Dhaka রবিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫, ৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বন্যা আক্রান্ত এলাকায় ওএমএসের বরাদ্দ বাড়ানো হবে : খাদ্য উপদেষ্টা

কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি : 

২০২৪ -এর বন্যায় যেসব এলাকা আক্রান্ত হয়েছে, সেসব এলাকায় খাদ্য ঘাটতি পূরণে ওএমএসের বরাদ্দ বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছেন করেছেন খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার।

বৃহস্পতিবার (১২ জুন) সকালে কুমিল্লা সার্কিট হাউজে জেলা প্রশাসক ও খাদ্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

খাদ্য উপদেষ্টা বলেন, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত যে-সব এলাকায় খাদ্য ঘাটতি তৈরি হয়েছে, সেখানে অতিরিক্ত ওএমএস কার্যক্রম চালু করার জন্য সরকার ইতোমধ্যে প্রস্তুতি নিয়েছে। আমরা দ্রুততর সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলোতে সহায়তা পৌঁছানোর চেষ্টা করছি। জনগণের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

তিনি বলেন, কুমিল্লা নগরীর ধর্মপুর এলাকায় অবস্থিত সরকারি খাদ্য গুদামে জলাবদ্ধতার কারণে মজুদকৃত খাদ্যদ্রব্য ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। পাশাপাশি কালিয়াজুড়ি এলাকার রেকর্ড রুমেও একই ধরনের জলাবদ্ধতা লক্ষ্য করা গেছে। এই সমস্যা সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে। খাদ্য গুদাম এবং রেকর্ড রুমের অবকাঠামোগত দুর্বলতা চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় সংস্কারের জন্য সংশ্লিষ্ট দফতরগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দালানগুলো যাতে টেকসই হয় ও জলাবদ্ধতা মোকাবিলা করতে পারে, সেই লক্ষ্যে দ্রুত কাজ শুরু করা হবে।

এ সময় জেলা প্রশাসক আমিরুল কায়সারসহ জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, গুদাম কর্মকর্তা ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

নাশকতা বা অগ্নিসংযোগের বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ পাওয়া গেলে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেবে সরকার

বন্যা আক্রান্ত এলাকায় ওএমএসের বরাদ্দ বাড়ানো হবে : খাদ্য উপদেষ্টা

প্রকাশের সময় : ১০:৪২:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫

কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি : 

২০২৪ -এর বন্যায় যেসব এলাকা আক্রান্ত হয়েছে, সেসব এলাকায় খাদ্য ঘাটতি পূরণে ওএমএসের বরাদ্দ বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছেন করেছেন খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার।

বৃহস্পতিবার (১২ জুন) সকালে কুমিল্লা সার্কিট হাউজে জেলা প্রশাসক ও খাদ্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

খাদ্য উপদেষ্টা বলেন, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত যে-সব এলাকায় খাদ্য ঘাটতি তৈরি হয়েছে, সেখানে অতিরিক্ত ওএমএস কার্যক্রম চালু করার জন্য সরকার ইতোমধ্যে প্রস্তুতি নিয়েছে। আমরা দ্রুততর সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলোতে সহায়তা পৌঁছানোর চেষ্টা করছি। জনগণের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

তিনি বলেন, কুমিল্লা নগরীর ধর্মপুর এলাকায় অবস্থিত সরকারি খাদ্য গুদামে জলাবদ্ধতার কারণে মজুদকৃত খাদ্যদ্রব্য ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। পাশাপাশি কালিয়াজুড়ি এলাকার রেকর্ড রুমেও একই ধরনের জলাবদ্ধতা লক্ষ্য করা গেছে। এই সমস্যা সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে। খাদ্য গুদাম এবং রেকর্ড রুমের অবকাঠামোগত দুর্বলতা চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় সংস্কারের জন্য সংশ্লিষ্ট দফতরগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দালানগুলো যাতে টেকসই হয় ও জলাবদ্ধতা মোকাবিলা করতে পারে, সেই লক্ষ্যে দ্রুত কাজ শুরু করা হবে।

এ সময় জেলা প্রশাসক আমিরুল কায়সারসহ জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, গুদাম কর্মকর্তা ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।