Dhaka বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভারতের বিরুদ্ধে পিচ পরিবর্তনের ‘গুরুতর’ অভিযোগ

  • স্পোর্টস ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ১২:১৪:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৩
  • ১৮৫ জন দেখেছেন

স্পোর্টস ডেস্ক : 

বিশ্বকাপে দীর্ঘ এক মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা প্রাথমিক পর্বের লড়াই শেষে চারটি দল খুঁজে পেয়েছে শেষ চারের ঠিকানা। ফাইনালে ওঠার লড়াই শুরু হচ্ছে বুধবার (১৫ নভেম্বর) থেকে যেখানে প্রথম সেমিফাইনালে মুখোমুখি ভারত এবং নিউজিল্যান্ড। কিন্তু ঘরের মাটিতে কিউইদের বিপক্ষে মাঠে নামার ভারতের বিপক্ষে ওঠেছে গুরুতর এক অভিযোগ।

ভারত-নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার আজকের সেমিফাইনাল ম্যাচটি আয়োজিত হবে মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে। তবে দুই দলের এই ম্যাচের আগে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড বিসিসিআই মাঠের পিচ পাল্টে ফেলেছে বলে অভিযোগ ওঠেছে। এমনকি পিচ পাল্টানোর আগে ভারতীয় বোর্ড আইসিসির অনুমতি নেয়নি বলেও জানা গেছে।

ভারতের বিরুদ্ধে এমন গুরুতর অভিযোগ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম মেইল অনলাইন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুধু এই ম্যাচের জন্য নয়, সেমিফাইনালে জিতে ফাইনালে ওঠলেও একই কাজ আবার করতে পারে ভারত।

সংবাদমাধ্যম মেইল অনলাইন বলছে, ভারতীয় স্পিনারদের সুবিধা দিতে আলাদা পিচ বেছে নেওয়া হয়েছে। আইসিসির পিচ কনসালটেন্ট অ্যান্ডি অ্যাটকিনসনের সঙ্গে বিসিসিআই একটি সম্মতিতে পৌঁছেছিল যে ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে প্রথম সেমিফাইনালের জন্য আজ অব্যবহৃত একটি পিচ দেওয়া হবে। কিন্তু সেই পিচের পরিবর্তে ইতোমধ্যে চলতি টুর্নামেন্টের দুটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হওয়া ২২ গজকে বেছে নেওয়া হয়েছে।

বিশ্বকাপের কোন ম্যাচে কোন উইকেটে খেলা হবে তা নিয়ে আগেই আইসিসির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অ্যান্ডি অ্যাটকিনসনের সঙ্গে চুক্তি হয়েছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের। তবে সেই চুক্তিকে পাত্তা নিয়েই ভারত এমন কাজ করেছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে। ভারতীয় স্পিনাররা যেন আজকের ম্যাচে বাড়তি সুবিধা পায় সেজন্য এমন একটি ম্যাচে খেলা হবে আজ যেখানে এর আগেও দুইটি ম্যাচ খেলা হয়েছে।

দুই দলের আজকের ম্যাচটি ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের ৭ নম্বর পিচে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এর আগে টুর্নামেন্টের আর কোনো ম্যাচই এই উইকেটে খেলা হয়নি। কিন্তু ভারতীয় বোর্ড এবং আইসিসির ৫০ জন কর্মকর্তার সমন্বয়ে গড়া একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের খুদে বার্তা থেকে নিশ্চিত হওয়া গেছে যে, ম্যাচটি ৭ নম্বর পিচ থেকে সরিয়ে ৬ নম্বরে নেয়া হয়েছে।

সেই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, হঠাত করে পিচ পরিবর্তনের এমন সিদ্ধান্ত কে নিয়েছেন। জবাবে ভারতীয় বোর্ড গুজরাট ক্রিকেট এসোসিয়েশনের উপর দায় চাপিয়েছে। কিন্তু গুজরাট ক্রিকেট এসোসিয়েশন জানিয়েছে, তারা বিসিসিআইয়ের নির্দেশেই এমন কাজ করেছে। এর সাথে ভারতীয় টিম ম্যানেজম্যান্টও যুক্ত আছেন বলে অভিযোগ আছে।

এদিকে মেইল অনলাইনকে পাঠানো ইমেইলে অ্যাটকিনসন জানিয়েছেন, এসব কাজের কারণে অবশ্যই এটা ভাবার সুযোগ আছে যে এটাই কি প্রথম আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনাল, যেখানে পিচ বিশেষভাবে পছন্দ ও প্রস্তুত করা হয় টিম ম্যানেজমেন্ট কিংবা আয়োজক দেশের বোর্ডের উচ্চস্তরের অনুরোধে।

এর আগে ওয়াংখেড়ের ৭ নম্বর পিচে ভারত-নিউজিল্যান্ডের আজকের ম্যাচটি আয়োজনের কথা ছিল। যেখানে এর আগে কোনো ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়নি। বিপরীতে ৬ নম্বর পিচে বিশ্বকাপের রাউন্ড রবিন পর্বে ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ খেলেছিল। সেই পিচে আজকের ম্যাচটিও আয়োজন চূড়ান্ত করছে বিসিসিআই। যদিও প্রতিবেদনটিতে জানানো হয়েছে– সেমিফাইনাল ম্যাচের উইকেট পাল্টানো নিয়ে অ্যাটকিনসনকে পরিষ্কার কোনো ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি।

অ্যাটকিনসনের পাঠানো মেইলের কিছু অংশ প্রকাশ করেছে মেইল অনলাইন। সেখানে অ্যাটকিনসন সতর্কতার সুরে বলেছেন, এসব কাজের কারণে অবশ্যই এটা ভাবার সুযোগ আছে যে এটাই কি প্রথম আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনাল, যেখানে পিচ বিশেষভাবে পছন্দ ও প্রস্তুত করা হয় টিম ম্যানেজমেন্ট কিংবা আয়োজক দেশের বোর্ডের উচ্চস্তরের অনুরোধে। কিংবা ব্যাপারটা কি এমন হবে যে মুখোমুখি হওয়া দুই দলের কারও প্রতি সম্পূর্ণ পক্ষপাতহীন থেকে কোনো প্রশ্নের সুযোগ না দিয়ে (উইকেট) বাছাই ও প্রস্তুত করা হবে, কারণ উপলক্ষ্যের (ম্যাচ) জন্য এটাই আদর্শ পিচ?

বিসিসিআইয়ের এক মুখপাত্র এ নিয়ে বলেছেন, আইসিসির স্বাধীন পিচ কনসালট্যান্ট আয়োজকদের সঙ্গে এবং ভেন্যুতে পিচের প্রস্তাবিত বরাদ্দ নিয়ে কাজ করছেন। আর এত দীর্ঘ পরিসরের একটি ইভেন্টে এটি চলমান প্রক্রিয়া।

ফাইনালের প্রস্তুতি নিয়ে অ্যাটকিনসন আয়োজক দেশের বোর্ডের কাছ থেকে সরাসরি কোনো উত্তর না পাওয়ায় ধৈর্যহারা হয়ে গত শুক্রবার নিজেই আহমেদাবাদে গিয়েছিলেন। মেইল অনলাইন দাবি করেছে, নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড প্রথম ম্যাচটি পূর্বনির্ধারিত ৬ নম্বর উইকেটে অনুষ্ঠিত হলেও পরের তিনটি ম্যাচ পূর্বনির্ধারিত উইকেটে খেলা হয়নি বলে তারা জানতে পেরেছে। আর অ্যাটকিনসন এ নিয়ে তার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে পাঠানো মেইলে জানিয়েছেন ‘যথাযথ প্রক্রিয়া কিংবা পূর্বসতর্কতা ছাড়াই’ এসব পরিবর্তন করা হয়েছে।

সংবাদমাধ্যমটি আরও দাবি করেছে, নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে অ্যাটকিনসনকে আইসিসির সিনিয়র ইভেন্টস ম্যানেজার জানিয়েছিলেন, ভারত-পাকিস্তান (১৪ অক্টোবর) ম্যাচটি পূর্বনির্ধারিত সূচি অনুযায়ী ৭ নম্বর উইকেটে খেলা হয়েছে। কিন্তু আসলে ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয় ৫ নম্বর উইকেটে। শেষ পর্যন্ত স্বাগতিক দেশটির বিরুদ্ধে এমন অভিযোগের ফল কিংবা পরবর্তীতে কী ঘটে সেটাই এখন দেখার পালা!

আবহাওয়া

বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় ৮ কর কর্মকর্তা বরখাস্ত

ভারতের বিরুদ্ধে পিচ পরিবর্তনের ‘গুরুতর’ অভিযোগ

প্রকাশের সময় : ১২:১৪:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৩

স্পোর্টস ডেস্ক : 

বিশ্বকাপে দীর্ঘ এক মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা প্রাথমিক পর্বের লড়াই শেষে চারটি দল খুঁজে পেয়েছে শেষ চারের ঠিকানা। ফাইনালে ওঠার লড়াই শুরু হচ্ছে বুধবার (১৫ নভেম্বর) থেকে যেখানে প্রথম সেমিফাইনালে মুখোমুখি ভারত এবং নিউজিল্যান্ড। কিন্তু ঘরের মাটিতে কিউইদের বিপক্ষে মাঠে নামার ভারতের বিপক্ষে ওঠেছে গুরুতর এক অভিযোগ।

ভারত-নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার আজকের সেমিফাইনাল ম্যাচটি আয়োজিত হবে মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে। তবে দুই দলের এই ম্যাচের আগে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড বিসিসিআই মাঠের পিচ পাল্টে ফেলেছে বলে অভিযোগ ওঠেছে। এমনকি পিচ পাল্টানোর আগে ভারতীয় বোর্ড আইসিসির অনুমতি নেয়নি বলেও জানা গেছে।

ভারতের বিরুদ্ধে এমন গুরুতর অভিযোগ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম মেইল অনলাইন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুধু এই ম্যাচের জন্য নয়, সেমিফাইনালে জিতে ফাইনালে ওঠলেও একই কাজ আবার করতে পারে ভারত।

সংবাদমাধ্যম মেইল অনলাইন বলছে, ভারতীয় স্পিনারদের সুবিধা দিতে আলাদা পিচ বেছে নেওয়া হয়েছে। আইসিসির পিচ কনসালটেন্ট অ্যান্ডি অ্যাটকিনসনের সঙ্গে বিসিসিআই একটি সম্মতিতে পৌঁছেছিল যে ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে প্রথম সেমিফাইনালের জন্য আজ অব্যবহৃত একটি পিচ দেওয়া হবে। কিন্তু সেই পিচের পরিবর্তে ইতোমধ্যে চলতি টুর্নামেন্টের দুটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হওয়া ২২ গজকে বেছে নেওয়া হয়েছে।

বিশ্বকাপের কোন ম্যাচে কোন উইকেটে খেলা হবে তা নিয়ে আগেই আইসিসির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অ্যান্ডি অ্যাটকিনসনের সঙ্গে চুক্তি হয়েছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের। তবে সেই চুক্তিকে পাত্তা নিয়েই ভারত এমন কাজ করেছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে। ভারতীয় স্পিনাররা যেন আজকের ম্যাচে বাড়তি সুবিধা পায় সেজন্য এমন একটি ম্যাচে খেলা হবে আজ যেখানে এর আগেও দুইটি ম্যাচ খেলা হয়েছে।

দুই দলের আজকের ম্যাচটি ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের ৭ নম্বর পিচে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এর আগে টুর্নামেন্টের আর কোনো ম্যাচই এই উইকেটে খেলা হয়নি। কিন্তু ভারতীয় বোর্ড এবং আইসিসির ৫০ জন কর্মকর্তার সমন্বয়ে গড়া একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের খুদে বার্তা থেকে নিশ্চিত হওয়া গেছে যে, ম্যাচটি ৭ নম্বর পিচ থেকে সরিয়ে ৬ নম্বরে নেয়া হয়েছে।

সেই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, হঠাত করে পিচ পরিবর্তনের এমন সিদ্ধান্ত কে নিয়েছেন। জবাবে ভারতীয় বোর্ড গুজরাট ক্রিকেট এসোসিয়েশনের উপর দায় চাপিয়েছে। কিন্তু গুজরাট ক্রিকেট এসোসিয়েশন জানিয়েছে, তারা বিসিসিআইয়ের নির্দেশেই এমন কাজ করেছে। এর সাথে ভারতীয় টিম ম্যানেজম্যান্টও যুক্ত আছেন বলে অভিযোগ আছে।

