Dhaka শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভাঙা সেতুতে মাটি ফেলে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে পাঁচ গ্রামের মানুষ

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে ভাঙা সেতুর ওপর মাটি ফেলে রাস্তা তৈরি করে ঝুঁকিপূর্ণ চলাচল করছে পাঁচ গ্রামের মানুষ। উপজেলার বঙ্গসোনাহাট ইউনিয়নে সোনাহাট ছড়ার ওপর নির্মিত চৌধুরী বাজার সেতুটি প্রায় ছয় বছর আগে বন্যায় ভেঙে যায়। সেতু মেরামত না করায় ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে মানুষ। এতে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে পথচারীরা।

ইউপি চেয়ারম্যান মাইনুল ইসলাম লিটন জানান, সোনাহাট ছড়ার (বিল) ওপর নির্মিত চৌধুরী বাজার ব্রিজের উত্তর প্রান্তের পিলার দেবে গিয়ে সেতুর একটি অংশ মাটিতে হেলে পড়ে। সম্প্রতি ওই অংশ আরও দেবে যাওয়ায় সেতুর ভাঙা অংশের এক প্রান্ত উঁচু এবং অপর প্রান্ত নিচু হয়ে যায়। নিচু অংশ থেকে ওপরে উঠতে যানবাহন উল্টে দুর্ঘটনা ঘটত। এছাড়া লোকজন ঠেলে যানবাহন ওপরে ওঠার চেষ্টা করলে দুর্ঘটনার কবলে পড়ত। দুর্ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় সেতুর ওপর মাটির রাস্তা তৈরি করে যান চলাচলের উপযোগী করা হয়েছে।

স্থানীয় বাসিন্দা স্বপন ও বাচ্চু মিয়া জানান, এই সেতুর ওপর দিয়ে চৌধুরী বাজার, চরবলদিয়া, গণাইরকুটি, মাহিগঞ্জ ও সতীপুরি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ যাতায়াত করে। দীর্ঘদিনেও সেতু মেরামত না করায় যানবাহন ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে।

উপজেলা প্রকৌশলী হারুন অর রশীদ জানান, চৌধুরী বাজার সেতুটি নির্মাণের জন্য তালিকাভুক্ত করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। আশা করা যায় দ্রুত সেতু নির্মাণ করা সম্ভব হবে।

আবহাওয়া

হয়ে গেল ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্র অনুষ্ঠিত

ভাঙা সেতুতে মাটি ফেলে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে পাঁচ গ্রামের মানুষ

প্রকাশের সময় : ০২:৫৮:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ মে ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে ভাঙা সেতুর ওপর মাটি ফেলে রাস্তা তৈরি করে ঝুঁকিপূর্ণ চলাচল করছে পাঁচ গ্রামের মানুষ। উপজেলার বঙ্গসোনাহাট ইউনিয়নে সোনাহাট ছড়ার ওপর নির্মিত চৌধুরী বাজার সেতুটি প্রায় ছয় বছর আগে বন্যায় ভেঙে যায়। সেতু মেরামত না করায় ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে মানুষ। এতে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে পথচারীরা।

ইউপি চেয়ারম্যান মাইনুল ইসলাম লিটন জানান, সোনাহাট ছড়ার (বিল) ওপর নির্মিত চৌধুরী বাজার ব্রিজের উত্তর প্রান্তের পিলার দেবে গিয়ে সেতুর একটি অংশ মাটিতে হেলে পড়ে। সম্প্রতি ওই অংশ আরও দেবে যাওয়ায় সেতুর ভাঙা অংশের এক প্রান্ত উঁচু এবং অপর প্রান্ত নিচু হয়ে যায়। নিচু অংশ থেকে ওপরে উঠতে যানবাহন উল্টে দুর্ঘটনা ঘটত। এছাড়া লোকজন ঠেলে যানবাহন ওপরে ওঠার চেষ্টা করলে দুর্ঘটনার কবলে পড়ত। দুর্ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় সেতুর ওপর মাটির রাস্তা তৈরি করে যান চলাচলের উপযোগী করা হয়েছে।

স্থানীয় বাসিন্দা স্বপন ও বাচ্চু মিয়া জানান, এই সেতুর ওপর দিয়ে চৌধুরী বাজার, চরবলদিয়া, গণাইরকুটি, মাহিগঞ্জ ও সতীপুরি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ যাতায়াত করে। দীর্ঘদিনেও সেতু মেরামত না করায় যানবাহন ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে।

উপজেলা প্রকৌশলী হারুন অর রশীদ জানান, চৌধুরী বাজার সেতুটি নির্মাণের জন্য তালিকাভুক্ত করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। আশা করা যায় দ্রুত সেতু নির্মাণ করা সম্ভব হবে।