Dhaka রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ফেনী-নোয়াখালী ফোরলেনের কাজে অনিয়ম

  • ফেনী সংবাদদাতা
  • প্রকাশের সময় : ০১:০৩:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ অগাস্ট ২০২২
  • ১৮৮ জন দেখেছেন

ফেনী-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাকসড়কটি চার লেন করার কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। এরই মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশ কাজ শেষ হয়েছে। তবে রাস্তার কাজ নিয়ে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে এলাকাবাসীর মধ্যে। তাদের অভিযোগ, নিম্ন মানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার করা হচ্ছে।

ফেনীর মহিপাল থেকে নোয়াখালীর চৌমুহনী পর্যন্ত আঞ্চলিক মহাসড়কটি চার লেন করার কাজ শুরু হয় ২০২০ সালে। কাজও এগিয়ে চলছে দ্রুতগতিতে।

এলাকাবাসী জানালেন, সড়কটির কাজ শেষ হলে দুই অঞ্চলের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হবে। তবে, কাজে অনিয়ম হচ্ছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। তারা জানালেন, রাস্তার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়া অপরিকল্পিতভাবে রাস্তার কাজ করায় কোথাও কোথাও যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। ঘটছে দুর্ঘটনাও।

ফেনী সড়ক ও জনপথের নির্বাহী প্রকৌশলী বিনয় কুমার পাল জানালেন, রাস্তার কাজের জন্য সাময়িক সমস্যা হচ্ছে মানুষের। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ হবে বলে আশাবাদী তিনি। ২০২৩ সালের ৩০ শে জুন কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড : আসামি টিটন গাজী ৫ দিনের রিমান্ডে

ফেনী-নোয়াখালী ফোরলেনের কাজে অনিয়ম

প্রকাশের সময় : ০১:০৩:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ অগাস্ট ২০২২

ফেনী-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাকসড়কটি চার লেন করার কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। এরই মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশ কাজ শেষ হয়েছে। তবে রাস্তার কাজ নিয়ে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে এলাকাবাসীর মধ্যে। তাদের অভিযোগ, নিম্ন মানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার করা হচ্ছে।

ফেনীর মহিপাল থেকে নোয়াখালীর চৌমুহনী পর্যন্ত আঞ্চলিক মহাসড়কটি চার লেন করার কাজ শুরু হয় ২০২০ সালে। কাজও এগিয়ে চলছে দ্রুতগতিতে।

এলাকাবাসী জানালেন, সড়কটির কাজ শেষ হলে দুই অঞ্চলের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হবে। তবে, কাজে অনিয়ম হচ্ছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। তারা জানালেন, রাস্তার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়া অপরিকল্পিতভাবে রাস্তার কাজ করায় কোথাও কোথাও যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। ঘটছে দুর্ঘটনাও।

ফেনী সড়ক ও জনপথের নির্বাহী প্রকৌশলী বিনয় কুমার পাল জানালেন, রাস্তার কাজের জন্য সাময়িক সমস্যা হচ্ছে মানুষের। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ হবে বলে আশাবাদী তিনি। ২০২৩ সালের ৩০ শে জুন কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।