Dhaka বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মেগা প্রকল্প নয়, কর্মসংস্থানে বিনিয়োগ করবে বিএনপি : আমীর খসরু

চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি :

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, মেগা প্রকল্প নয়, মানুষের কল্যাণে বিনিয়োগে বিএনপি গুরুত্ব দেবে। আমরা কোনো মেগা প্রজেক্টে যাব না। মানুষের আত্মকর্মসংস্থান, কর্মসংস্থান, বিদেশে চাকরির সুযোগ, এসবই আমাদের অগ্রাধিকার।

মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে নগরের ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির ব্যবস্থাপনায় এসএসসি ও এইচএসসি কৃতী শিক্ষার্থী সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, নতুন প্রজন্ম লেখাপড়া করেও চাকরি পাচ্ছে না। এ জন্য ১৮ মাসে ১ কোটি চাকরির ব্যবস্থা করাই প্রথম দায়িত্ব। আগামী দিনের বাংলাদেশ গঠনে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেবে বিএনপি। দলের প্রণীত বাজেটে সর্বাধিক বিনিয়োগ রাখা হবে এই দুই খাতে।

আগামী দিনের বাংলাদেশ গঠনে বিএনপি শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেবে জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, এজন্য দলের প্রণীত বাজেটে সর্বাধিক বিনিয়োগ রাখা হবে এই দুই খাতে। আমাদের বাজেটের সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ হবে শিক্ষার জন্য। সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ হবে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার জন্য। পরিবেশ এবং অন্যান্য বিষয় নিয়ে আমাদের আরো অনেক কাজ আছে। দেশে এখন শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার গুরুত্ব রাজনৈতিক পর্যায় পর্যন্ত পৌঁছেছে। তাদের মেধা, দক্ষতা ও শিক্ষার ওপরই নির্ভর করছে আগামীর বাংলাদেশ কেমন হবে।

বিএনপির শিক্ষা ভাবনা তুলে ধরে তিনি বলেন, আগামী দিনের বাংলাদেশ কেমন হবে, শিক্ষাটা কেমন হবে, শিক্ষকের প্রশিক্ষণ কেমন হবে, এসব বিষয়ে আমরা পরিকল্পনা করছি। লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা, মিউজিক, নাটক থিয়েটারের প্রয়োজনীয়তাও রয়েছে। নতুন বিশ্বে কীভাবে আমরা সম্পৃক্ত হবো, সেসব বিষয়ও আগামী দিনের শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রবর্তিত হবে।

প্রযুক্তি ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দিয়ে আমীর খসরু বলেন, এখন সবার হাতে একটি করে স্মার্টফোন আছে। মোবাইল ফোন থেকেই বিশ্বের যেকোনো লাইব্রেরিতে প্রবেশ করা যায়, বই অর্ডার করা যায়। মেধার যে ব্যবহার শুরু হয়েছে, সেটাকে যত বেশি কাজে লাগাতে পারবে, তত বেশি এগিয়ে যাবে। আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ হবে বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ।

ভবিষ্যতের দক্ষতা নিয়ে তিনি বলেন, আগামী দিনের শিক্ষা কারিকুলাম হবে জাপানিজ, চাইনিজ, ইংলিশ, এরাবিক। যে যত বেশি জানবে, শিখবে, তার জীবনযাত্রার মান তত উন্নত হবে। বাংলাদেশে বসে এই বৈশ্বিক ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে।

স্বাস্থ্য ব্যবস্থা আরও উন্নত করার পরিকল্পনা জানিয়ে তিনি আরো বলেন, অনেক মানুষ আছে যারা ঠিকমতো দুই বেলা খেতে পারে না। শরীর ভালো না থাকলে মেধা বিকাশও হবে না। এজন্য আমরা সবার জন্য প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা বিনা পয়সায় নিশ্চিত করব ইনশাআল্লাহ। পাশাপাশি প্রতিরোধমূলক চিকিৎসার ব্যবস্থাও করা হবে।

কর্মসংস্থান প্রসঙ্গে আমীর খসরু বলেন, বাংলাদেশে অনেক ডাক্তার আছে, কিন্তু চাকরি নেই। অনেকেই ২০–৪০ হাজার টাকা বেতনে কাজ করছে। এ ব্যবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। আমাদের পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে আগামী দিনে বিনা পয়সার চিকিৎসা ব্যবস্থার পাশাপাশি সেখানে অনেকের চাকরির সুযোগ তৈরি করা।

বিএনপির এই নেতা বলেন, বিএনপির সবচেয়ে বড় যে ঘোষণা, ১৮ মাসে এক কোটি লোকের কর্মসংস্থান। সারা দেশে আমরা স্কিল সেন্টার করব। ছেলেমেয়েরা গ্রাম থেকে কল সেন্টার, ডাটা সেন্টারে কাজ করতে পারবে। অনেকে ঘরে বসে আচার বা পণ্য তৈরি করে অনলাইনে বিক্রি করছে, এটা আরও বড় পরিসরে ছড়িয়ে দিতে গ্রামে ইন্টারনেট পৌঁছে দেব।

মুখ্য আলোচক ড. মওদুদ হোসাইন আলমগীর পাভেল বলেন, শিক্ষার্থীদের কাছে আমাদের কোনো রাজনীতি নেই, কোনো ভোট প্রার্থনা নেই। তবে তারেক রহমানের একটা প্রার্থনা আছে, তিনি আশা করেন, তোমরা একটি শক্তিশালী প্রজন্ম হিসেবে তৈরি হবে এবং সেই প্রজন্ম ভবিষ্যতের নেতৃত্ব দিয়ে বাংলাদেশকে ভালো রাখবে। সবার আগে বাংলাদেশ। বর্তমানের এ যুগে শিক্ষার্থীরা কমবেশি অনেকেই স্মার্ট মোবাইল ইউজ করে। এ মোবাইলের মাধ্যমে শুধু সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন ভিডিও রিলস দেখে সময় পার করলে হবে না, স্মার্ট মোবাইলের মাধ্যমে শিক্ষণীয় অনেক বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করা যায়।

অনুষ্ঠানের আলোচক মাহবুবের রহমান শামীম বলেন, আজ যাদের সংবর্ধনা দেওয়া হচ্ছে তারা উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে বাংলাদেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এসএসসি ও এইচএসসিতে ভালো ফল এগিয়ে যাওয়ার প্রথম ধাপ। শুধু ভালো ফলাফল নয়, সততা, শৃঙ্খলা, অধ্যবসায় ও মানবিক গুণাবলি চর্চাই প্রকৃত শিক্ষিত মানুষ হওয়ার পথ। দীর্ঘ এই যাত্রায় চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি সবসময় শিক্ষার্থীদের পাশে থাকবে। আমরা শিক্ষার্থীদের চলার পথে প্রয়োজনীয় পরামর্শ, সঠিক দিকনির্দেশনা ও ক্যারিয়ার গঠনে সর্বোচ্চ সহায়তা দিয়ে যাবো।

মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব নাজিমুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং যুগ্ম আহবায়ক শওকত আজম খাজা ও আহমেদুল আলম চৌধুরী রাসেলের পরিচালনায় আলোচক ছিলেন বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন।

উপস্থিত ছিলেন বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ও চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর, বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শামসুল আলম, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক আবু সুফিয়ান। স্বাগত বক্তব্য দেন সংবর্ধনা কমিটির আহবায়ক ও মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক অ্যাডভোকেট আবদুস সাত্তার। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম কমার্স কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ শাহ আলমগীর, চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসিতে প্রথম স্থান অধিকারী মেহজাবিন আফরোজ আলম স্নেহা, চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের এসএসসিতে প্রথম স্থান অধিকারী নিবির কর্মকার। কোরআন তেলাওয়াত করেন মহানগর ওলামাদলের সদস্যসচিব হাফেজ মাওলানা জয়নাল আবেদীন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মেগা প্রকল্প নয়, কর্মসংস্থানে বিনিয়োগ করবে বিএনপি : আমীর খসরু

