Dhaka মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ৩০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বর্তমানে সরকারের খাদ্যগুদামে প্রায় ২১ লাখ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য মজুত আছে : খাদ্যমন্ত্রী

নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি : 

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, বর্তমানে সরকারের খাদ্যগুদামে প্রায় ২১ লাখ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য মজুত আছে। গুদাম খালি করার জন্য এই মাসে ৬০ কেজি করে চাল দেওয়া হচ্ছে। অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে অতিরিক্ত আরও দুই লাখ টন চাল আমরা সংগ্রহ করতে যাচ্ছি। প্রয়োজনে মজুত বাড়াতে আরও উদ্যোগ নেওয়া হবে।

বৃহস্পতিবার (১৭ আগস্ট) নওগাঁর নিয়ামতপুরে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল বিতরণ কার্যক্রম পরিদর্শনে গিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, জনসাধারণের সুবিধার কথা চিন্তা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় ১৫ টাকা কেজিতে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল দেওয়া হচ্ছে। ডিজিটাল কার্ডের মাধ্যমে এ কার্যক্রম চলছে। নিম্নআয়ের মানুষ সরকারি এ কর্মসূচি থেকে উপকৃত হচ্ছে। পৃথিবীর কোথাও এমন মহৎ কর্মসূচি নেই।

জনসাধারণের পাশে সরকার সবসময় আছে এবং থাকবে। পাশাপাশি সরকারের ওএমএস কর্মসূচিতে চাল-আটা বিক্রয় কার্যক্রম চলমান থাকবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মুহাম্মদ তানভীর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল খালেক, প্রচার সম্পাদক রণজিৎ সরকার ও উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক পারভেজ আনোয়ার।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সংস্কার না হওয়ায় খানাখন্দে চলাচলে অনুপযোগী, দুর্ভোগ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের

বর্তমানে সরকারের খাদ্যগুদামে প্রায় ২১ লাখ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য মজুত আছে : খাদ্যমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ০১:১৫:৫২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৩

নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি : 

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, বর্তমানে সরকারের খাদ্যগুদামে প্রায় ২১ লাখ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য মজুত আছে। গুদাম খালি করার জন্য এই মাসে ৬০ কেজি করে চাল দেওয়া হচ্ছে। অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে অতিরিক্ত আরও দুই লাখ টন চাল আমরা সংগ্রহ করতে যাচ্ছি। প্রয়োজনে মজুত বাড়াতে আরও উদ্যোগ নেওয়া হবে।

বৃহস্পতিবার (১৭ আগস্ট) নওগাঁর নিয়ামতপুরে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল বিতরণ কার্যক্রম পরিদর্শনে গিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, জনসাধারণের সুবিধার কথা চিন্তা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় ১৫ টাকা কেজিতে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল দেওয়া হচ্ছে। ডিজিটাল কার্ডের মাধ্যমে এ কার্যক্রম চলছে। নিম্নআয়ের মানুষ সরকারি এ কর্মসূচি থেকে উপকৃত হচ্ছে। পৃথিবীর কোথাও এমন মহৎ কর্মসূচি নেই।

জনসাধারণের পাশে সরকার সবসময় আছে এবং থাকবে। পাশাপাশি সরকারের ওএমএস কর্মসূচিতে চাল-আটা বিক্রয় কার্যক্রম চলমান থাকবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মুহাম্মদ তানভীর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল খালেক, প্রচার সম্পাদক রণজিৎ সরকার ও উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক পারভেজ আনোয়ার।