Dhaka শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেল আরো ২ শিক্ষার্থী

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ হওয়া আরো দুজন শিক্ষার্থীকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। তারা হলো হাফসা খান (১১) ও রাইয়ান (১৪)।

শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট থেকে তাদের ছাড়পত্র দেওয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান।

তিনি জানান, গত ২১ জুলাই বিমান বিধ্বস্তে দগ্ধ অবস্থায় হাফসা ও রাইয়ান হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। দুজনের শরীরের ২২ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন থাকার পর এখন তারা দুজন সেরে উঠেছে। এ জন্য আজকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।

শাওন বিন রহমান জানান, মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২৫ জন সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরল। এখনো ১১ শিক্ষার্থী ভর্তি রয়েছে। ইনস্টিটিউটে ২০ জন মারা যায়।

উল্লেখ্য, দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ২৮ জন শিক্ষার্থী, তিনজন শিক্ষক, তিনজন অভিভাবক ও একজন আয়া রয়েছেন। বিমানের পাইলটসহ এখন পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ৩৬।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

উপদেষ্টা পরিষদের ভেতরেও মাহফুজকে অদপস্ত ও হত্যার মৌন সম্মতি তৈরি করা হয়েছে : নাহিদ ইসলাম

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেল আরো ২ শিক্ষার্থী

প্রকাশের সময় : ০৫:৩৫:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ হওয়া আরো দুজন শিক্ষার্থীকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। তারা হলো হাফসা খান (১১) ও রাইয়ান (১৪)।

শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট থেকে তাদের ছাড়পত্র দেওয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান।

তিনি জানান, গত ২১ জুলাই বিমান বিধ্বস্তে দগ্ধ অবস্থায় হাফসা ও রাইয়ান হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। দুজনের শরীরের ২২ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন থাকার পর এখন তারা দুজন সেরে উঠেছে। এ জন্য আজকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।

শাওন বিন রহমান জানান, মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২৫ জন সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরল। এখনো ১১ শিক্ষার্থী ভর্তি রয়েছে। ইনস্টিটিউটে ২০ জন মারা যায়।

উল্লেখ্য, দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ২৮ জন শিক্ষার্থী, তিনজন শিক্ষক, তিনজন অভিভাবক ও একজন আয়া রয়েছেন। বিমানের পাইলটসহ এখন পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ৩৬।