গেলে চাঁদাবাজি ও যাত্রী তোলার প্রতিযোগিতা বন্ধ হবে এবং নগরবাসী সাশ্রয়ী ও আরামদায়ক সেবা পাবেন। এতে ব্যক্তিগত গাড়ির ব্যবহার কমে যানজট কমবে এবং বাসের গতি বাড়বে।

এ ছাড়া দেশে ৫ লাখের বেশি মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহনের ৭০ শতাংশ এখনো চলাচল করছে, যা সড়ক দুর্ঘটনার বড় কারণ। রোড সেফটি ফাউন্ডেশন দ্রুত এসব যানবাহন প্রত্যাহার ও নতুন যান কেনায় মালিকদের সহজ ঋণসুবিধা দেওয়ার প্রস্তাব করেছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

রাজধানীর ৭৫ শতাংশ সড়ক ব্যক্তিগত গাড়ির দখলে, যাত্রী বহন করে মাত্র ১১ শতাংশ

প্রকাশের সময় : ০২:২০:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

রাজধানী ঢাকার সড়কগুলোর ৭৫ শতাংশ জায়গাই দখল করে রাখে ব্যক্তিগত গাড়ি। অথচ এই পরিমাণ গাড়ি মোট যাত্রীর ১১ শতাংশ বহন করে মাত্র।

রোববার (১০ আগস্ট) সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ‘সড়ক পরিবহন ব্যবস্থাপনা সংস্কারে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের রূপরেখা: সরকারের কাছে প্রত্যাশা’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, রাজধানীতে বর্তমানে ব্যক্তিগত যান সড়কের ৭৫ শতাংশ জায়গা দখল করে মাত্র ১১ শতাংশ যাত্রী বহন করে, যেখানে বাস বহন করে ৫৩ শতাংশ যাত্রী। সংবাদ সম্মেলনে রাজধানীর গণপরিবহনে শৃঙ্খলা আনতে রুট রেশনালাইজেশনের মাধ্যমে কোম্পানিভিত্তিক আধুনিক এসি ও নন-এসি বাস চালুর প্রস্তাব দেয় রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।

সংস্থাটি জানিয়েছে, মাত্র সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকায় ৪ হাজার নতুন বাস কিনে এ ব্যবস্থা চালু করা গেলে চাঁদাবাজি ও যাত্রী তোলার প্রতিযোগিতা বন্ধ হবে এবং নগরবাসী সাশ্রয়ী ও আরামদায়ক সেবা পাবেন। এতে ব্যক্তিগত গাড়ির ব্যবহার কমে যানজট কমবে এবং বাসের গতি বাড়বে।

এ ছাড়া দেশে ৫ লাখের বেশি মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহনের ৭০ শতাংশ এখনো চলাচল করছে, যা সড়ক দুর্ঘটনার বড় কারণ। রোড সেফটি ফাউন্ডেশন দ্রুত এসব যানবাহন প্রত্যাহার ও নতুন যান কেনায় মালিকদের সহজ ঋণসুবিধা দেওয়ার প্রস্তাব করেছে।