Dhaka রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নানামুখী ষড়যন্ত্রে আগামী নির্বাচন চ্যালেঞ্জের হবে : প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, নানামুখী ষড়যন্ত্রের কারণে আগামী নির্বাচনটা চ্যালেঞ্জের হবে। সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নিতে হবে। আমাদের সংগঠনটা যথেষ্ট শক্তিশালী। সংগঠনটা যেন আরো মজবুত থাকে, সেই ব্যবস্থা নিতে হবে।

সোমবার (৫ জুন) গণভবনে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আগামী নির্বাচন, নির্বাচন একটা চ্যালেঞ্জ, কারণ নানা ধরনের চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র হয়। যারা বাংলাদেশের বদনাম করে তাদের কুলাঙ্গার- আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষের জীবন যখন একটু উন্নত হয়, তখনই বাংলাদেশেরই কিছু কুলাঙ্গার আছে যারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সব জায়গায় বদনাম করে বেড়ায়, মিথ্যা বলে বেড়ায়। আর কিছু আছে বিদেশি অনুদানের টাকা পাওয়ার জন্য বাংলাদেশ সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারণা দেয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা এ দেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাসই করেনি, যারা গণহত্যা, লুটপাট, ধর্ষণ ও নির্যাতন করেছে, তারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করেই যাচ্ছে। যারা স্বাধীনতার সময় আমাদের সমর্থন করেনি, তাদের সঙ্গেই তাদের সব আত্মীয়তা। এটা হচ্ছে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে দুর্ভাগ্য।

বিএনপির সমালোচনা করে তিন বলেন, ‘নির্বাচনে কারচুপি করা বিএনপির অভ্যাস। ভোট চুরি, গণতন্ত্র হরণ করা এটিই তাদের রেকর্ড। তাদের মুখেই এখন আবার আমরা গণতন্ত্রের কথা শুনি। যারা মিলিটারি ডিক্টেটরের হাতে তৈরি দল, তাদের কাছে গণতন্ত্রের ছবক শুনতে হয়। চোরদের কাছে বাংলাদেশের জনগণ কী শুনবে, কী দেখবে।

তিনি বলেন, ২০০১ সালের নির্বাচনে কম কারচুপি হয়নি। ১৯৯৬ সালে খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশের মানুষ ভোটচুরির অপরাধে বিতাড়িত করেছে। আবার ২০০৬ সালের নির্বাচনে তারা এক কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার দিয়ে ভোটচুরি করতে গেছে, তখনো জনগণের আন্দোলনেই তাদের বিদায় নিতে হয়েছে।

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ত্যাগের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, দিনের পর দিন কারাবরণ, অত্যাচার, নির্যাতন, তারপর মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ, মুক্তিযুদ্ধ করে যুদ্ধাহত হয়ে বাংলাদেশের পুনর্গঠন কাজ, এখানে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের যথেষ্ট অবদান রয়েছে।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের মানুষের জীবন যখন একটু উন্নত হয়, তখন বাংলাদেশেরই কিছু কুলাঙ্গার আছে, যারা দেশের বিরুদ্ধে সব জায়গায় বদনাম করে বেড়ায়, মিথ্যা বলে বেড়ায়। আর কিছু আছে বিদেশি অনুদানের টাকা পাওয়ার জন্য বাংলাদেশ সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারণা দেয়।

আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আল্লাহর রহমতে এটুকু করতে পেরেছি এ ১৪ বছরে। ২০০৮ সালে সরকারে আসার পর একটানা ক্ষমতায় থাকার ফলে স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক পরিবেশ আছে বলেই আজ দেশের এ উন্নতি সম্ভব হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের মানুষের জীবন যখন একটু উন্নত হয়, তখনই এ দেশেরই কিছু কুলাঙ্গার দেশের বিরুদ্ধে সব জায়গায় বদনাম করে বেড়ায়। আর কিছু লোক আছে বিদেশি অনুদানের টাকা পাওয়ার জন্য বাংলাদেশ সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারণা দেয়। যারা আমাদের স্বাধীনতায় বিশ্বাসই করেনি, একাত্তরে গণহত্যা, লুটপাট ও নারী ধর্ষণ-নির্যাতন করেছে তারা এবং তাদের বংশধররা সারাক্ষণই দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করেই যাচ্ছে। যারা স্বাধীনতার সময় বাংলাদেশকে সমর্থন করেনি, তাদের সঙ্গেই এদের সব আত্মীয়তা। এটাই হচ্ছে এ দেশের জন্য সবচেয়ে দুর্ভাগ্য।

আওয়ামী লীগকে আরও শক্তিশালী সংগঠন হিসেবে গড়ে তোলার নির্দেশনা দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, এই সংগঠন যথেষ্ট শক্তিশালী। সংগঠন যেন আরও মজবুত থাকে– সেজন্য ব্যবস্থা নিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধসহ মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার আদায়ের বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীর গৌরবোজ্জ্বল ত্যাগের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ, মুক্তিযুদ্ধ করে যুদ্ধাহত হয়ে বাংলাদেশের পুনর্গঠন কাজ, দিনের পর দিন কারাবরণ ও অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করা– সবক্ষেত্রেই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীর যথেষ্ট অবদান রয়েছে।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বলেন, যে কোনো দুর্যোগ-দুর্বিপাকেও আওয়ামী লাগীই মানুষের পাশে থাকে। অতীতে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করার চেষ্টা এবং স্বাধীনতার ইতিহাস, ‘জয় বাংলা’স্লোগান ও বঙ্গবন্ধুর সংগ্রামের ইতিহাস মুছে ফেলা-এমন অনেক অপকর্মই করা হয়েছে। এরপরও সত্যকে কেউ মুছে ফেলতে পারেনি। আসলে সত্য এক সময় না এক সময় উদ্ভাসিত হবেই। সত্য কেউ মুছে ফেলতে পারে না। ৭ মার্চের ভাষণ আন্তর্জাতিক মর্যাদা পেয়েছে। ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষার স্বীকৃতি পেয়েছে। ‘জয় বাংলা’স্লোগান আবারও ফিরে এসেছে।

টানা তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন-অগ্রগতির কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের বাইরে গেলে সবাই বাংলাদেশের উন্নয়ন বিষয়ে জানতে চায়, ‘আপনার ম্যাজিকটা কী?’ আমি বলি, ‘ম্যাজিক কিছু নেই এখানে। আমার শক্তিশালী সংগঠন আছে। আর আমাদের সংগঠনের শক্তিশালী নীতিমালা আছে। আমাদের একটা লক্ষ্য ও পরিকল্পনাও আছে। সুষ্ঠু পরিকল্পনা ও জনগণকে নিয়ে উন্নয়নের কাজ করি বলেই আমরা সাফল্য আনতে পেরেছি।’

সরকারপ্রধান বলেন, আমরা বাংলাদেশকে বদলে দিতে পেরেছি। আজ ভিক্ষুকের জাতি বলে কেউ আর আমাদের অবহেলা করতে পারবে না। আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি। এখন উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আমাদের তৈরি হতে হবে, এগিয়ে যেতে হবে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড : আসামি টিটন গাজী ৫ দিনের রিমান্ডে

নানামুখী ষড়যন্ত্রে আগামী নির্বাচন চ্যালেঞ্জের হবে : প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ১১:২৩:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ জুন ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, নানামুখী ষড়যন্ত্রের কারণে আগামী নির্বাচনটা চ্যালেঞ্জের হবে। সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নিতে হবে। আমাদের সংগঠনটা যথেষ্ট শক্তিশালী। সংগঠনটা যেন আরো মজবুত থাকে, সেই ব্যবস্থা নিতে হবে।

সোমবার (৫ জুন) গণভবনে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আগামী নির্বাচন, নির্বাচন একটা চ্যালেঞ্জ, কারণ নানা ধরনের চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র হয়। যারা বাংলাদেশের বদনাম করে তাদের কুলাঙ্গার- আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষের জীবন যখন একটু উন্নত হয়, তখনই বাংলাদেশেরই কিছু কুলাঙ্গার আছে যারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সব জায়গায় বদনাম করে বেড়ায়, মিথ্যা বলে বেড়ায়। আর কিছু আছে বিদেশি অনুদানের টাকা পাওয়ার জন্য বাংলাদেশ সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারণা দেয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা এ দেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাসই করেনি, যারা গণহত্যা, লুটপাট, ধর্ষণ ও নির্যাতন করেছে, তারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করেই যাচ্ছে। যারা স্বাধীনতার সময় আমাদের সমর্থন করেনি, তাদের সঙ্গেই তাদের সব আত্মীয়তা। এটা হচ্ছে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে দুর্ভাগ্য।

বিএনপির সমালোচনা করে তিন বলেন, ‘নির্বাচনে কারচুপি করা বিএনপির অভ্যাস। ভোট চুরি, গণতন্ত্র হরণ করা এটিই তাদের রেকর্ড। তাদের মুখেই এখন আবার আমরা গণতন্ত্রের কথা শুনি। যারা মিলিটারি ডিক্টেটরের হাতে তৈরি দল, তাদের কাছে গণতন্ত্রের ছবক শুনতে হয়। চোরদের কাছে বাংলাদেশের জনগণ কী শুনবে, কী দেখবে।

তিনি বলেন, ২০০১ সালের নির্বাচনে কম কারচুপি হয়নি। ১৯৯৬ সালে খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশের মানুষ ভোটচুরির অপরাধে বিতাড়িত করেছে। আবার ২০০৬ সালের নির্বাচনে তারা এক কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার দিয়ে ভোটচুরি করতে গেছে, তখনো জনগণের আন্দোলনেই তাদের বিদায় নিতে হয়েছে।

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ত্যাগের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, দিনের পর দিন কারাবরণ, অত্যাচার, নির্যাতন, তারপর মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ, মুক্তিযুদ্ধ করে যুদ্ধাহত হয়ে বাংলাদেশের পুনর্গঠন কাজ, এখানে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের যথেষ্ট অবদান রয়েছে।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের মানুষের জীবন যখন একটু উন্নত হয়, তখন বাংলাদেশেরই কিছু কুলাঙ্গার আছে, যারা দেশের বিরুদ্ধে সব জায়গায় বদনাম করে বেড়ায়, মিথ্যা বলে বেড়ায়। আর কিছু আছে বিদেশি অনুদানের টাকা পাওয়ার জন্য বাংলাদেশ সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারণা দেয়।

আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আল্লাহর রহমতে এটুকু করতে পেরেছি এ ১৪ বছরে। ২০০৮ সালে সরকারে আসার পর একটানা ক্ষমতায় থাকার ফলে স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক পরিবেশ আছে বলেই আজ দেশের এ উন্নতি সম্ভব হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের মানুষের জীবন যখন একটু উন্নত হয়, তখনই এ দেশেরই কিছু কুলাঙ্গার দেশের বিরুদ্ধে সব জায়গায় বদনাম করে বেড়ায়। আর কিছু লোক আছে বিদেশি অনুদানের টাকা পাওয়ার জন্য বাংলাদেশ সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারণা দেয়। যারা আমাদের স্বাধীনতায় বিশ্বাসই করেনি, একাত্তরে গণহত্যা, লুটপাট ও নারী ধর্ষণ-নির্যাতন করেছে তারা এবং তাদের বংশধররা সারাক্ষণই দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করেই যাচ্ছে। যারা স্বাধীনতার সময় বাংলাদেশকে সমর্থন করেনি, তাদের সঙ্গেই এদের সব আত্মীয়তা। এটাই হচ্ছে এ দেশের জন্য সবচেয়ে দুর্ভাগ্য।

আওয়ামী লীগকে আরও শক্তিশালী সংগঠন হিসেবে গড়ে তোলার নির্দেশনা দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, এই সংগঠন যথেষ্ট শক্তিশালী। সংগঠন যেন আরও মজবুত থাকে– সেজন্য ব্যবস্থা নিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধসহ মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার আদায়ের বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীর গৌরবোজ্জ্বল ত্যাগের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ, মুক্তিযুদ্ধ করে যুদ্ধাহত হয়ে বাংলাদেশের পুনর্গঠন কাজ, দিনের পর দিন কারাবরণ ও অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করা– সবক্ষেত্রেই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীর যথেষ্ট অবদান রয়েছে।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বলেন, যে কোনো দুর্যোগ-দুর্বিপাকেও আওয়ামী লাগীই মানুষের পাশে থাকে। অতীতে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করার চেষ্টা এবং স্বাধীনতার ইতিহাস, ‘জয় বাংলা’স্লোগান ও বঙ্গবন্ধুর সংগ্রামের ইতিহাস মুছে ফেলা-এমন অনেক অপকর্মই করা হয়েছে। এরপরও সত্যকে কেউ মুছে ফেলতে পারেনি। আসলে সত্য এক সময় না এক সময় উদ্ভাসিত হবেই। সত্য কেউ মুছে ফেলতে পারে না। ৭ মার্চের ভাষণ আন্তর্জাতিক মর্যাদা পেয়েছে। ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষার স্বীকৃতি পেয়েছে। ‘জয় বাংলা’স্লোগান আবারও ফিরে এসেছে।

টানা তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন-অগ্রগতির কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের বাইরে গেলে সবাই বাংলাদেশের উন্নয়ন বিষয়ে জানতে চায়, ‘আপনার ম্যাজিকটা কী?’ আমি বলি, ‘ম্যাজিক কিছু নেই এখানে। আমার শক্তিশালী সংগঠন আছে। আর আমাদের সংগঠনের শক্তিশালী নীতিমালা আছে। আমাদের একটা লক্ষ্য ও পরিকল্পনাও আছে। সুষ্ঠু পরিকল্পনা ও জনগণকে নিয়ে উন্নয়নের কাজ করি বলেই আমরা সাফল্য আনতে পেরেছি।’

সরকারপ্রধান বলেন, আমরা বাংলাদেশকে বদলে দিতে পেরেছি। আজ ভিক্ষুকের জাতি বলে কেউ আর আমাদের অবহেলা করতে পারবে না। আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি। এখন উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আমাদের তৈরি হতে হবে, এগিয়ে যেতে হবে।