Dhaka মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিএনপির গুগলিতে আওয়ামী লীগ ক্লিনবোল্ড : ফখরুল

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, গুগলিতে ব্যাটসম্যান যেমন কিছু বুঝে ওঠার আগে আউট হয়ে যায়, বিএনপির দুই দিনের কর্মসূচিতে (২৮ ও ২৯ জুলাই) আওয়ামী লীগের একই অবস্থা হয়েছে। বিএনপির গুগলিতে আওয়ামী লীগ বোল্ড আউট হয়ে গেছে।

সোমবার (৩১ জুলাই) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত বিএনপির জনসভায় এ কথা বলেন তিনি।

মির্জা ফখরুল বলেন, আপনারা ক্রিকেট খেলা দেখেন? আমাদের সাকিব খুব ভালো ব্যাটসম্যান। তিনি কিন্তু আবার স্পিন বলও করেন। স্পিন বলের আরেকটা রূপ আছে গুগলি। আজকে বিএনপির গুগলিতে আওয়ামী লীগ পুরো বোল্ড আউট হয়ে গেছে।

মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা অবরোধও করিনি, হরতালও দেইনি। শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচি দিয়েছিলাম। কিন্তু তারা (আওয়ামী লীগ) পুলিশ নিয়ে যুদ্ধের মতো সাজে এসে নিরস্ত্র বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করেছে।

ফখরুল বলেন, সিনেমার চিত্রনাট্য করে ব্ল্যাকমেইল করেছে। আমান, গয়েশ্বর ছোট হয়নি। ছোট হয়েছ তোমরা। খাবার খাইয়ে আবার ভিডিও করে, কতবড় নাটক! এই নাটকে তারাই ছোট হয়েছে। গয়েশ্বর-আমান ছোট হয়নি। এই সরকারের পায়ের নিচে মাটি নেই। তারা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করতে গিয়ে ছয় শতাধিক নেতাকর্মীকে গুম করেছে। এক হাজারের বেশি নেতাকর্মীকে খুন করা হয়েছে। চল্লিশ লাখ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়েছে। এগুলো করে কি মানুষের ঢল থামানো গেছে? থামানো যায়নি, যাবে না। সুতরাং এনাফ ইজ এনাফ।

তিনি বলেন, আমরা নির্বাচন চাই, তবে আমরা এই হাসিনা সরকারের অধীনে নির্বাচন চাই না। বারে বারে ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান, এবার আর হবে না। জনগণকে বোকা বানিয়ে বার বার ক্ষমতায় যাবা, তা আর হতে দেবে না দেশের জনগণ।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমাদের শরীক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে শিগগিরই আমরা একদফা আন্দোলনের ঘোষণা দেবো। সোজা কথায় কথা না শুনলে কথা হবে রাজপথে।

স্ত্রী-সন্তানদের রুমে আটকে রেখে রোববার বিএনপির বিভিন্ন নেতাকর্মীদের বাড়িতে তল্লাসি করা হয়েছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, গ্রেফতার বন্ধ করুন, হামলা বন্ধ করুন। এর পরিণতি ভয়াবহ হবে।

চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব মির্জা বলেন, আমরা বহুদূর এগিয়ে গেছি। বিজয় আমাদের সুনিশ্চিত। আমরা একটা ছোট কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছিলাম; অবস্থান কর্মসূচি। অবরোধ, হরতাল, ঘেরাও কর্মসূচি তো দেইনি। তাতেই এ সরকার ভয় পেয়ে গেছে। তারা সন্ত্রাসী, পুলিশ, র‌্যাব সব কিছু নামিয়ে আমাদের ওপর কি অমানবিক নির্যাতন করেছে।

তিনি বলেন, এ সরকারের পায়ের তলায় মাটি নেই, এজন্য তারা এমন করে জুলুম করে যাচ্ছে। তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাশি চালিয়ে আটক করছে। এতে আমাদের কি থামতে পেরেছে। এনাফ ইজ এনাফ। আর না। এরা বিশ্বের জনসমর্থন হারিয়ে ফেলেছে।

মির্জা ফখরুল বলেন, অবৈধ সরকারের পুলিশ আমাদের ২৭ জুলাই সমাবেশ করতে দেবে না। আমরা তো পরের দিন করলাম। সেখানে প্রতিকূল পরিবেশেও টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়ার মানুষ জমায়েত হয়েছিল। তাদের বার্তা ছিল, এই মুহূর্তে গদি ছাড়ো। আমাদের ছোট ও শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচিতেও সরকার ভয় পেয়েছে। তারা যুদ্ধের সাজে সাজোয়া যান নিয়ে নিরীহ নেতাকর্মীদের ওপর হামলা মামলা করেছে। প্রবীণ নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে রাস্তায় ফেলে পিটিয়েছে।

