Dhaka রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ১৯ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রণে নজরদারি বাড়ানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ভারত থেকে আমদানি বন্ধের বার্তা পাওয়ার পর দেশে অস্থির হয়ে উঠেছে নিত্যপণ্য পেঁয়াজের বাজার। রাতারাতি অস্বাভাবিক দাম বাড়িয়ে দিচ্ছেন বিক্রেতারা। পেঁয়াজের বাজারে এই নৈরাজ্য ঠেকাতে সংশ্লিষ্টদের নজরদারি বাড়ানোর নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার (১১ ডিসেম্বর) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে সভাপতিত্ব করেন। বৈঠক শেষের সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।

সচিব বলেন, পেঁয়াজ নিয়ে উনি (প্রধানমন্ত্রী) ক্যাবিনেটে না, আলাদাভাবে নির্দেশনা দিয়েছেন। সেটি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে বলেছেন। আপনারা দেখতে পাচ্ছেন- মাঠ পর্যায়ে এখন ক্লোজ মনিটরিং হচ্ছে এবং আজকে তার কিছুটা ইম্প্যাক্ট পাওয়া যাচ্ছে, এটা দেখতে পাচ্ছেন তো আপনারা, পাচ্ছেন না? গতকাল যে ট্রেন্ড ছিল আজকে সে ট্রেন্ড নেই।

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় সুনির্দিষ্টভাবে কী ছিল— জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, প্রধানমন্ত্রীর তরফ থেকে নির্দেশনা হচ্ছে মাঠ পর্যায়ে নজরদারি বাড়ানো। যারা এসব কাজের সঙ্গে জড়িত তাদের দিকে নজরদারি বাড়ানো এবং যারা অতিরিক্ত মুনাফা পাওয়ার চেষ্টা করছে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা।

এছাড়া মন্ত্রিসভার বৈঠকে দেশের বিভিন্ন সমুদ্রবন্দরে জেটি নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এজন্য সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্যও নির্দেশ দেন সরকারপ্রধান।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, বৈঠকে ‘সামুদ্রিক পর্যটন নীতিমালা-২০২৩’ এর খসড়ার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, প্রথমবারের মতো এই নীতিমালা অনুমোদন দেওয়া হলো। আমাদের বঙ্গোপসাগরকে ভিত্তি করে যাতে আমরা একটি ট্যুরিজম ইকোনমি তৈরি করতে পারি সেজন্য সরকারের তরফ থেকে কীভাবে সহযোগিতা করা হবে, কোন কোন এরিয়ায় কাজ করা হবে তার একটি কার্যক্রম নীতিমালায় বলা আছে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, পর্যটকদের জন্য সুযোগ-সুবিধা, বেসরকারি খাতের যারা বিনিয়োগ করবে তাদের সহযোগিতা করা, আন্তর্জাতিক ট্যুর অপারেটরদের কীভাবে সমন্বয় করতে হবে তা বলা আছে। সমুদ্রপথে যদি কেউ হাজীদের নিতে চায় সেটির ক্ষেত্রে সরকার কীভাবে সহযোগিতা করতে চায় তা বলা আছে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব আরো বলেন, জাতীয় স্বেচ্ছাসেবা নীতিমালা, ২০২৩’ এর খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, স্বেচ্ছাসেবা বাংলাদেশে খুবই ভালো একটি ক্ষেত্র। এরই মধ্যে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় স্বেচ্ছাসেবায় আমরা দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছি। বাংলাদেশের মানুষ বিভিন্নভাবে, বিভিন্ন প্রয়োজনে স্বেচ্ছাসেবা করে। স্বেচ্ছাসেবা প্রতিষ্ঠানগুলো ভালোভাবে কাজ করছে। তাদের কাজকে সহযোগিতা করার জন্য, তাদের কীভাবে আরও উৎসাহিত করা যায় সেগুলো নিশ্চিত করার জন্য এ নীতিমালা।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, স্বেচ্ছাসেবীদের বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করা হবে। তাদের প্রশিক্ষণের কথা বলা হয়েছে। তাদের ছবিসহ আইডি কার্ড থাকবে। তাদের সুরক্ষা দিতে হবে। কাজ করতে গিয়ে তারা যদি আইনি কোনো সমস্যায় পড়েন সেখানেও তাকে সহযোগিতা করা হবে। এ বিষয়গুলো দেখভাল করার জন্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি কাউন্সিল হবে।

বিশ্বে স্বেচ্ছাসেবকদের চাহিদা রয়েছে জানিয়ে মাহবুব হোসেন বলেন, বাংলাদেশের স্বেচ্ছাসেবকরা যাতে বিভিন্ন দেশে কাজ করতে পারে সেজন্য তাদের প্রশিক্ষিত করা হবে। শিক্ষার্থীরা যাতে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করতে পারেন তাদের উৎসাহিত করার কথা বলা হয়েছে। স্কাউট, বিএনসিসি, গার্লস গাইডের মাধ্যমে যেসব কাজ করা হয়, সেগুলোকে স্বীকৃতি দিতে বলা হয়েছে। যারা ভালো কাজ করবে তাদের জাতীয়ভাবে স্বীকৃতি দেওয়া হবে।

চীনের সঙ্গে যৌথ মালিকানায় জামালপুরের মাদারগঞ্জে ১০০ মেগাওয়াট সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদনে একটি সোলার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড প্রতিষ্ঠা করা হবে। এ সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেন, জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জে সোলার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড নামের একটি জয়েন্ট ভেনচার কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করা হবে। প্রায় সাড়ে ৩০০ একর জমির ওপর চীনা একটি কোম্পানি সিআরইসি ইন্টারন্যাশনাল রিনিউয়েবল এনার্জি কোম্পানি ও বাংলাদেশের বি.আর পাওয়ারজেন লিমিটেডের (বিআরপিএল) যৌথ উদ্যোগে এই কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করা হবে।

মো. মাহবুব হোসেন বলেন, এই কোম্পানি গঠনের জন্য মন্ত্রিসভা থেকে নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এটির ৩০ শতাংশ মালিকানা থাকবে বিআরপিএলের আর ৭০ শতাংশ চীনা কোম্পানির। সেখানে ১০০ মেগাওয়াট সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে। এ জন্য ২০ বছর মেয়াদি চুক্তি সই হয়েছে।

এই কোম্পানি গঠনের ক্ষেত্রে চীন কী ভূমিকা রাখবে, তারা কী শ্রমিক দেবে, না কি কারিগরি সহায়তা দেবে? জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ ব্যাপারে বিস্তারিত তথ্য নেই। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে তথ্য পাওয়া যাবে। তবে চীনা কোম্পানির ৭০ শতাংশ মালিকানা থাকলেও পুরো ঋণের দায়িত্ব তাদের। তারা দেশি ও বিদেশি ঋণের দায়িত্ব নেবে। অর্থাৎ এই কোম্পানি গঠনে বাংলাদেশকে কোনো সভরেন গ্যারান্টার দিতে হবে না। পাশাপাশি তাদের আনুপাতিক বিনিয়োগও থাকবে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সংস্কারের ভবিষ্যৎ পরবর্তী সংসদের হাতে ছেড়ে দেব না : নাহিদ ইসলাম

পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রণে নজরদারি বাড়ানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

প্রকাশের সময় : ০৮:৩১:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ভারত থেকে আমদানি বন্ধের বার্তা পাওয়ার পর দেশে অস্থির হয়ে উঠেছে নিত্যপণ্য পেঁয়াজের বাজার। রাতারাতি অস্বাভাবিক দাম বাড়িয়ে দিচ্ছেন বিক্রেতারা। পেঁয়াজের বাজারে এই নৈরাজ্য ঠেকাতে সংশ্লিষ্টদের নজরদারি বাড়ানোর নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার (১১ ডিসেম্বর) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে সভাপতিত্ব করেন। বৈঠক শেষের সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।

সচিব বলেন, পেঁয়াজ নিয়ে উনি (প্রধানমন্ত্রী) ক্যাবিনেটে না, আলাদাভাবে নির্দেশনা দিয়েছেন। সেটি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে বলেছেন। আপনারা দেখতে পাচ্ছেন- মাঠ পর্যায়ে এখন ক্লোজ মনিটরিং হচ্ছে এবং আজকে তার কিছুটা ইম্প্যাক্ট পাওয়া যাচ্ছে, এটা দেখতে পাচ্ছেন তো আপনারা, পাচ্ছেন না? গতকাল যে ট্রেন্ড ছিল আজকে সে ট্রেন্ড নেই।

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় সুনির্দিষ্টভাবে কী ছিল— জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, প্রধানমন্ত্রীর তরফ থেকে নির্দেশনা হচ্ছে মাঠ পর্যায়ে নজরদারি বাড়ানো। যারা এসব কাজের সঙ্গে জড়িত তাদের দিকে নজরদারি বাড়ানো এবং যারা অতিরিক্ত মুনাফা পাওয়ার চেষ্টা করছে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা।

এছাড়া মন্ত্রিসভার বৈঠকে দেশের বিভিন্ন সমুদ্রবন্দরে জেটি নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এজন্য সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্যও নির্দেশ দেন সরকারপ্রধান।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, বৈঠকে ‘সামুদ্রিক পর্যটন নীতিমালা-২০২৩’ এর খসড়ার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, প্রথমবারের মতো এই নীতিমালা অনুমোদন দেওয়া হলো। আমাদের বঙ্গোপসাগরকে ভিত্তি করে যাতে আমরা একটি ট্যুরিজম ইকোনমি তৈরি করতে পারি সেজন্য সরকারের তরফ থেকে কীভাবে সহযোগিতা করা হবে, কোন কোন এরিয়ায় কাজ করা হবে তার একটি কার্যক্রম নীতিমালায় বলা আছে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, পর্যটকদের জন্য সুযোগ-সুবিধা, বেসরকারি খাতের যারা বিনিয়োগ করবে তাদের সহযোগিতা করা, আন্তর্জাতিক ট্যুর অপারেটরদের কীভাবে সমন্বয় করতে হবে তা বলা আছে। সমুদ্রপথে যদি কেউ হাজীদের নিতে চায় সেটির ক্ষেত্রে সরকার কীভাবে সহযোগিতা করতে চায় তা বলা আছে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব আরো বলেন, জাতীয় স্বেচ্ছাসেবা নীতিমালা, ২০২৩’ এর খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, স্বেচ্ছাসেবা বাংলাদেশে খুবই ভালো একটি ক্ষেত্র। এরই মধ্যে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় স্বেচ্ছাসেবায় আমরা দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছি। বাংলাদেশের মানুষ বিভিন্নভাবে, বিভিন্ন প্রয়োজনে স্বেচ্ছাসেবা করে। স্বেচ্ছাসেবা প্রতিষ্ঠানগুলো ভালোভাবে কাজ করছে। তাদের কাজকে সহযোগিতা করার জন্য, তাদের কীভাবে আরও উৎসাহিত করা যায় সেগুলো নিশ্চিত করার জন্য এ নীতিমালা।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, স্বেচ্ছাসেবীদের বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করা হবে। তাদের প্রশিক্ষণের কথা বলা হয়েছে। তাদের ছবিসহ আইডি কার্ড থাকবে। তাদের সুরক্ষা দিতে হবে। কাজ করতে গিয়ে তারা যদি আইনি কোনো সমস্যায় পড়েন সেখানেও তাকে সহযোগিতা করা হবে। এ বিষয়গুলো দেখভাল করার জন্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি কাউন্সিল হবে।

বিশ্বে স্বেচ্ছাসেবকদের চাহিদা রয়েছে জানিয়ে মাহবুব হোসেন বলেন, বাংলাদেশের স্বেচ্ছাসেবকরা যাতে বিভিন্ন দেশে কাজ করতে পারে সেজন্য তাদের প্রশিক্ষিত করা হবে। শিক্ষার্থীরা যাতে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করতে পারেন তাদের উৎসাহিত করার কথা বলা হয়েছে। স্কাউট, বিএনসিসি, গার্লস গাইডের মাধ্যমে যেসব কাজ করা হয়, সেগুলোকে স্বীকৃতি দিতে বলা হয়েছে। যারা ভালো কাজ করবে তাদের জাতীয়ভাবে স্বীকৃতি দেওয়া হবে।

চীনের সঙ্গে যৌথ মালিকানায় জামালপুরের মাদারগঞ্জে ১০০ মেগাওয়াট সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদনে একটি সোলার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড প্রতিষ্ঠা করা হবে। এ সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেন, জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জে সোলার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড নামের একটি জয়েন্ট ভেনচার কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করা হবে। প্রায় সাড়ে ৩০০ একর জমির ওপর চীনা একটি কোম্পানি সিআরইসি ইন্টারন্যাশনাল রিনিউয়েবল এনার্জি কোম্পানি ও বাংলাদেশের বি.আর পাওয়ারজেন লিমিটেডের (বিআরপিএল) যৌথ উদ্যোগে এই কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করা হবে।

মো. মাহবুব হোসেন বলেন, এই কোম্পানি গঠনের জন্য মন্ত্রিসভা থেকে নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এটির ৩০ শতাংশ মালিকানা থাকবে বিআরপিএলের আর ৭০ শতাংশ চীনা কোম্পানির। সেখানে ১০০ মেগাওয়াট সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে। এ জন্য ২০ বছর মেয়াদি চুক্তি সই হয়েছে।

এই কোম্পানি গঠনের ক্ষেত্রে চীন কী ভূমিকা রাখবে, তারা কী শ্রমিক দেবে, না কি কারিগরি সহায়তা দেবে? জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ ব্যাপারে বিস্তারিত তথ্য নেই। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে তথ্য পাওয়া যাবে। তবে চীনা কোম্পানির ৭০ শতাংশ মালিকানা থাকলেও পুরো ঋণের দায়িত্ব তাদের। তারা দেশি ও বিদেশি ঋণের দায়িত্ব নেবে। অর্থাৎ এই কোম্পানি গঠনে বাংলাদেশকে কোনো সভরেন গ্যারান্টার দিতে হবে না। পাশাপাশি তাদের আনুপাতিক বিনিয়োগও থাকবে।