Dhaka শুক্রবার, ০৮ অগাস্ট ২০২৫, ২৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পোশাক রপ্তানিতে বিশ্বে শীর্ষস্থানে উঠতে প্রস্তুত বাংলাদেশ : কিয়াক সুং

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : ০৯:৫৯:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫
  • ২০৫ জন দেখেছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

সঠিক কৌশল ও সংস্কারের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বে পোশাক রপ্তানিতে এক নম্বর স্থানে উঠতে প্রস্তুত বলে মন্তব্য করেছেন কোরিয়ান ইপিজেডের প্রতিষ্ঠাতা কিয়াক সুং।

বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) বিনিয়োগ সম্মেলনের শেষ দিন রাজধানীর এক হোটেলে আয়োজিত ‘টেক্সটাইল ও পোশাক’ বিষয়ক অধিবেশনে এ কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, শীর্ষস্থান অধিকারের লক্ষ্য অর্জনের জন্য বাংলাদেশকে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে। এছাড়া শ্রমিকদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং উন্নত ও হাতে তৈরি সুতার জন্য নিজস্ব উৎপাদন সুবিধা স্থাপন করতে হবে।

তিনি নীতি সহায়তার গুরুত্ব ও বিপুল সংখ্যক বন্ডেড গুদামের প্রয়োজনীয়তার কথাও তুলে ধরেন।

কিয়াক সুং বলেন, এগুলো কাঁচামালের দ্রুত প্রাপ্তি নিশ্চিত করবে, যার ফলে নির্মাতারা আরো দক্ষতার সাথে পণ্য উৎপাদন ও রফতানি করতে পারবেন।

সাম্প্রতিক বাণিজ্য উন্নয়নের বিষয়ে তিনি বলেন, ট্রাম্প-যুগের শুল্ক নীতির তিন মাসের স্থগিতাদেশ কিছুটা স্বস্তি এনেছে। এই বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের সক্রিয় পদক্ষেপ অত্যন্ত প্রশংসনীয়।

ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে তিনি মূল্য সংযোজন উৎপাদনের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।

তিনি সতর্ক করেন, আমাদের উচ্চমূল্যের পোশাক উৎপাদনের ওপর মনোযোগ দিতে হবে, অন্যথায় প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ব বাজারে টিকে থাকা ক্রমশ কঠিন হয়ে উঠবে।

বিজিএমইএ-এর প্রশাসক ও রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস-চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেনও অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

বৈরী আবহাওয়ার কারণে আগৈলঝাড়ায় ছাতার কারিগরদের ব্যাপক কদর

পোশাক রপ্তানিতে বিশ্বে শীর্ষস্থানে উঠতে প্রস্তুত বাংলাদেশ : কিয়াক সুং

প্রকাশের সময় : ০৯:৫৯:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

সঠিক কৌশল ও সংস্কারের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বে পোশাক রপ্তানিতে এক নম্বর স্থানে উঠতে প্রস্তুত বলে মন্তব্য করেছেন কোরিয়ান ইপিজেডের প্রতিষ্ঠাতা কিয়াক সুং।

বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) বিনিয়োগ সম্মেলনের শেষ দিন রাজধানীর এক হোটেলে আয়োজিত ‘টেক্সটাইল ও পোশাক’ বিষয়ক অধিবেশনে এ কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, শীর্ষস্থান অধিকারের লক্ষ্য অর্জনের জন্য বাংলাদেশকে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে। এছাড়া শ্রমিকদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং উন্নত ও হাতে তৈরি সুতার জন্য নিজস্ব উৎপাদন সুবিধা স্থাপন করতে হবে।

তিনি নীতি সহায়তার গুরুত্ব ও বিপুল সংখ্যক বন্ডেড গুদামের প্রয়োজনীয়তার কথাও তুলে ধরেন।

কিয়াক সুং বলেন, এগুলো কাঁচামালের দ্রুত প্রাপ্তি নিশ্চিত করবে, যার ফলে নির্মাতারা আরো দক্ষতার সাথে পণ্য উৎপাদন ও রফতানি করতে পারবেন।

সাম্প্রতিক বাণিজ্য উন্নয়নের বিষয়ে তিনি বলেন, ট্রাম্প-যুগের শুল্ক নীতির তিন মাসের স্থগিতাদেশ কিছুটা স্বস্তি এনেছে। এই বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের সক্রিয় পদক্ষেপ অত্যন্ত প্রশংসনীয়।

ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে তিনি মূল্য সংযোজন উৎপাদনের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।

তিনি সতর্ক করেন, আমাদের উচ্চমূল্যের পোশাক উৎপাদনের ওপর মনোযোগ দিতে হবে, অন্যথায় প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ব বাজারে টিকে থাকা ক্রমশ কঠিন হয়ে উঠবে।

বিজিএমইএ-এর প্রশাসক ও রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস-চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেনও অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।