প্রকাশের সময় : ০১:০৪:৫৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫

চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি :

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, মেগা প্রকল্প নয়, মানুষের কল্যাণে বিনিয়োগে বিএনপি গুরুত্ব দেবে। আমরা কোনো মেগা প্রজেক্টে যাব না। মানুষের আত্মকর্মসংস্থান, কর্মসংস্থান, বিদেশে চাকরির সুযোগ, এসবই আমাদের অগ্রাধিকার।

মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে নগরের ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির ব্যবস্থাপনায় এসএসসি ও এইচএসসি কৃতী শিক্ষার্থী সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, নতুন প্রজন্ম লেখাপড়া করেও চাকরি পাচ্ছে না। এ জন্য ১৮ মাসে ১ কোটি চাকরির ব্যবস্থা করাই প্রথম দায়িত্ব। আগামী দিনের বাংলাদেশ গঠনে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেবে বিএনপি। দলের প্রণীত বাজেটে সর্বাধিক বিনিয়োগ রাখা হবে এই দুই খাতে।

আগামী দিনের বাংলাদেশ গঠনে বিএনপি শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেবে জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, এজন্য দলের প্রণীত বাজেটে সর্বাধিক বিনিয়োগ রাখা হবে এই দুই খাতে। আমাদের বাজেটের সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ হবে শিক্ষার জন্য। সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ হবে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার জন্য। পরিবেশ এবং অন্যান্য বিষয় নিয়ে আমাদের আরো অনেক কাজ আছে। দেশে এখন শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার গুরুত্ব রাজনৈতিক পর্যায় পর্যন্ত পৌঁছেছে। তাদের মেধা, দক্ষতা ও শিক্ষার ওপরই নির্ভর করছে আগামীর বাংলাদেশ কেমন হবে।

বিএনপির শিক্ষা ভাবনা তুলে ধরে তিনি বলেন, আগামী দিনের বাংলাদেশ কেমন হবে, শিক্ষাটা কেমন হবে, শিক্ষকের প্রশিক্ষণ কেমন হবে, এসব বিষয়ে আমরা পরিকল্পনা করছি। লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা, মিউজিক, নাটক থিয়েটারের প্রয়োজনীয়তাও রয়েছে। নতুন বিশ্বে কীভাবে আমরা সম্পৃক্ত হবো, সেসব বিষয়ও আগামী দিনের শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রবর্তিত হবে।

প্রযুক্তি ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দিয়ে আমীর খসরু বলেন, এখন সবার হাতে একটি করে স্মার্টফোন আছে। মোবাইল ফোন থেকেই বিশ্বের যেকোনো লাইব্রেরিতে প্রবেশ করা যায়, বই অর্ডার করা যায়। মেধার যে ব্যবহার শুরু হয়েছে, সেটাকে যত বেশি কাজে লাগাতে পারবে, তত বেশি এগিয়ে যাবে। আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ হবে বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ।

ভবিষ্যতের দক্ষতা নিয়ে তিনি বলেন, আগামী দিনের শিক্ষা কারিকুলাম হবে জাপানিজ, চাইনিজ, ইংলিশ, এরাবিক। যে যত বেশি জানবে, শিখবে, তার জীবনযাত্রার মান তত উন্নত হবে। বাংলাদেশে বসে এই বৈশ্বিক ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে।

স্বাস্থ্য ব্যবস্থা আরও উন্নত করার পরিকল্পনা জানিয়ে তিনি আরো বলেন, অনেক মানুষ আছে যারা ঠিকমতো দুই বেলা খেতে পারে না। শরীর ভালো না থাকলে মেধা বিকাশও হবে না। এজন্য আমরা সবার জন্য প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা বিনা পয়সায় নিশ্চিত করব ইনশাআল্লাহ। পাশাপাশি প্রতিরোধমূলক চিকিৎসার ব্যবস্থাও করা হবে।

