Dhaka বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫, ৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভাঙা হাত নিয়েই প্রতিবাদে নামলেন মিঠুন

  • বিনোদন ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ০৪:১৯:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ২২৬ জন দেখেছেন

বিনোদন ডেস্ক : 

পশ্চিমবঙ্গের আরজি কর হাসপাতালের তরুণী চিকিৎসক ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় উত্তাল পশ্চিমবঙ্গ। এই চরম অন্যায়ের প্রতিবাদে রাস্তায় নেমেছে সকল শ্রেণীর মানুষ। গোটা টলিউড পাড়া যোগ দিয়েছে এই আন্দোলনে। এবার তাতে নাম লেখালেন মিঠুল চক্রবর্তী। ভাঙা হাত নিয়েই আন্দোলনে নামলেন মহাগুরু।

বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে হেদুয়ায় স্বামীজির পৈতৃক বাসস্থান থেকে মিছিল শুরু হয়। শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড়ে নেতাজি সুভাষচন্দ্রের মূর্তির পাদদেশে পৌঁছে শেষ হয় তাদের কর্মসূচি। এই মিছিলে মিঠুন চক্রবর্তীকে থাকার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য স্মৃতিকুমার সরকার। তার ডাকেই এদিন বিকেলে বিবেক জাগরণ যাত্রায় অভয়ার ন্যায়বিচার চেয়ে পা মেলালেন মহাগুরু।

এর আগে আরজি করের ঘটনা নিয়ে মিঠুন বলেছিলেন, “বাঙালি হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার ক্ষমতা হারাচ্ছি।”

বিগত একমাসে ন্যায়বিচারের দাবিতে বাংলার প্রতিবাদী সত্ত্বা দেখে মিঠুনের যেন স্বপ্নপূরণ ঘটে। তাই তো সেপ্টেম্বর মাসের পয়লা সপ্তাহে শহরে পা দিয়েই মহাগুরু বলেন, “এই বাংলাই দেখতে চেয়েছিলাম।” এবার নিজেই নামলেন পথে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

ভাঙা হাত নিয়েই প্রতিবাদে নামলেন মিঠুন

প্রকাশের সময় : ০৪:১৯:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বিনোদন ডেস্ক : 

পশ্চিমবঙ্গের আরজি কর হাসপাতালের তরুণী চিকিৎসক ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় উত্তাল পশ্চিমবঙ্গ। এই চরম অন্যায়ের প্রতিবাদে রাস্তায় নেমেছে সকল শ্রেণীর মানুষ। গোটা টলিউড পাড়া যোগ দিয়েছে এই আন্দোলনে। এবার তাতে নাম লেখালেন মিঠুল চক্রবর্তী। ভাঙা হাত নিয়েই আন্দোলনে নামলেন মহাগুরু।

বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে হেদুয়ায় স্বামীজির পৈতৃক বাসস্থান থেকে মিছিল শুরু হয়। শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড়ে নেতাজি সুভাষচন্দ্রের মূর্তির পাদদেশে পৌঁছে শেষ হয় তাদের কর্মসূচি। এই মিছিলে মিঠুন চক্রবর্তীকে থাকার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য স্মৃতিকুমার সরকার। তার ডাকেই এদিন বিকেলে বিবেক জাগরণ যাত্রায় অভয়ার ন্যায়বিচার চেয়ে পা মেলালেন মহাগুরু।

এর আগে আরজি করের ঘটনা নিয়ে মিঠুন বলেছিলেন, “বাঙালি হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার ক্ষমতা হারাচ্ছি।”

বিগত একমাসে ন্যায়বিচারের দাবিতে বাংলার প্রতিবাদী সত্ত্বা দেখে মিঠুনের যেন স্বপ্নপূরণ ঘটে। তাই তো সেপ্টেম্বর মাসের পয়লা সপ্তাহে শহরে পা দিয়েই মহাগুরু বলেন, “এই বাংলাই দেখতে চেয়েছিলাম।” এবার নিজেই নামলেন পথে।