Dhaka রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মিডিয়ায় বাহবা পেতে হয়তো জো বাইডেনের বিরুদ্ধে মামলা : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

মিডিয়ায় বাহবা পাওয়া জন্য কেউ হয়তো যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বিরুদ্ধে মামলা করে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, এটা নিয়ে আমার কোনো ধারণা নেই। এটা ওনাদের জিজ্ঞেস করেন। এটা হয়তো মিডিয়ায় বাহবা পাওয়া জন্য কেউ করেছেন। মূল উদ্দেশ্য কী আমি জানি না, আমার এটা সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই।

মঙ্গলবার (৪ জুলাই) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। এ দিন আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) প্রধান কৌঁসুলি করিম খান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন।

মার্কিন ভিসা নীতির প্রত্যাহার চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে মামলা দায়ের করেছেন তিন বাংলাদেশি। এ বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিষয়টি নিয়ে আমার কোনো ধারণা নেই। বিষয়টি ওনাদের জিজ্ঞেস করুন। এটা হয়ত মিডিয়ার বাহবা পাওয়ার জন্য কেউ করেছেন। এর মূল উদ্দেশ্য কী আমরা তা জানি না। বিষয়টি সম্পর্কে আমার কোনো ধারণা নেই।

সাংবাদিকরা আরও প্রশ্ন করেন, যারা ভিসানীতির প্রত্যাহার চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে মামলার আবেদন করেছেন, তাদের তো রাজনৈতিক পরিচয় আছে এবং তারা আওয়ামী লীগ করেন।

যারা ভিসা নীতির প্রত্যাহার চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে মামলা দায়ের করেছেন, তারা তো সামাজিক পরিচয়ে আওয়ামী লীগ এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তারা সত্যি আওয়ামী লীগের সমর্থক না কি নিজে নিজে আওয়ামী লীগ দাবি করে? আওয়ামী লীগ সরকারে থাকায় ইদানীং বহু লোক যারা আগে জামায়াত সমর্থন করত, যারা আগে বিরোধী দল করত, তারা এখন নিজেকে আওয়ামী লীগের লোক বলে পরিচয় দিয়ে বেড়ায়। আর হয়ত আওয়ামী লীগের কোনো নেতার সঙ্গে ছবি তুলে ফেলেছে, ছবি দেখিয়ে বলবে আমি আওয়ামী লীগ। এগুলো কিছু স্বার্থান্বেষী ও সুবিধাবাদী লোক করে। সুবিধাবাদী লোকের কোনো অভাব নেই।

তিনি আরও বলেন, ঈদের সময়ে আমার সঙ্গে অনেকে ছবি তুলেছেন। এদের সবাই তো আওয়ামী লীগ নয়। হয়ত এদের অনেকে ছবি তুলে বলবে, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আমার ছবি আছে।

ড. মোমেন জানান, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) প্রধান কৌঁসুলি করিম খানের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। তারা রোহিঙ্গা গণহত্যার বিচারে লজিস্টিক সাপোর্ট চেয়েছেন। আমরা বলেছি, সেটা দেব। রোহিঙ্গা গণহত্যার বিচার প্রক্রিয়ায় প্রত্যাবাসন কোনো বাধা হবে না।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড : আসামি টিটন গাজী ৫ দিনের রিমান্ডে

মিডিয়ায় বাহবা পেতে হয়তো জো বাইডেনের বিরুদ্ধে মামলা : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ০৮:০৮:০২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ জুলাই ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

মিডিয়ায় বাহবা পাওয়া জন্য কেউ হয়তো যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বিরুদ্ধে মামলা করে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, এটা নিয়ে আমার কোনো ধারণা নেই। এটা ওনাদের জিজ্ঞেস করেন। এটা হয়তো মিডিয়ায় বাহবা পাওয়া জন্য কেউ করেছেন। মূল উদ্দেশ্য কী আমি জানি না, আমার এটা সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই।

মঙ্গলবার (৪ জুলাই) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। এ দিন আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) প্রধান কৌঁসুলি করিম খান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন।

মার্কিন ভিসা নীতির প্রত্যাহার চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে মামলা দায়ের করেছেন তিন বাংলাদেশি। এ বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিষয়টি নিয়ে আমার কোনো ধারণা নেই। বিষয়টি ওনাদের জিজ্ঞেস করুন। এটা হয়ত মিডিয়ার বাহবা পাওয়ার জন্য কেউ করেছেন। এর মূল উদ্দেশ্য কী আমরা তা জানি না। বিষয়টি সম্পর্কে আমার কোনো ধারণা নেই।

সাংবাদিকরা আরও প্রশ্ন করেন, যারা ভিসানীতির প্রত্যাহার চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে মামলার আবেদন করেছেন, তাদের তো রাজনৈতিক পরিচয় আছে এবং তারা আওয়ামী লীগ করেন।

যারা ভিসা নীতির প্রত্যাহার চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে মামলা দায়ের করেছেন, তারা তো সামাজিক পরিচয়ে আওয়ামী লীগ এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তারা সত্যি আওয়ামী লীগের সমর্থক না কি নিজে নিজে আওয়ামী লীগ দাবি করে? আওয়ামী লীগ সরকারে থাকায় ইদানীং বহু লোক যারা আগে জামায়াত সমর্থন করত, যারা আগে বিরোধী দল করত, তারা এখন নিজেকে আওয়ামী লীগের লোক বলে পরিচয় দিয়ে বেড়ায়। আর হয়ত আওয়ামী লীগের কোনো নেতার সঙ্গে ছবি তুলে ফেলেছে, ছবি দেখিয়ে বলবে আমি আওয়ামী লীগ। এগুলো কিছু স্বার্থান্বেষী ও সুবিধাবাদী লোক করে। সুবিধাবাদী লোকের কোনো অভাব নেই।

তিনি আরও বলেন, ঈদের সময়ে আমার সঙ্গে অনেকে ছবি তুলেছেন। এদের সবাই তো আওয়ামী লীগ নয়। হয়ত এদের অনেকে ছবি তুলে বলবে, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আমার ছবি আছে।

ড. মোমেন জানান, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) প্রধান কৌঁসুলি করিম খানের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। তারা রোহিঙ্গা গণহত্যার বিচারে লজিস্টিক সাপোর্ট চেয়েছেন। আমরা বলেছি, সেটা দেব। রোহিঙ্গা গণহত্যার বিচার প্রক্রিয়ায় প্রত্যাবাসন কোনো বাধা হবে না।