Dhaka বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বায়তুল মোকাররমের খতিব রুহুল আমিনকে অপসারণ

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

জুমার নামাজের সময় দুই পক্ষের মারামারির ঘটনার পর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি মো. রুহুল আমিনকে সরিয়ে দিল ধর্ম মন্ত্রণালয়।

রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবুবকর সিদ্দীক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি মো. রুহুল আমিনকে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণের মাধ্যমে খতিবের পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছে।

গত শুক্রবার জুমার বয়ানের সময় মুফতি রুহুল আমিনের (আগের খতিব) পেছনে নামাজ পড়া না পড়া নিয়ে দুই পক্ষের বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে আহত অন্তত ছয়জন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জুমার নামাজ শুরুর আগে বায়তুল মোকাররমের বর্তমান খতিব হাফেজ মাওলানা ড. মুফতি ওয়ালিয়ুর রহমান খান বয়ান করছিলেন। এ সময় মাওলানা মুফতি রুহুল আমীন অনুসারীদের নিয়ে বায়তুল মসজিদে এসে খতিবের মাইক্রোফোনে হাত দেন। তখন খতিবের অনুসারীরা রুহুল আমিনের অনুসারীদের প্রতিরোধ করেন। এতে দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

৫৫ বছরের ইতিহাসে অবিস্মরণীয় ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

বায়তুল মোকাররমের খতিব রুহুল আমিনকে অপসারণ

প্রকাশের সময় : ০৯:২৯:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

জুমার নামাজের সময় দুই পক্ষের মারামারির ঘটনার পর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি মো. রুহুল আমিনকে সরিয়ে দিল ধর্ম মন্ত্রণালয়।

রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবুবকর সিদ্দীক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি মো. রুহুল আমিনকে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণের মাধ্যমে খতিবের পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছে।

গত শুক্রবার জুমার বয়ানের সময় মুফতি রুহুল আমিনের (আগের খতিব) পেছনে নামাজ পড়া না পড়া নিয়ে দুই পক্ষের বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে আহত অন্তত ছয়জন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জুমার নামাজ শুরুর আগে বায়তুল মোকাররমের বর্তমান খতিব হাফেজ মাওলানা ড. মুফতি ওয়ালিয়ুর রহমান খান বয়ান করছিলেন। এ সময় মাওলানা মুফতি রুহুল আমীন অনুসারীদের নিয়ে বায়তুল মসজিদে এসে খতিবের মাইক্রোফোনে হাত দেন। তখন খতিবের অনুসারীরা রুহুল আমিনের অনুসারীদের প্রতিরোধ করেন। এতে দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়।