এদিকে মেইল অনলাইনকে পাঠানো ইমেইলে অ্যাটকিনসন জানিয়েছেন, এসব কাজের কারণে অবশ্যই এটা ভাবার সুযোগ আছে যে এটাই কি প্রথম আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনাল, যেখানে পিচ বিশেষভাবে পছন্দ ও প্রস্তুত করা হয় টিম ম্যানেজমেন্ট কিংবা আয়োজক দেশের বোর্ডের উচ্চস্তরের অনুরোধে।

এর আগে ওয়াংখেড়ের ৭ নম্বর পিচে ভারত-নিউজিল্যান্ডের আজকের ম্যাচটি আয়োজনের কথা ছিল। যেখানে এর আগে কোনো ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়নি। বিপরীতে ৬ নম্বর পিচে বিশ্বকাপের রাউন্ড রবিন পর্বে ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ খেলেছিল। সেই পিচে আজকের ম্যাচটিও আয়োজন চূড়ান্ত করছে বিসিসিআই। যদিও প্রতিবেদনটিতে জানানো হয়েছে– সেমিফাইনাল ম্যাচের উইকেট পাল্টানো নিয়ে অ্যাটকিনসনকে পরিষ্কার কোনো ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি।

অ্যাটকিনসনের পাঠানো মেইলের কিছু অংশ প্রকাশ করেছে মেইল অনলাইন। সেখানে অ্যাটকিনসন সতর্কতার সুরে বলেছেন, এসব কাজের কারণে অবশ্যই এটা ভাবার সুযোগ আছে যে এটাই কি প্রথম আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনাল, যেখানে পিচ বিশেষভাবে পছন্দ ও প্রস্তুত করা হয় টিম ম্যানেজমেন্ট কিংবা আয়োজক দেশের বোর্ডের উচ্চস্তরের অনুরোধে। কিংবা ব্যাপারটা কি এমন হবে যে মুখোমুখি হওয়া দুই দলের কারও প্রতি সম্পূর্ণ পক্ষপাতহীন থেকে কোনো প্রশ্নের সুযোগ না দিয়ে (উইকেট) বাছাই ও প্রস্তুত করা হবে, কারণ উপলক্ষ্যের (ম্যাচ) জন্য এটাই আদর্শ পিচ?

বিসিসিআইয়ের এক মুখপাত্র এ নিয়ে বলেছেন, আইসিসির স্বাধীন পিচ কনসালট্যান্ট আয়োজকদের সঙ্গে এবং ভেন্যুতে পিচের প্রস্তাবিত বরাদ্দ নিয়ে কাজ করছেন। আর এত দীর্ঘ পরিসরের একটি ইভেন্টে এটি চলমান প্রক্রিয়া।

ফাইনালের প্রস্তুতি নিয়ে অ্যাটকিনসন আয়োজক দেশের বোর্ডের কাছ থেকে সরাসরি কোনো উত্তর না পাওয়ায় ধৈর্যহারা হয়ে গত শুক্রবার নিজেই আহমেদাবাদে গিয়েছিলেন। মেইল অনলাইন দাবি করেছে, নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড প্রথম ম্যাচটি পূর্বনির্ধারিত ৬ নম্বর উইকেটে অনুষ্ঠিত হলেও পরের তিনটি ম্যাচ পূর্বনির্ধারিত উইকেটে খেলা হয়নি বলে তারা জানতে পেরেছে। আর অ্যাটকিনসন এ নিয়ে তার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে পাঠানো মেইলে জানিয়েছেন ‘যথাযথ প্রক্রিয়া কিংবা পূর্বসতর্কতা ছাড়াই’ এসব পরিবর্তন করা হয়েছে।

সংবাদমাধ্যমটি আরও দাবি করেছে, নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে অ্যাটকিনসনকে আইসিসির সিনিয়র ইভেন্টস ম্যানেজার জানিয়েছিলেন, ভারত-পাকিস্তান (১৪ অক্টোবর) ম্যাচটি পূর্বনির্ধারিত সূচি অনুযায়ী ৭ নম্বর উইকেটে খেলা হয়েছে। কিন্তু আসলে ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয় ৫ নম্বর উইকেটে। শেষ পর্যন্ত স্বাগতিক দেশটির বিরুদ্ধে এমন অভিযোগের ফল কিংবা পরবর্তীতে কী ঘটে সেটাই এখন দেখার পালা!