Dhaka শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ২৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নাহিদ ও আসিফকে তুলে নেয়ার অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদকে তুলে নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে সাদা পোশাকের কিছু ব্যক্তি তাদের তুলে নিয়ে যায়।

এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম এক ফেসবুক পোস্টে লিখেন, আমাদের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ও আসিফকে গণস্বাস্থ্য হাসপাতাল থেকে সাদা পোশাকে আবার তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এভাবে সমাধান চান আপনারা? মনে রাখবেন, ভয় দেখিয়ে কখনো আন্দোলন শেষ করা সম্ভব নয়।

নাহিদের বোন ফাতেমা তাসলিম বলেন, গোয়েন্দা পুলিশ নাহিদ আর আসিফকে তুলে নিয়ে গেছে। তখন তারা দু’জনই অসুস্থ ছিলো। তুলে নেয়ার সময় তারা দু’জনই থরথর করে কাঁপছিলো। তাদেরকে প্যান্ট পরতেও দেয়া হয়নি।

হাসপাতালের একাধিক চিকিৎসক ও নার্স জানিয়েছেন, বিকাল ৪টার কিছু পরে তাদের তুলে নেয়া হয়। গত কয়েক দিন ধরে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছিলেন তারা। ছিলেন নজরদারিতে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকেই তাদের সঙ্গে কাউকে দেখা করতে দেয়া হয়নি। নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ এর আগেও তাদের তুলে নিয়ে নির্যাতনের অভিযোগ করেছিলেন।

আবহাওয়া

নাহিদ ও আসিফকে তুলে নেয়ার অভিযোগ

প্রকাশের সময় : ০৮:২৬:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদকে তুলে নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে সাদা পোশাকের কিছু ব্যক্তি তাদের তুলে নিয়ে যায়।

এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম এক ফেসবুক পোস্টে লিখেন, আমাদের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ও আসিফকে গণস্বাস্থ্য হাসপাতাল থেকে সাদা পোশাকে আবার তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এভাবে সমাধান চান আপনারা? মনে রাখবেন, ভয় দেখিয়ে কখনো আন্দোলন শেষ করা সম্ভব নয়।

নাহিদের বোন ফাতেমা তাসলিম বলেন, গোয়েন্দা পুলিশ নাহিদ আর আসিফকে তুলে নিয়ে গেছে। তখন তারা দু’জনই অসুস্থ ছিলো। তুলে নেয়ার সময় তারা দু’জনই থরথর করে কাঁপছিলো। তাদেরকে প্যান্ট পরতেও দেয়া হয়নি।

হাসপাতালের একাধিক চিকিৎসক ও নার্স জানিয়েছেন, বিকাল ৪টার কিছু পরে তাদের তুলে নেয়া হয়। গত কয়েক দিন ধরে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছিলেন তারা। ছিলেন নজরদারিতে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকেই তাদের সঙ্গে কাউকে দেখা করতে দেয়া হয়নি। নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ এর আগেও তাদের তুলে নিয়ে নির্যাতনের অভিযোগ করেছিলেন।