নিজস্ব প্রতিবেদক :
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, বিগত সময়গুলোতে আমরা নিজেদের প্রয়োজনে কেবল বনভূমি ধ্বংসই করেছি। শুধু নিজের লাভের চিন্তা করেছি। কিন্তু একবারও ভাবিনি পরবর্তী প্রজন্ম কিসের মধ্যে বড় হবে। আজকে তাই সময় এসেছে নতুন করে ভাবার।
বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) ডিএনসিসির প্রধান কার্যালয় নগর ভবনের সম্মেলন কক্ষে একটি চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
ডিএনসিসি মেয়র বিদ্যমান গাছ রেখে নতুন করে জায়গা খুঁজে বের করে বৃক্ষ রোপণের পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করেন। এ সময় তিনি সংস্থাগুলোকে সার্বিক সহযোগিতার অব্যাহত রাখার আশ্বাস দেন।
ডিএনসিসি মেয়র বলেন, গাছপালা উজাড় করে যেভাবে বিল্ডিং বানানো হয়েছে, আমরা যদি এখন পরিকল্পিতভাবে গাছ লাগাতে না পারি পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়াবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মও এর জন্য আমাদের দায়ী করবে।
এ সময় তিনি জলবায়ু সংকট মোকাবিলা ও বায়ুদূষণ রোধে বেশি বেশি গাছ লাগানোর ওপর গুরুত্বরোপ করেন। তিনি বিদ্যমান গাছ রেখে নতুন করে জায়গা খুঁজে বের করে বৃক্ষরোপণের পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করেন।
এর আগে বিদ্যমান গাছ রেখে নতুন করে জায়গা খুঁজে পরিকল্পিতভাবে বৃক্ষরোপণে তিনটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই করে ডিএনসিসি। এসময় ডিএনসিসির পক্ষে প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ মাকসুদ হাশেম, গ্রিন সেভার্সের পক্ষে প্রতিষ্ঠাতা আহসান রনি, লংকাবাংলার পক্ষে গ্রুপ কোম্পানি সেক্রেটারি মোস্তফা কামাল এবং কমিউনিটি টাউন ফেডারেশনের পক্ষে সভাপতি নাসরিন আক্তার সমঝোতা স্মারকে সই করেন।
ডিএনসিসির তথ্য কর্মকর্তা পিয়াল হাসানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা, অ্যাশট-রকফেলার ফাউন্ডেশনের চিফ হিটি অফিসার বুশরা আফরিন, লংকাবাংলার ব্যবস্থাপনা পরিচালক খাজা শাহরিয়ার, গ্রিন সেভারসের প্রতিষ্ঠাতা আহসান রনি, কমিউনিটি টাউন ফেডারেশনের সভাপতি নাসরিন আক্তার প্রমুখ।