Dhaka শনিবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৫, ১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাঙামাটিতে ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার

রাঙামাটি জেলা প্রতিনিধি : 

রাঙামাটি শহরে জেলা প্রশাসনের জারি করা ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হয়েছে। তবে শহরের বিভিন্ন স্থানে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি পুলিশ ও বিজিবি মোতায়েন রয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (জেলা প্রশাসক) মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান।

রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হয়।

এদিকে ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করলেও জেলায় দ্বিতীয় দিনের মতো রাঙামাটি পরিবহন মালিক সমিতির ধর্মঘট এবং পাহাড়িদের ডাকা ৭২ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচি চলমান রয়েছে।

রাঙামাটি পরিবহন মালিক সমিতির নেতারা জানিয়েছেন, প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ হয়নি। যে কারণে তাদের এই কর্মসূচি এখনও চলমান রয়েছে।

এদিকে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান, পুলিশ সুপার ড. এস এম ফরহাদ হোসেন, রাঙামাটি জোন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. এরশাদ হোসেন চৌধুরী জেলা শহরের ক্ষতিগ্রস্ত স্থানগুলো পরিদর্শন করেছেন। এসময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য এবং স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

অবরোধ এবং ধর্মঘটের কারণে রাঙামাটির পর্যটন নগরী সাজেকে ভ্রমণে গিয়ে আটকা পড়েছেন আট শতাধিক পর্যটক। সাজেক রিসোর্ট মালিক সমিতির সভাপতি সুবর্ণ দেব বর্মণ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

প্রসঙ্গত, খাগড়াছড়ির দীঘিনালার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ২০ সেপ্টেম্বর সকালে রাঙামাটিতে সংঘর্ষের ঘটনায় একজন নিহত এবং উভয় পক্ষের ৫৩ জন আহত হয়। এ ঘটনায় বেশ কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর, মসজিদ, বৌদ্ধ বিহারে হামলা ও দোকানপাটে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর ওইদিন দুপুর দেড়টায় রাঙামাটি পৌর শহরে ১৪৪ ধারা জারি করে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

নিজের অতিথিদের থাপড়াতে চাইলেন পরীমণি!

রাঙামাটিতে ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার

প্রকাশের সময় : ০২:১১:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

রাঙামাটি জেলা প্রতিনিধি : 

রাঙামাটি শহরে জেলা প্রশাসনের জারি করা ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হয়েছে। তবে শহরের বিভিন্ন স্থানে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি পুলিশ ও বিজিবি মোতায়েন রয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (জেলা প্রশাসক) মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান।

রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হয়।

এদিকে ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করলেও জেলায় দ্বিতীয় দিনের মতো রাঙামাটি পরিবহন মালিক সমিতির ধর্মঘট এবং পাহাড়িদের ডাকা ৭২ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচি চলমান রয়েছে।

রাঙামাটি পরিবহন মালিক সমিতির নেতারা জানিয়েছেন, প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ হয়নি। যে কারণে তাদের এই কর্মসূচি এখনও চলমান রয়েছে।

এদিকে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান, পুলিশ সুপার ড. এস এম ফরহাদ হোসেন, রাঙামাটি জোন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. এরশাদ হোসেন চৌধুরী জেলা শহরের ক্ষতিগ্রস্ত স্থানগুলো পরিদর্শন করেছেন। এসময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য এবং স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

অবরোধ এবং ধর্মঘটের কারণে রাঙামাটির পর্যটন নগরী সাজেকে ভ্রমণে গিয়ে আটকা পড়েছেন আট শতাধিক পর্যটক। সাজেক রিসোর্ট মালিক সমিতির সভাপতি সুবর্ণ দেব বর্মণ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

প্রসঙ্গত, খাগড়াছড়ির দীঘিনালার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ২০ সেপ্টেম্বর সকালে রাঙামাটিতে সংঘর্ষের ঘটনায় একজন নিহত এবং উভয় পক্ষের ৫৩ জন আহত হয়। এ ঘটনায় বেশ কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর, মসজিদ, বৌদ্ধ বিহারে হামলা ও দোকানপাটে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর ওইদিন দুপুর দেড়টায় রাঙামাটি পৌর শহরে ১৪৪ ধারা জারি করে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট।