Dhaka মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ৩০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভেলাকোপায় সেতুতে কাঠ ও বাঁশ দিয়ে তৈরি সাঁকোতে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

কুড়িগ্রাম পৌরসভার ভেলাকোপা হানাগড়ের মাথার একটি সংযোগ সড়কের অভাবে চরম কষ্টে পড়েছে কয়েক হাজার মানুষ। সড়কের অভাবে মূল সেতু বাদ দিয়ে প্রায় ৬ বছর ধরে হাজারও মানুষ ঝুঁকি নিয়ে কাঠের সেতুর ওপর দিয়ে চলাচল করছে। সংযোগ সড়কের কাঠ ও বাঁশ দিয়ে তৈরি সাঁকোটিও প্রতি ৩-৪ মাস অন্তর এলাকাবাসীর চাঁদায় মেরামত করতে হয়।

স্থানীয় গ্রামবাসী বার বার মানববন্ধন করে পৌর কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও কোনো সুরাহা হয়নি। জেলা প্রশাসন থেকে কয়েক দফা পরিদর্শন করার পরও নির্মাণ হয়নি কোনো ব্রিজ।

ভেলাকোপা ৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. জমশেদ আলী টুংকু বলেন, আমি অনেকবার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবহিত করেছি। কোনো ফলাফল পাইনি।

কুড়িগ্রাম পৌরসভার মেয়র কাজিউল ইসলাম জানান, ভেলাকোপা ব্রিজটির ব্যাপারে ঢাকায় কাগজপত্র পাঠানো হয়েছে। কয়েকবার বলেছি বরাদ্দ না আসলে আমরা কাজ করব কিভাবে। বরাদ্দ পেলে দ্রুত কাজ করা হবে।’

কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, আমি ব্রিজটি পরিদর্শনে গিয়েছিলাম। ৬ বছর ধরে এটি সংযোগবিহীন। বরাদ্দ চেয়ে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেব আশাকরি দ্রুত এটির সমাধান হবে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সংস্কার না হওয়ায় খানাখন্দে চলাচলে অনুপযোগী, দুর্ভোগ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের

ভেলাকোপায় সেতুতে কাঠ ও বাঁশ দিয়ে তৈরি সাঁকোতে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

প্রকাশের সময় : ০৮:০৪:১২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ মে ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

কুড়িগ্রাম পৌরসভার ভেলাকোপা হানাগড়ের মাথার একটি সংযোগ সড়কের অভাবে চরম কষ্টে পড়েছে কয়েক হাজার মানুষ। সড়কের অভাবে মূল সেতু বাদ দিয়ে প্রায় ৬ বছর ধরে হাজারও মানুষ ঝুঁকি নিয়ে কাঠের সেতুর ওপর দিয়ে চলাচল করছে। সংযোগ সড়কের কাঠ ও বাঁশ দিয়ে তৈরি সাঁকোটিও প্রতি ৩-৪ মাস অন্তর এলাকাবাসীর চাঁদায় মেরামত করতে হয়।

স্থানীয় গ্রামবাসী বার বার মানববন্ধন করে পৌর কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও কোনো সুরাহা হয়নি। জেলা প্রশাসন থেকে কয়েক দফা পরিদর্শন করার পরও নির্মাণ হয়নি কোনো ব্রিজ।

ভেলাকোপা ৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. জমশেদ আলী টুংকু বলেন, আমি অনেকবার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবহিত করেছি। কোনো ফলাফল পাইনি।

কুড়িগ্রাম পৌরসভার মেয়র কাজিউল ইসলাম জানান, ভেলাকোপা ব্রিজটির ব্যাপারে ঢাকায় কাগজপত্র পাঠানো হয়েছে। কয়েকবার বলেছি বরাদ্দ না আসলে আমরা কাজ করব কিভাবে। বরাদ্দ পেলে দ্রুত কাজ করা হবে।’

কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, আমি ব্রিজটি পরিদর্শনে গিয়েছিলাম। ৬ বছর ধরে এটি সংযোগবিহীন। বরাদ্দ চেয়ে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেব আশাকরি দ্রুত এটির সমাধান হবে।