Dhaka সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ২৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নিলামে বিক্রি হলো ডিএনসিসির ফুটপাতে রাখা নির্মাণ সামগ্রী

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : ০৫:৪৮:৩০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • ২১৪ জন দেখেছেন

নেতৃত্ব দিচ্ছেন মেয়র আতিক

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র ঘোষণা করেছিলেন ফুটপাতে কোনো মালামাল রাখলে তা নিলামে বিক্রি করে দেয়া হবে। সেই ঘোষণা অনুযায়ী সোমবার ফুটপাত অবৈধভাবে দখল করে নির্মাণ সামগ্রী রাখায় স্পট নিলামে তা বিক্রি করে দিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)।

সকালে গুলশান-২ এর ৮৬ নং রোডে ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলামের নেতৃত্বে অভিযানে যায় একটি টিম।

ওই রোডের একটি নির্মাণাধীন ভবনের কাজের জন্য ফুটপাত দখল করে রড রাখা হয়। সেখানে নির্মাণাধীন ভবনের তত্ত্ববধায়ক কাউকে না পেয়ে প্রথমে নিলামের ডাক দেন ডিএনসিসির প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আবদুল হামিদ মিয়া। এরপর একজন সাইড ইঞ্জিনিয়ার পরিচয় দিলে তাকে ভৎসনা করা হয় এবং ২০ টন রড রাখার দায়ে তাকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

কেন ফুটপাত দখল করে এভাবে মালামাল রাখা হয় জানতে চাইলে ওই সাইড ইঞ্জিনিয়ার কোনো জবাব দিতে পারেননি। পরে স্পট নিলামে তুললে তাতে ৫ জন অংশ গ্রহণ করেন।

আরও পড়ুন : ডিটিসিএ-এর কাজের অগ্রগতি নিয়ে অসন্তোষ সেতুমন্ত্রীর

এর মধ্যে মাহমুদ মোল্লা নামে একজন সব রড ও রড কাটার মেশিন ৪৯ হাজার টাকায় ক্রয় করেন। পরে ট্যাক্স ভ্যাট বাবদ আরও ৭ হাজার টাকা দেন তিনি।

এ সময় প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা বলেন, আমরা বার বার সতর্ক করার পরেও কেউ পাত্তা দেয়নি, তাই এগুলো নিলামে দেয়া হয়েছে। এখন এসব সরকারি মাল। যিনি নিলামে কিনেছেন তিনি ছাড়া কেউ ধরতে পারবেন না।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

নৌকা তৈরিতেই ফিরছে আগৈলঝাড়ার অর্ধ শতাধিক পরিবারের সচ্ছলতা

নিলামে বিক্রি হলো ডিএনসিসির ফুটপাতে রাখা নির্মাণ সামগ্রী

প্রকাশের সময় : ০৫:৪৮:৩০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২০

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র ঘোষণা করেছিলেন ফুটপাতে কোনো মালামাল রাখলে তা নিলামে বিক্রি করে দেয়া হবে। সেই ঘোষণা অনুযায়ী সোমবার ফুটপাত অবৈধভাবে দখল করে নির্মাণ সামগ্রী রাখায় স্পট নিলামে তা বিক্রি করে দিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)।

সকালে গুলশান-২ এর ৮৬ নং রোডে ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলামের নেতৃত্বে অভিযানে যায় একটি টিম।

ওই রোডের একটি নির্মাণাধীন ভবনের কাজের জন্য ফুটপাত দখল করে রড রাখা হয়। সেখানে নির্মাণাধীন ভবনের তত্ত্ববধায়ক কাউকে না পেয়ে প্রথমে নিলামের ডাক দেন ডিএনসিসির প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আবদুল হামিদ মিয়া। এরপর একজন সাইড ইঞ্জিনিয়ার পরিচয় দিলে তাকে ভৎসনা করা হয় এবং ২০ টন রড রাখার দায়ে তাকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

কেন ফুটপাত দখল করে এভাবে মালামাল রাখা হয় জানতে চাইলে ওই সাইড ইঞ্জিনিয়ার কোনো জবাব দিতে পারেননি। পরে স্পট নিলামে তুললে তাতে ৫ জন অংশ গ্রহণ করেন।

আরও পড়ুন : ডিটিসিএ-এর কাজের অগ্রগতি নিয়ে অসন্তোষ সেতুমন্ত্রীর

এর মধ্যে মাহমুদ মোল্লা নামে একজন সব রড ও রড কাটার মেশিন ৪৯ হাজার টাকায় ক্রয় করেন। পরে ট্যাক্স ভ্যাট বাবদ আরও ৭ হাজার টাকা দেন তিনি।

এ সময় প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা বলেন, আমরা বার বার সতর্ক করার পরেও কেউ পাত্তা দেয়নি, তাই এগুলো নিলামে দেয়া হয়েছে। এখন এসব সরকারি মাল। যিনি নিলামে কিনেছেন তিনি ছাড়া কেউ ধরতে পারবেন না।