Dhaka রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫, ৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক পেল ২৮ কর্মকর্তা ও ২ প্রতিষ্ঠান

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার হাত থেকে বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক পেলেন প্রশাসনের ২৮ জন কর্মকর্তা ও সরকারি দুই দপ্তর।

সোমবার (৩১ জুলাই) দুপুরে ‘জাতীয় পাবলিক সার্ভিস দিবস’ উপলক্ষ্যে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে মনোনীতদের হাতে পদক তুলে দেন তিনি।

এবছর ১২টি ক্যাটাগরিতে ১২টি অবদানের জন্য মোট ২৮ জন ব্যক্তি ও দুটি প্রতিষ্ঠানকে পদক দেওয়া হয়। এরমধ্যে পাঁচটি ব্যক্তিগত, পাঁচটি দলীয় এবং দুটি প্রতিষ্ঠানকে এই পদক দেওয়া হয়েছে। ব্যক্তিগত অবদানের জন্য ২ লাখ টাকা, দলগত অবদানের জন্য ৫ লাখ টাকা দেওয়া হয়। দলগত অবদানের ক্ষেত্রে দলের সর্বোচ্চ সদস্য সংখ্যা পাঁচ জন। দলের প্রত্যেক সদস্যকে স্বর্ণপদক, সম্মাননাপত্র ও ক্রেস্ট ছাড়াও নগদ পুরস্কারের ৫ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে; যা সদস্যদের মধ্যে সমান হারে বণ্টন হবে। প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে স্বর্ণপদক, ক্রেস্ট ও সম্মাননাপদক দেওয়া হয়।

নীতিমালা অনুযায়ী, মনোনীতদের পুরস্কার হিসেবে একটি স্বর্ণপদক (২১ ক্যারেট মানের ১৫ গ্রাম ওজনের) এবং রাষ্ট্রীয় মনোগ্রাম সম্বলিত সম্মাননাপত্র দেওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদকপ্রাপ্ত ব্যক্তি বা দলের অন্তর্ভুক্ত কর্মচারীরা এবং ইতোপূর্বে জাতীয় পর্যায়ে জনপ্রশাসন পদকপ্রাপ্ত ব্যক্তি বা দলের অন্তর্ভুক্ত কর্মচারীরা নামের শেষে ‘বঙ্গবন্ধু পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রিশন অ্যাওয়ার্ড’ এর সংক্ষিপ্ত রূপ ‘বিপিএএ’ টাইটেল ব্যবহার করতে পারবেন। পদকপ্রাপ্তরা আনুষ্ঠানিক সরকারি কর্মসূচিতে পোশাকের সঙ্গে সরকার অনুমোদিত বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদকের মনোগ্রাম ব্যবহার করতে পারবেন।

এবার ‘নীতি ও প্রশাসনিক পদ্ধতির সংস্কার’ ক্যাটাগরিতে খাদ্য মন্ত্রণালয় এবং ‘গবেষণা ও মানবকল্যাণে এর ব্যবহার’ ক্যাটাগরিতে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে পদক পেয়েছেন জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল। ‘সাধারণ প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনা’ শ্রেণিতে দলগতভাবে এই পদক পেয়েছেন লক্ষ্মীপুরের সাবেক জেলা প্রশাসক (বর্তমানে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের উপসচিব) মো. আনোয়ার হোছাইন আকন্দ, লক্ষ্মীপুরের সিভিল সার্জন ডা. আহম্মদ কবীর, লক্ষ্মীপুরের সাবেক অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এডিসি) ও বর্তমানে বিসিএস প্রশাসন একাডেমির উপপরিচালক নূর-এ-আলম, সদর উপজেলার সাবেক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইমরান হোসেন (বর্তমানে বিএসটিআইয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট) ও রায়পুর উপজেলার ইউএনও অনজন দাশ।

‘উন্নয়ন প্রশাসন’ ক্যাটাগরিতে এই পদক পেয়েছেন খাগড়াছড়ি জেলার সাবেক জেলা প্রশাসক (বর্তমানে শিল্প মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব) প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস, খাগড়াছড়ির সাবেক এডিসি (বর্তমানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব) কে এম ইয়াসির আরাফাত, খাগড়াছড়ি জেলার সাবেক সহকারী কমিশনার (বর্তমানে মাগুরার মুহম্মদপুরের সহকারী কমিশনার-ভূমি) বাসুদেব কুমার মালো ও খাগড়াছড়ির সাবেক সহকারী কমিশনার (মাগুরা জেলার সহকারী কমিশনার) শেখ নওশাদ হাসান।

