Dhaka শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাহরাইনের সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হবে: আইনমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বাহরাইনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করতে চায় বাংলাদেশ। এ নিয়ে দুপক্ষই একমত বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।

বুধবার (০৩ এপ্রিল) সচিবালয়ে ঢাকায় নিযুক্ত বাহরাইনের রাষ্ট্রদূত আব্দুর রহমান মোহাম্মদ আল গৌদের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন আইনমন্ত্রী।

তিনি বলেন, বাহরাইনের সাথে আমাদের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক আছে। সবচেয়ে বড় সম্পর্ক হচ্ছে যে, দুই লাখের অধিক বাঙালি দেশটিতে কর্মরত আছেন। বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক সম্পর্ক আরও এগিয়ে নিতেই আজকে আলোচনা হয়েছে। দেশটির সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হবে।

আইনমন্ত্রী বলেন, বাহরাইনের রাষ্ট্রদূত সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এসেছিলেন। রাষ্ট্রদূত হিসেবে তিনি তার পরিচয়পত্র দিতে এসেছেন। তিনি সরকারের বিভিন্ন কর্মকর্তার সঙ্গে বৈঠক করছেন। আমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও জোরদার করার বিষয়ে কথা হয়েছে। আমাদের আলোচনা ছিল খুবই আন্তরিক। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করতে আমরা একমত হয়েছি।

তিনি বলেন, বাহরাইনের সঙ্গে আমাদের অর্থনৈতিক এবং বাণিজ্যিক সম্পর্ক আছে। সবচেয়ে বড় সম্পর্ক, ২ লাখের অধিক বাংলাদেশি বাহরাইনে চাকরি করেন। আমার সঙ্গে আলাপ আলোচনার সময় তিনি বলেছেন, কোভিডের সময় যখন ভ্যাকসিন দেওয়ার প্রচলন ছিল তখন সেখানকার রাজা কোনো পার্থক্য করেননি। একজন বাহারাইনির ও একজন বাঙালির সঙ্গে। সেক্ষেত্রে বুঝা যায়, বাহারাইনের সঙ্গে বাংলাদেশের অত্যন্ত বন্ধুত্বপূর্ণ ও ভ্রাতৃত্বপূর্ণ একটা সম্পর্ক আছে।

তিনি বলেন, বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক সম্পর্ক আমরা এগিয়ে নিয়ে যাবো বলেই আজকের আলাপ-আলোচনায় একমত হয়েছি।

আনিসুল হক বলেন, মহামারি করোনা সময় সেবা দেয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশি ও বাহরাইনের নাগরিকদের মধ্যে কোনো ধরনের পার্থক্য করেননি দেশটির বাদশাহ হামাদ বিন ইসা আল খরিফ।

মন্ত্রী উল্লেখ বলেন, এ দেশটির সাথে আমাদের অর্থনৈতিক এবং বাণিজ্যিক সম্পর্ক আছে। সবচেয়ে বড় সম্পর্ক হচ্ছে যে, আমাদের ২ লাখের অধিক বাঙালি বাহরাইনে কর্মরত আছেন। আলাপ আলোচনার রাষ্ট্রদূত জানিয়েছেন যে, কোভিডের সময় যখন ভ্যাকসিন দেয়ার প্রচলন ছিল, তখন কিন্তু সেখানকার বাদশাহ কোনো পার্থক্য করেননি একজন বাহারাইনির ও একজন বাঙালির মধ্যে। সেক্ষেত্রে বোঝা যায়, দেশটির সাথে বাংলাদেশের অত্যন্ত বন্ধুত্বপূর্ণ ও ভ্রাতৃত্বপূর্ণ একটা সম্পর্ক আছে।

 

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

বাহরাইনের সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হবে: আইনমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ০১:৫২:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ এপ্রিল ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বাহরাইনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করতে চায় বাংলাদেশ। এ নিয়ে দুপক্ষই একমত বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।

বুধবার (০৩ এপ্রিল) সচিবালয়ে ঢাকায় নিযুক্ত বাহরাইনের রাষ্ট্রদূত আব্দুর রহমান মোহাম্মদ আল গৌদের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন আইনমন্ত্রী।

তিনি বলেন, বাহরাইনের সাথে আমাদের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক আছে। সবচেয়ে বড় সম্পর্ক হচ্ছে যে, দুই লাখের অধিক বাঙালি দেশটিতে কর্মরত আছেন। বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক সম্পর্ক আরও এগিয়ে নিতেই আজকে আলোচনা হয়েছে। দেশটির সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হবে।

আইনমন্ত্রী বলেন, বাহরাইনের রাষ্ট্রদূত সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এসেছিলেন। রাষ্ট্রদূত হিসেবে তিনি তার পরিচয়পত্র দিতে এসেছেন। তিনি সরকারের বিভিন্ন কর্মকর্তার সঙ্গে বৈঠক করছেন। আমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও জোরদার করার বিষয়ে কথা হয়েছে। আমাদের আলোচনা ছিল খুবই আন্তরিক। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করতে আমরা একমত হয়েছি।

তিনি বলেন, বাহরাইনের সঙ্গে আমাদের অর্থনৈতিক এবং বাণিজ্যিক সম্পর্ক আছে। সবচেয়ে বড় সম্পর্ক, ২ লাখের অধিক বাংলাদেশি বাহরাইনে চাকরি করেন। আমার সঙ্গে আলাপ আলোচনার সময় তিনি বলেছেন, কোভিডের সময় যখন ভ্যাকসিন দেওয়ার প্রচলন ছিল তখন সেখানকার রাজা কোনো পার্থক্য করেননি। একজন বাহারাইনির ও একজন বাঙালির সঙ্গে। সেক্ষেত্রে বুঝা যায়, বাহারাইনের সঙ্গে বাংলাদেশের অত্যন্ত বন্ধুত্বপূর্ণ ও ভ্রাতৃত্বপূর্ণ একটা সম্পর্ক আছে।

তিনি বলেন, বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক সম্পর্ক আমরা এগিয়ে নিয়ে যাবো বলেই আজকের আলাপ-আলোচনায় একমত হয়েছি।

আনিসুল হক বলেন, মহামারি করোনা সময় সেবা দেয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশি ও বাহরাইনের নাগরিকদের মধ্যে কোনো ধরনের পার্থক্য করেননি দেশটির বাদশাহ হামাদ বিন ইসা আল খরিফ।

মন্ত্রী উল্লেখ বলেন, এ দেশটির সাথে আমাদের অর্থনৈতিক এবং বাণিজ্যিক সম্পর্ক আছে। সবচেয়ে বড় সম্পর্ক হচ্ছে যে, আমাদের ২ লাখের অধিক বাঙালি বাহরাইনে কর্মরত আছেন। আলাপ আলোচনার রাষ্ট্রদূত জানিয়েছেন যে, কোভিডের সময় যখন ভ্যাকসিন দেয়ার প্রচলন ছিল, তখন কিন্তু সেখানকার বাদশাহ কোনো পার্থক্য করেননি একজন বাহারাইনির ও একজন বাঙালির মধ্যে। সেক্ষেত্রে বোঝা যায়, দেশটির সাথে বাংলাদেশের অত্যন্ত বন্ধুত্বপূর্ণ ও ভ্রাতৃত্বপূর্ণ একটা সম্পর্ক আছে।