Dhaka সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিচারপতি খিজির হায়াতকে অপসারণ করলেন রাষ্ট্রপতি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খিজির হায়াতকে অপসারণ করা হয়েছে। সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদের ছয় দফা অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি তাকে অপসারণ করেন।

বুধবার (১৯ মার্চ) এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগ।

প্রজ্ঞাপনের ভাষ্যমতে, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬) মোতাবেক সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খিজির হায়াতকে বিচারক পদ হতে মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) অপসারণ করেছেন।

১৯৬৭ সালের ২৪ জানুয়ারি জন্ম নেওয়া খিজির হায়াত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা জীবন সম্পন্ন করে ১৯৯৭ সালের ৬ আগস্ট ঢাকা জেলা জজ কোর্টে এবং ২০০১ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন। ২০১৮ সালের ৩১ মে হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান। এর দুই বছর পর স্থায়ী হন।

‘দলবাজ, দুর্নীতিবাজ ও ফ্যাসিস্টের দোসর’ বিচারকদের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের পরিপ্রেক্ষিতে প্রাথমিকভাবে হাইকোর্ট বিভাগের ১২ বিচারপতিকে ২০ অক্টোবর থেকে বিচারকাজ থেকে বিরত রাখা হয়। সেই ১২ বিচারপতির মধ্যে বিচারপতি খিজির হায়াতও ছিলেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

ত্রিশাল জিরো পয়েন্ট-হরিরামপুর সড়কটি যেন মরণফাঁদ

বিচারপতি খিজির হায়াতকে অপসারণ করলেন রাষ্ট্রপতি

প্রকাশের সময় : ০১:১৮:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খিজির হায়াতকে অপসারণ করা হয়েছে। সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদের ছয় দফা অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি তাকে অপসারণ করেন।

বুধবার (১৯ মার্চ) এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগ।

প্রজ্ঞাপনের ভাষ্যমতে, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬) মোতাবেক সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খিজির হায়াতকে বিচারক পদ হতে মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) অপসারণ করেছেন।

১৯৬৭ সালের ২৪ জানুয়ারি জন্ম নেওয়া খিজির হায়াত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা জীবন সম্পন্ন করে ১৯৯৭ সালের ৬ আগস্ট ঢাকা জেলা জজ কোর্টে এবং ২০০১ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন। ২০১৮ সালের ৩১ মে হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান। এর দুই বছর পর স্থায়ী হন।

‘দলবাজ, দুর্নীতিবাজ ও ফ্যাসিস্টের দোসর’ বিচারকদের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের পরিপ্রেক্ষিতে প্রাথমিকভাবে হাইকোর্ট বিভাগের ১২ বিচারপতিকে ২০ অক্টোবর থেকে বিচারকাজ থেকে বিরত রাখা হয়। সেই ১২ বিচারপতির মধ্যে বিচারপতি খিজির হায়াতও ছিলেন।