‘অর্থনৈতিক উন্নয়ন’ শ্রেণিতে পদক পেয়েছেন চারজন কর্মকর্তা। তারা হেলেন- শরীয়তপুরের সাবেক জেলা প্রশাসক (বর্তমানে বরিশালের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার) পারভেজ হাসান, শরীয়তপুরের কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের সাবেক উপপরিচালক (বর্তমানে অধিদপ্তরের উপপরিচালক) মতলুবর রহমান, শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার ইউএনও কামরুল হাসান সোহেল এবং জাজিরা উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা জামাল হোসেন, হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি (বর্তমানে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের উপসচিব) ইশরাত জাহানসহ ‘পরিবেশ উন্নয়ন’ শ্রেণিতে পদক পেয়েছেন মোট পাঁচজন। বাকিরা হলেন হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিন্টু চৌধুরী, হবিগঞ্জ জেলার পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক পওর বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী (বর্তমানে সাতক্ষীরা নির্বাহী প্রকৌশলী) মো. শাহানেওয়াজ তালুকদার, হবিগঞ্জের সহকারী কমিশনার নাভিদ সারওয়ার ও হবিগঞ্জ পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী দিলীপ কুমার দত্ত।

‘মানবসম্পদ উন্নয়ন’ ক্যাটাগরিতে পদক পেয়েছেন পাঁচজন। এদের মধ্যে রয়েছেন গাইবান্ধার বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের (বিআরডিবি) উপপরিচালক মো. আবদুস সবুর, গাইবান্ধা সদর উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. তাহাজুল ইসলাম, সুন্দরগঞ্জের উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা আবুল কামাল আজাদ, গোবিন্দগঞ্জের উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. এনামুল হক ও পলাশবাড়ীর উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. হাসানুজ্জামান।

গাজীপুরের সিভিল সার্জন ডা. মো. খায়রুজ্জামান ‘দুর্যোগ ও সংকট মোকাবিলা’ শ্রেণিতে ব্যক্তিগতভাবে পদক পেয়েছেন। এ ছাড়া ‘সামাজিক উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা’ শ্রেণিতে সুনামগঞ্জ জেলার বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিউর রহিম জাদিদ, ‘অপরাধ প্রতিরোধ’ শ্রেণিতে র‌্যাব-১১-এর জঙ্গি সেলের সাবেক ইন্টেলিজেন্স অফিসার ও কমান্ডার (বর্তমানে ডিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার) মির্জা সালাহ উদ্দিন, ‘জনসেবায় উদ্ভাবন’ শ্রেণিতে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার ইউএনও সোহাগ চন্দ্র সাহা এবং ‘বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি’ ক্যাটাগরিতে নওগাঁর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. নাজমুল হক।

‘বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক’ অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সীমানা পুননির্ধারণে পেশাদারিত্বের সঙ্গে নিরপেক্ষভাবে কাজের চেষ্টা করা হয়েছে : সিইসি

বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক পেল ২৮ কর্মকর্তা ও ২ প্রতিষ্ঠান

প্রকাশের সময় : ০১:৩২:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ জুলাই ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার হাত থেকে বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক পেলেন প্রশাসনের ২৮ জন কর্মকর্তা ও সরকারি দুই দপ্তর।

সোমবার (৩১ জুলাই) দুপুরে ‘জাতীয় পাবলিক সার্ভিস দিবস’ উপলক্ষ্যে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে মনোনীতদের হাতে পদক তুলে দেন তিনি।

এবছর ১২টি ক্যাটাগরিতে ১২টি অবদানের জন্য মোট ২৮ জন ব্যক্তি ও দুটি প্রতিষ্ঠানকে পদক দেওয়া হয়। এরমধ্যে পাঁচটি ব্যক্তিগত, পাঁচটি দলীয় এবং দুটি প্রতিষ্ঠানকে এই পদক দেওয়া হয়েছে। ব্যক্তিগত অবদানের জন্য ২ লাখ টাকা, দলগত অবদানের জন্য ৫ লাখ টাকা দেওয়া হয়। দলগত অবদানের ক্ষেত্রে দলের সর্বোচ্চ সদস্য সংখ্যা পাঁচ জন। দলের প্রত্যেক সদস্যকে স্বর্ণপদক, সম্মাননাপত্র ও ক্রেস্ট ছাড়াও নগদ পুরস্কারের ৫ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে; যা সদস্যদের মধ্যে সমান হারে বণ্টন হবে। প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে স্বর্ণপদক, ক্রেস্ট ও সম্মাননাপদক দেওয়া হয়।

নীতিমালা অনুযায়ী, মনোনীতদের পুরস্কার হিসেবে একটি স্বর্ণপদক (২১ ক্যারেট মানের ১৫ গ্রাম ওজনের) এবং রাষ্ট্রীয় মনোগ্রাম সম্বলিত সম্মাননাপত্র দেওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদকপ্রাপ্ত ব্যক্তি বা দলের অন্তর্ভুক্ত কর্মচারীরা এবং ইতোপূর্বে জাতীয় পর্যায়ে জনপ্রশাসন পদকপ্রাপ্ত ব্যক্তি বা দলের অন্তর্ভুক্ত কর্মচারীরা নামের শেষে ‘বঙ্গবন্ধু পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রিশন অ্যাওয়ার্ড’ এর সংক্ষিপ্ত রূপ ‘বিপিএএ’ টাইটেল ব্যবহার করতে পারবেন। পদকপ্রাপ্তরা আনুষ্ঠানিক সরকারি কর্মসূচিতে পোশাকের সঙ্গে সরকার অনুমোদিত বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদকের মনোগ্রাম ব্যবহার করতে পারবেন।