কর্মসংস্থান প্রসঙ্গে আমীর খসরু বলেন, বাংলাদেশে অনেক ডাক্তার আছে, কিন্তু চাকরি নেই। অনেকেই ২০–৪০ হাজার টাকা বেতনে কাজ করছে। এ ব্যবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। আমাদের পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে আগামী দিনে বিনা পয়সার চিকিৎসা ব্যবস্থার পাশাপাশি সেখানে অনেকের চাকরির সুযোগ তৈরি করা।

বিএনপির এই নেতা বলেন, বিএনপির সবচেয়ে বড় যে ঘোষণা, ১৮ মাসে এক কোটি লোকের কর্মসংস্থান। সারা দেশে আমরা স্কিল সেন্টার করব। ছেলেমেয়েরা গ্রাম থেকে কল সেন্টার, ডাটা সেন্টারে কাজ করতে পারবে। অনেকে ঘরে বসে আচার বা পণ্য তৈরি করে অনলাইনে বিক্রি করছে, এটা আরও বড় পরিসরে ছড়িয়ে দিতে গ্রামে ইন্টারনেট পৌঁছে দেব।

মুখ্য আলোচক ড. মওদুদ হোসাইন আলমগীর পাভেল বলেন, শিক্ষার্থীদের কাছে আমাদের কোনো রাজনীতি নেই, কোনো ভোট প্রার্থনা নেই। তবে তারেক রহমানের একটা প্রার্থনা আছে, তিনি আশা করেন, তোমরা একটি শক্তিশালী প্রজন্ম হিসেবে তৈরি হবে এবং সেই প্রজন্ম ভবিষ্যতের নেতৃত্ব দিয়ে বাংলাদেশকে ভালো রাখবে। সবার আগে বাংলাদেশ। বর্তমানের এ যুগে শিক্ষার্থীরা কমবেশি অনেকেই স্মার্ট মোবাইল ইউজ করে। এ মোবাইলের মাধ্যমে শুধু সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন ভিডিও রিলস দেখে সময় পার করলে হবে না, স্মার্ট মোবাইলের মাধ্যমে শিক্ষণীয় অনেক বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করা যায়।

অনুষ্ঠানের আলোচক মাহবুবের রহমান শামীম বলেন, আজ যাদের সংবর্ধনা দেওয়া হচ্ছে তারা উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে বাংলাদেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এসএসসি ও এইচএসসিতে ভালো ফল এগিয়ে যাওয়ার প্রথম ধাপ। শুধু ভালো ফলাফল নয়, সততা, শৃঙ্খলা, অধ্যবসায় ও মানবিক গুণাবলি চর্চাই প্রকৃত শিক্ষিত মানুষ হওয়ার পথ। দীর্ঘ এই যাত্রায় চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি সবসময় শিক্ষার্থীদের পাশে থাকবে। আমরা শিক্ষার্থীদের চলার পথে প্রয়োজনীয় পরামর্শ, সঠিক দিকনির্দেশনা ও ক্যারিয়ার গঠনে সর্বোচ্চ সহায়তা দিয়ে যাবো।

মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব নাজিমুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং যুগ্ম আহবায়ক শওকত আজম খাজা ও আহমেদুল আলম চৌধুরী রাসেলের পরিচালনায় আলোচক ছিলেন বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন।

উপস্থিত ছিলেন বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ও চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর, বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শামসুল আলম, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক আবু সুফিয়ান। স্বাগত বক্তব্য দেন সংবর্ধনা কমিটির আহবায়ক ও মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক অ্যাডভোকেট আবদুস সাত্তার। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম কমার্স কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ শাহ আলমগীর, চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসিতে প্রথম স্থান অধিকারী মেহজাবিন আফরোজ আলম স্নেহা, চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের এসএসসিতে প্রথম স্থান অধিকারী নিবির কর্মকার। কোরআন তেলাওয়াত করেন মহানগর ওলামাদলের সদস্যসচিব হাফেজ মাওলানা জয়নাল আবেদীন।