মির্জা ফখরুল আরও বলেন, কয়েকটা লোককে বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনেছে। একজন নাকি আমেরিকার। তিনি কে? তাকে তো আমেরিকার কেউ চেনে না! গতবারও তাকে আনা হয়েছিল। এভাবে মানুষকে বোকা বানিয়ে আবারো নিজেদের অধীনে নির্বাচন করতে চায়। তবে দেশের মানুষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তারা আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচন চায় না। আমরা নির্বাচন চাই। সেটা হতে হবে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা সব দল আজকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন করছি। দাবি এক দফা, সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। সংসদ বিলুপ্ত করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে হবে। অবিলম্বে পদত্যাগ করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে দাও। না হলে পালাবার পথ খুঁজে পাবে না। অবিলম্বে দেশের মানুষের চাহিদা পূরণ করুন। খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। হামলা, মামলা গ্রেপ্তার হয়রানি বন্ধ করুন। না হলে ফয়সালা হবে রাজপথে। পরিষ্কার কথা, বার বার ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান। এবার আর সেটা হবে না। দেশের মানুষকে বোকা বানিয়ে আর আগের মতো নির্বাচন করা যাবে না। কারা কর্তৃপক্ষ যদি জেলকোডের বাইরে কিছু করেন সবকিছুর হিসাব দেশের মানুষ বুঝে নেবে।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, আজকে সরকারপ্রধান ভয় পাচ্ছেন। তাদের বলব, জনগণের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন কর্মসূচিতে বাধা দেবেন না। আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির মাধ্যমে এগিয়ে যেতে চাই। শিগগিরই এক দফার পরবর্তী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে বিএনপি মহাসচিব বলেন, প্রধানমন্ত্রী না কি বলেছেন আপনাদের ভয় না পেতে? অন্যায় না করলে ভয় কীসের? আমরা কর্মকর্তাদের বলতে চাই, জনগণের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বাধা দেবেন না, গ্রেফতার বন্ধ করুন।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালামের সভাপতিত্বে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য আমিরুল হক এবং দক্ষিণের সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিনের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আব্দুল মঈন খান, ভাইস চেয়ারম্যান এজেড এম জাহিদ হোসেন, ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান প্রমুখ বক্তব্য দেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মাইলস্টোনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, আহত ৩

বিএনপির গুগলিতে আওয়ামী লীগ ক্লিনবোল্ড : ফখরুল

প্রকাশের সময় : ০৭:৩৭:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ জুলাই ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, গুগলিতে ব্যাটসম্যান যেমন কিছু বুঝে ওঠার আগে আউট হয়ে যায়, বিএনপির দুই দিনের কর্মসূচিতে (২৮ ও ২৯ জুলাই) আওয়ামী লীগের একই অবস্থা হয়েছে। বিএনপির গুগলিতে আওয়ামী লীগ বোল্ড আউট হয়ে গেছে।

সোমবার (৩১ জুলাই) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত বিএনপির জনসভায় এ কথা বলেন তিনি।

মির্জা ফখরুল বলেন, আপনারা ক্রিকেট খেলা দেখেন? আমাদের সাকিব খুব ভালো ব্যাটসম্যান। তিনি কিন্তু আবার স্পিন বলও করেন। স্পিন বলের আরেকটা রূপ আছে গুগলি। আজকে বিএনপির গুগলিতে আওয়ামী লীগ পুরো বোল্ড আউট হয়ে গেছে।

মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা অবরোধও করিনি, হরতালও দেইনি। শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচি দিয়েছিলাম। কিন্তু তারা (আওয়ামী লীগ) পুলিশ নিয়ে যুদ্ধের মতো সাজে এসে নিরস্ত্র বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করেছে।

ফখরুল বলেন, সিনেমার চিত্রনাট্য করে ব্ল্যাকমেইল করেছে। আমান, গয়েশ্বর ছোট হয়নি। ছোট হয়েছ তোমরা। খাবার খাইয়ে আবার ভিডিও করে, কতবড় নাটক! এই নাটকে তারাই ছোট হয়েছে। গয়েশ্বর-আমান ছোট হয়নি। এই সরকারের পায়ের নিচে মাটি নেই। তারা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করতে গিয়ে ছয় শতাধিক নেতাকর্মীকে গুম করেছে। এক হাজারের বেশি নেতাকর্মীকে খুন করা হয়েছে। চল্লিশ লাখ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়েছে। এগুলো করে কি মানুষের ঢল থামানো গেছে? থামানো যায়নি, যাবে না। সুতরাং এনাফ ইজ এনাফ।

