Dhaka শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫, ১৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পদ্মায় ভেসে গেছে শিমুলিয়া-কাঠালবাড়ী ফেরি টার্মিনাল

  • যোগাযোগ ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ০৫:১০:১১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ জুলাই ২০২০
  • ২৭৫ জন দেখেছেন

ভেসে যাওয়া এপ্রোচ রোড

পদ্মার স্রোতের তোড়ে ভেসে গেছে শিমুলিয়া-কাঠালবাড়ী রুটের ফেরি টার্মিনাল ও এর সংযোগ সড়কের একাংশ। ফেরি নোঙরের পিলারগুলো ভেসে যাওয়ায় ফেরি টার্মিনালটি এখন নদীতে ভাসছে।

এতে স্থগিত করা হয়েছে রো-রো ফেরি চলাচল। তাতে বিপুল সংখ্যক যানবাহন পদ্মার দুপাশে পার হওয়ার অপেক্ষায় আছে। বর্তমানে এই রুটে পাঁচটি ছোট ফেরি চলছে।

বুধবার (২৯ জুলাই) দুপুর থেকে সেখানে রো-রো ফেরি চলাচল স্থগিত করা হয়েছে।

মঙ্গলবার বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্পোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) চেয়ারম্যান খাজা মিয়া বলেন, ফেরিঘাট ও অ্যাপ্রোচ রোডের একটা অংশ নদীগর্ভে চলে গেছে। আমরা বিকল্প ব্যবস্থার চেষ্টা করছি। নদীতে তীব্র স্রোত রয়েছে। যদি বিকল্প ব্যবস্থা না করতে পারি, তবে সব যানবাহনকে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া রুট ব্যবহার করার অনুরোধ করব।

 

তিনি জানান, ফেরিতে নদী পার হতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় লাগছে। সাধারণত নদী পার হতে দুই ঘণ্টা সময় লাগলেও এখন তিন ঘণ্টারও বেশি সময় লাগছে।

শিমুলিয়া ঘাটের এক কর্মকর্তা জানান, ফেরি নোঙরের পিলারগুলো ভেসে যাওয়ায় ফেরি টার্মিনালটি এখন নদীতে ভাসছে।

তিনি বলেন, ফেরিঘাট সংযোগ রাস্তা, বিআইডব্লিউটিসি এর খাবারের দোকান ও মসজিদ ভেসে গেছে নদীতে। প্রায় দেড় শতাধিক গাড়ি নদী পার হওয়ার অপেক্ষায় আছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন না দিতে পারলে এর দায় অন্তর্বর্তী সরকারকেই নিতে হবে : নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

পদ্মায় ভেসে গেছে শিমুলিয়া-কাঠালবাড়ী ফেরি টার্মিনাল

প্রকাশের সময় : ০৫:১০:১১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ জুলাই ২০২০

পদ্মার স্রোতের তোড়ে ভেসে গেছে শিমুলিয়া-কাঠালবাড়ী রুটের ফেরি টার্মিনাল ও এর সংযোগ সড়কের একাংশ। ফেরি নোঙরের পিলারগুলো ভেসে যাওয়ায় ফেরি টার্মিনালটি এখন নদীতে ভাসছে।

এতে স্থগিত করা হয়েছে রো-রো ফেরি চলাচল। তাতে বিপুল সংখ্যক যানবাহন পদ্মার দুপাশে পার হওয়ার অপেক্ষায় আছে। বর্তমানে এই রুটে পাঁচটি ছোট ফেরি চলছে।

বুধবার (২৯ জুলাই) দুপুর থেকে সেখানে রো-রো ফেরি চলাচল স্থগিত করা হয়েছে।

মঙ্গলবার বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্পোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) চেয়ারম্যান খাজা মিয়া বলেন, ফেরিঘাট ও অ্যাপ্রোচ রোডের একটা অংশ নদীগর্ভে চলে গেছে। আমরা বিকল্প ব্যবস্থার চেষ্টা করছি। নদীতে তীব্র স্রোত রয়েছে। যদি বিকল্প ব্যবস্থা না করতে পারি, তবে সব যানবাহনকে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া রুট ব্যবহার করার অনুরোধ করব।

 

তিনি জানান, ফেরিতে নদী পার হতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় লাগছে। সাধারণত নদী পার হতে দুই ঘণ্টা সময় লাগলেও এখন তিন ঘণ্টারও বেশি সময় লাগছে।

শিমুলিয়া ঘাটের এক কর্মকর্তা জানান, ফেরি নোঙরের পিলারগুলো ভেসে যাওয়ায় ফেরি টার্মিনালটি এখন নদীতে ভাসছে।

তিনি বলেন, ফেরিঘাট সংযোগ রাস্তা, বিআইডব্লিউটিসি এর খাবারের দোকান ও মসজিদ ভেসে গেছে নদীতে। প্রায় দেড় শতাধিক গাড়ি নদী পার হওয়ার অপেক্ষায় আছে।