এবার ‘নীতি ও প্রশাসনিক পদ্ধতির সংস্কার’ ক্যাটাগরিতে খাদ্য মন্ত্রণালয় এবং ‘গবেষণা ও মানবকল্যাণে এর ব্যবহার’ ক্যাটাগরিতে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে পদক পেয়েছেন জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল। ‘সাধারণ প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনা’ শ্রেণিতে দলগতভাবে এই পদক পেয়েছেন লক্ষ্মীপুরের সাবেক জেলা প্রশাসক (বর্তমানে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের উপসচিব) মো. আনোয়ার হোছাইন আকন্দ, লক্ষ্মীপুরের সিভিল সার্জন ডা. আহম্মদ কবীর, লক্ষ্মীপুরের সাবেক অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এডিসি) ও বর্তমানে বিসিএস প্রশাসন একাডেমির উপপরিচালক নূর-এ-আলম, সদর উপজেলার সাবেক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইমরান হোসেন (বর্তমানে বিএসটিআইয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট) ও রায়পুর উপজেলার ইউএনও অনজন দাশ।

‘উন্নয়ন প্রশাসন’ ক্যাটাগরিতে এই পদক পেয়েছেন খাগড়াছড়ি জেলার সাবেক জেলা প্রশাসক (বর্তমানে শিল্প মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব) প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস, খাগড়াছড়ির সাবেক এডিসি (বর্তমানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব) কে এম ইয়াসির আরাফাত, খাগড়াছড়ি জেলার সাবেক সহকারী কমিশনার (বর্তমানে মাগুরার মুহম্মদপুরের সহকারী কমিশনার-ভূমি) বাসুদেব কুমার মালো ও খাগড়াছড়ির সাবেক সহকারী কমিশনার (মাগুরা জেলার সহকারী কমিশনার) শেখ নওশাদ হাসান।

‘অর্থনৈতিক উন্নয়ন’ শ্রেণিতে পদক পেয়েছেন চারজন কর্মকর্তা। তারা হেলেন- শরীয়তপুরের সাবেক জেলা প্রশাসক (বর্তমানে বরিশালের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার) পারভেজ হাসান, শরীয়তপুরের কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের সাবেক উপপরিচালক (বর্তমানে অধিদপ্তরের উপপরিচালক) মতলুবর রহমান, শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার ইউএনও কামরুল হাসান সোহেল এবং জাজিরা উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা জামাল হোসেন, হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি (বর্তমানে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের উপসচিব) ইশরাত জাহানসহ ‘পরিবেশ উন্নয়ন’ শ্রেণিতে পদক পেয়েছেন মোট পাঁচজন। বাকিরা হলেন হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিন্টু চৌধুরী, হবিগঞ্জ জেলার পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক পওর বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী (বর্তমানে সাতক্ষীরা নির্বাহী প্রকৌশলী) মো. শাহানেওয়াজ তালুকদার, হবিগঞ্জের সহকারী কমিশনার নাভিদ সারওয়ার ও হবিগঞ্জ পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী দিলীপ কুমার দত্ত।

‘মানবসম্পদ উন্নয়ন’ ক্যাটাগরিতে পদক পেয়েছেন পাঁচজন। এদের মধ্যে রয়েছেন গাইবান্ধার বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের (বিআরডিবি) উপপরিচালক মো. আবদুস সবুর, গাইবান্ধা সদর উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. তাহাজুল ইসলাম, সুন্দরগঞ্জের উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা আবুল কামাল আজাদ, গোবিন্দগঞ্জের উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. এনামুল হক ও পলাশবাড়ীর উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. হাসানুজ্জামান।

গাজীপুরের সিভিল সার্জন ডা. মো. খায়রুজ্জামান ‘দুর্যোগ ও সংকট মোকাবিলা’ শ্রেণিতে ব্যক্তিগতভাবে পদক পেয়েছেন। এ ছাড়া ‘সামাজিক উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা’ শ্রেণিতে সুনামগঞ্জ জেলার বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিউর রহিম জাদিদ, ‘অপরাধ প্রতিরোধ’ শ্রেণিতে র‌্যাব-১১-এর জঙ্গি সেলের সাবেক ইন্টেলিজেন্স অফিসার ও কমান্ডার (বর্তমানে ডিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার) মির্জা সালাহ উদ্দিন, ‘জনসেবায় উদ্ভাবন’ শ্রেণিতে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার ইউএনও সোহাগ চন্দ্র সাহা এবং ‘বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি’ ক্যাটাগরিতে নওগাঁর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. নাজমুল হক।

‘বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক’ অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী।