Dhaka শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ২৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে প্লট বরাদ্দে অনিয়মের মামলা বাতিল

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

সাংবাদিকদের প্লট বরাদ্দে অনিয়মের অভিযোগে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা বাতিল করেছেন আপিল বিভাগ।

মির্জা আব্বাসের আপিল মঞ্জুর করে বুধবার (২১ মে) বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন।

আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন ও আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল।

দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।

২০১৯ সালের ১৩ মে মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে প্লট বরাদ্দ নিয়ে করা দুর্নীতির মামলা বাতিলে জারি করা রুল খারিজ করে দেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে মামলার কার্যক্রমের ওপর থাকা স্থগিতাদেশও প্রত্যাহার করেন। এরপর তিনি আপিল বিভাগে আবেদন করেছিলেন। গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী থাকা অবস্থায় সাংবাদিকদের প্লট বরাদ্দে ১৫ কোটি ৫২ লাখ ৫০ হাজার ৯শ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে ২০১৪ সালে শাহবাগ থানায় এ মামলা করে দুদক। পরে দুদকের উপ-পরিচালক হামিদুল হাসান তদন্ত শেষ করে মির্জা আব্বাসসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলায় ২০১৭ সালের ২০ অক্টোবর মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪।

২০১৬ সালের ৮ ডিসেম্বর মামলাটি বাতিলের জন্য মির্জা আব্বাস ফৌজদারি রিভিশন মামলা দায়ের করলে, একই বছরের ১৪ ডিসেম্বর মামলাটি কেন বাতিল করা হবে না, সেই মর্মে রুল ও তিন মাসের স্থগিতাদেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। ২০১৯ সালের ১৩ মে ওই রুল খারিজ করে দেন হাইকোর্ট।

আবহাওয়া

মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে প্লট বরাদ্দে অনিয়মের মামলা বাতিল

প্রকাশের সময় : ১২:৩২:২২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ মে ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

সাংবাদিকদের প্লট বরাদ্দে অনিয়মের অভিযোগে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা বাতিল করেছেন আপিল বিভাগ।

মির্জা আব্বাসের আপিল মঞ্জুর করে বুধবার (২১ মে) বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন।

আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন ও আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল।

দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।

২০১৯ সালের ১৩ মে মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে প্লট বরাদ্দ নিয়ে করা দুর্নীতির মামলা বাতিলে জারি করা রুল খারিজ করে দেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে মামলার কার্যক্রমের ওপর থাকা স্থগিতাদেশও প্রত্যাহার করেন। এরপর তিনি আপিল বিভাগে আবেদন করেছিলেন। গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী থাকা অবস্থায় সাংবাদিকদের প্লট বরাদ্দে ১৫ কোটি ৫২ লাখ ৫০ হাজার ৯শ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে ২০১৪ সালে শাহবাগ থানায় এ মামলা করে দুদক। পরে দুদকের উপ-পরিচালক হামিদুল হাসান তদন্ত শেষ করে মির্জা আব্বাসসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলায় ২০১৭ সালের ২০ অক্টোবর মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪।

২০১৬ সালের ৮ ডিসেম্বর মামলাটি বাতিলের জন্য মির্জা আব্বাস ফৌজদারি রিভিশন মামলা দায়ের করলে, একই বছরের ১৪ ডিসেম্বর মামলাটি কেন বাতিল করা হবে না, সেই মর্মে রুল ও তিন মাসের স্থগিতাদেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। ২০১৯ সালের ১৩ মে ওই রুল খারিজ করে দেন হাইকোর্ট।