Dhaka মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫, ৪ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভাটারায় গ্যাসের চুলা মেরামতের সময় অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ ৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

রাজধানীর ভাটারা থানা এলাকার একটি রেস্টুরেন্টে গ্যাসের সিলিন্ডার মেরামত করার সময় অগ্নিকাণ্ডে চার কর্মচারী দগ্ধ হয়েছেন। তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়েছে।

বুধবার (৩০ আগস্ট) সকাল নয়টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

দগ্ধরা হলেন- খাদিজা বেগম (৪৩), রহিমা আক্তার (৩৫), মো. তারেক (৩৯) ও মো. হারিস আলী (২৫)।

তাদের সহকর্মী বাবুল জানান, আমরা সবাই সকালে রেস্টুরেন্টে কাজ করছিলাম। হঠাৎ গ্যাস সিলিন্ডারের লাইনে সমস্যা দেখা দেয়। এ সময় সিলিন্ডার মেরামত করতে গেলে লাইন থেকে আগুনের ঘটনা ঘটে। পরে দগ্ধ অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্নের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়েছে।

শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক মো. তরিকুল ইসলাম জানান, একটি হোটেল থেকে অগ্নিদগ্ধ হয়ে চারজন আমাদের এখানে এসেছেন। এদের মধ্যে হারিস আলীর শরীরের ১২ শতাংশ, মো. তারেকের শরীরের ৭ শতাংশ, রহিমার শরীরের ৩ শতাংশ ও খাদিজা বেগমের শরীরের ৩ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তাদের মধ্যে খাদিজা ও রহিমাকে চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। হারিস ও তারেককে অবজারভেশনে রাখা হয়েছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

ভাটারায় গ্যাসের চুলা মেরামতের সময় অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ ৪

প্রকাশের সময় : ০২:০৬:১৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

রাজধানীর ভাটারা থানা এলাকার একটি রেস্টুরেন্টে গ্যাসের সিলিন্ডার মেরামত করার সময় অগ্নিকাণ্ডে চার কর্মচারী দগ্ধ হয়েছেন। তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়েছে।

বুধবার (৩০ আগস্ট) সকাল নয়টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

দগ্ধরা হলেন- খাদিজা বেগম (৪৩), রহিমা আক্তার (৩৫), মো. তারেক (৩৯) ও মো. হারিস আলী (২৫)।

তাদের সহকর্মী বাবুল জানান, আমরা সবাই সকালে রেস্টুরেন্টে কাজ করছিলাম। হঠাৎ গ্যাস সিলিন্ডারের লাইনে সমস্যা দেখা দেয়। এ সময় সিলিন্ডার মেরামত করতে গেলে লাইন থেকে আগুনের ঘটনা ঘটে। পরে দগ্ধ অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্নের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়েছে।

শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক মো. তরিকুল ইসলাম জানান, একটি হোটেল থেকে অগ্নিদগ্ধ হয়ে চারজন আমাদের এখানে এসেছেন। এদের মধ্যে হারিস আলীর শরীরের ১২ শতাংশ, মো. তারেকের শরীরের ৭ শতাংশ, রহিমার শরীরের ৩ শতাংশ ও খাদিজা বেগমের শরীরের ৩ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তাদের মধ্যে খাদিজা ও রহিমাকে চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। হারিস ও তারেককে অবজারভেশনে রাখা হয়েছে।