তিনি বলেন, আমরা নির্বাচন চাই, তবে আমরা এই হাসিনা সরকারের অধীনে নির্বাচন চাই না। বারে বারে ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান, এবার আর হবে না। জনগণকে বোকা বানিয়ে বার বার ক্ষমতায় যাবা, তা আর হতে দেবে না দেশের জনগণ।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমাদের শরীক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে শিগগিরই আমরা একদফা আন্দোলনের ঘোষণা দেবো। সোজা কথায় কথা না শুনলে কথা হবে রাজপথে।

স্ত্রী-সন্তানদের রুমে আটকে রেখে রোববার বিএনপির বিভিন্ন নেতাকর্মীদের বাড়িতে তল্লাসি করা হয়েছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, গ্রেফতার বন্ধ করুন, হামলা বন্ধ করুন। এর পরিণতি ভয়াবহ হবে।

চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব মির্জা বলেন, আমরা বহুদূর এগিয়ে গেছি। বিজয় আমাদের সুনিশ্চিত। আমরা একটা ছোট কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছিলাম; অবস্থান কর্মসূচি। অবরোধ, হরতাল, ঘেরাও কর্মসূচি তো দেইনি। তাতেই এ সরকার ভয় পেয়ে গেছে। তারা সন্ত্রাসী, পুলিশ, র‌্যাব সব কিছু নামিয়ে আমাদের ওপর কি অমানবিক নির্যাতন করেছে।

তিনি বলেন, এ সরকারের পায়ের তলায় মাটি নেই, এজন্য তারা এমন করে জুলুম করে যাচ্ছে। তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাশি চালিয়ে আটক করছে। এতে আমাদের কি থামতে পেরেছে। এনাফ ইজ এনাফ। আর না। এরা বিশ্বের জনসমর্থন হারিয়ে ফেলেছে।

মির্জা ফখরুল বলেন, অবৈধ সরকারের পুলিশ আমাদের ২৭ জুলাই সমাবেশ করতে দেবে না। আমরা তো পরের দিন করলাম। সেখানে প্রতিকূল পরিবেশেও টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়ার মানুষ জমায়েত হয়েছিল। তাদের বার্তা ছিল, এই মুহূর্তে গদি ছাড়ো। আমাদের ছোট ও শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচিতেও সরকার ভয় পেয়েছে। তারা যুদ্ধের সাজে সাজোয়া যান নিয়ে নিরীহ নেতাকর্মীদের ওপর হামলা মামলা করেছে। প্রবীণ নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে রাস্তায় ফেলে পিটিয়েছে।

মির্জা ফখরুল আরও বলেন, কয়েকটা লোককে বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনেছে। একজন নাকি আমেরিকার। তিনি কে? তাকে তো আমেরিকার কেউ চেনে না! গতবারও তাকে আনা হয়েছিল। এভাবে মানুষকে বোকা বানিয়ে আবারো নিজেদের অধীনে নির্বাচন করতে চায়। তবে দেশের মানুষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তারা আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচন চায় না। আমরা নির্বাচন চাই। সেটা হতে হবে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা সব দল আজকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন করছি। দাবি এক দফা, সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। সংসদ বিলুপ্ত করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে হবে। অবিলম্বে পদত্যাগ করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে দাও। না হলে পালাবার পথ খুঁজে পাবে না। অবিলম্বে দেশের মানুষের চাহিদা পূরণ করুন। খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। হামলা, মামলা গ্রেপ্তার হয়রানি বন্ধ করুন। না হলে ফয়সালা হবে রাজপথে। পরিষ্কার কথা, বার বার ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান। এবার আর সেটা হবে না। দেশের মানুষকে বোকা বানিয়ে আর আগের মতো নির্বাচন করা যাবে না। কারা কর্তৃপক্ষ যদি জেলকোডের বাইরে কিছু করেন সবকিছুর হিসাব দেশের মানুষ বুঝে নেবে।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, আজকে সরকারপ্রধান ভয় পাচ্ছেন। তাদের বলব, জনগণের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন কর্মসূচিতে বাধা দেবেন না। আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির মাধ্যমে এগিয়ে যেতে চাই। শিগগিরই এক দফার পরবর্তী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে বিএনপি মহাসচিব বলেন, প্রধানমন্ত্রী না কি বলেছেন আপনাদের ভয় না পেতে? অন্যায় না করলে ভয় কীসের? আমরা কর্মকর্তাদের বলতে চাই, জনগণের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বাধা দেবেন না, গ্রেফতার বন্ধ করুন।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালামের সভাপতিত্বে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য আমিরুল হক এবং দক্ষিণের সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিনের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আব্দুল মঈন খান, ভাইস চেয়ারম্যান এজেড এম জাহিদ হোসেন, ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান প্রমুখ বক্তব্য দেন।