Dhaka বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মেট্রোরেলে চলাচলকারীদের জন্য বড় সুখবর, মিলবে কেনাকাটার সুযোগও

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : ০৪:১৪:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫
  • ১৭৯ জন দেখেছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

রাজধানীর মেট্রোরেল স্টেশনগুলোতে জানুয়ারি থেকে চালু হচ্ছে বিপণি বিতান। উত্তরা থেকে মতিঝিল রুটের ১৭টি স্টেশনে বরাদ্দ দেওয়া হবে মোট ৩৩টি দোকান। এসব দোকানে পাওয়া যাবে খাবার, পোশাক ও নিত্যপণ্য। একই সঙ্গে ট্রেনের ভেতরে চালু হবে ডিজিটাল বিজ্ঞাপন সেবা।

চালু হওয়ার পর থেকেই মেট্রোরেল ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। প্রতিদিন চার লাখেরও বেশি যাত্রী এই রুটে চলাচল করছেন। ইতিমধ্যে বিভিন্ন স্টেশনে ব্যাংকের এটিএম বুথ স্থাপন করা হয়েছে। এবার যাত্রীরা পাবেন কেনাকাটারও সুযোগ।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক আহমেদ বলেন, আমরা চাই দোকান বরাদ্দপ্রাপ্তরা দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে প্রস্তুতি নিয়ে যাত্রী সেবা শুরু করুক। ইতিমধ্যে স্টেশনগুলোতে ফুড ব্র্যান্ডিং মেশিন স্থাপন করা হয়েছে।

তবে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কোনো দোকানে গ্যাস সিলিন্ডার বা আগুন ব্যবহার করা যাবে না।

এই সিদ্ধান্তে খুশি যাত্রীরা। তাদের মতে, এতে সময় বাঁচবে এবং যাতায়াতের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় কেনাকাটাও করা যাবে।

এক যাত্রী বলেন, মেট্রোরেল আমাদের অনেক সময় বাঁচায়। এখন যদি এখানে খাবার বা নিত্যপণ্যের দোকান থাকে, তাহলে সুবিধা আরও বাড়বে।

আরেক যাত্রী বলেন, মেট্রোরেল আমাদের জন্য আশীর্বাদ। সরকার যদি এটিকে আরও আধুনিকভাবে পরিচালনা করে, তাহলে যাত্রীদের সেবার মান আরও উন্নত হবে।

কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দোকান চালু হলে স্টেশনগুলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে যাত্রীদেরও সচেতন থাকতে হবে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

প্রাথমিকভাবে ১০৮ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে এবি পার্টি

মেট্রোরেলে চলাচলকারীদের জন্য বড় সুখবর, মিলবে কেনাকাটার সুযোগও

প্রকাশের সময় : ০৪:১৪:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

রাজধানীর মেট্রোরেল স্টেশনগুলোতে জানুয়ারি থেকে চালু হচ্ছে বিপণি বিতান। উত্তরা থেকে মতিঝিল রুটের ১৭টি স্টেশনে বরাদ্দ দেওয়া হবে মোট ৩৩টি দোকান। এসব দোকানে পাওয়া যাবে খাবার, পোশাক ও নিত্যপণ্য। একই সঙ্গে ট্রেনের ভেতরে চালু হবে ডিজিটাল বিজ্ঞাপন সেবা।

চালু হওয়ার পর থেকেই মেট্রোরেল ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। প্রতিদিন চার লাখেরও বেশি যাত্রী এই রুটে চলাচল করছেন। ইতিমধ্যে বিভিন্ন স্টেশনে ব্যাংকের এটিএম বুথ স্থাপন করা হয়েছে। এবার যাত্রীরা পাবেন কেনাকাটারও সুযোগ।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক আহমেদ বলেন, আমরা চাই দোকান বরাদ্দপ্রাপ্তরা দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে প্রস্তুতি নিয়ে যাত্রী সেবা শুরু করুক। ইতিমধ্যে স্টেশনগুলোতে ফুড ব্র্যান্ডিং মেশিন স্থাপন করা হয়েছে।

তবে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কোনো দোকানে গ্যাস সিলিন্ডার বা আগুন ব্যবহার করা যাবে না।

এই সিদ্ধান্তে খুশি যাত্রীরা। তাদের মতে, এতে সময় বাঁচবে এবং যাতায়াতের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় কেনাকাটাও করা যাবে।

এক যাত্রী বলেন, মেট্রোরেল আমাদের অনেক সময় বাঁচায়। এখন যদি এখানে খাবার বা নিত্যপণ্যের দোকান থাকে, তাহলে সুবিধা আরও বাড়বে।

আরেক যাত্রী বলেন, মেট্রোরেল আমাদের জন্য আশীর্বাদ। সরকার যদি এটিকে আরও আধুনিকভাবে পরিচালনা করে, তাহলে যাত্রীদের সেবার মান আরও উন্নত হবে।

কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দোকান চালু হলে স্টেশনগুলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে যাত্রীদেরও সচেতন থাকতে হবে।