Dhaka সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫, ১২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ধানমন্ডিতে ‘জয়িতা টাওয়ার’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

রাজধানীর ধানমন্ডিতে জয়িতা ফাউন্ডেশনের নবনির্মিত ভবন ‘জয়িতা টাওয়ার’ উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) সকালে ধানমন্ডিস্থ জয়িতা টাওয়ারের উদ্বোধনী ফলক উন্মোচন, জয়িতা টাওয়ারে স্থাপিত জামদানি গ্যালারি ও জয়িতা মার্কেট প্লেস উদ্বোধন করেন তিনি। এসময় বঙ্গবন্ধুর ছোট কন্যা ও প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা সঙ্গে ছিলেন। এছাড়া মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা উপস্থিত ছিলেন।

মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, দেশের নারী উদ্যোক্তাদের জয়িতা ব্র্যান্ডের আওতায় নানামুখী ব্যবসা উদ্যোগে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে অত্যাধুনিক ভৌত অবকাঠামো সুবিধা সম্বলিত জয়িতা টাওয়ার নির্মাণ করা হয়েছে। জয়িতা টাওয়ারে ইউনিভার্সাল এক্সেসিবিলিটিসহ দেশের নারী উদ্যোক্তাদের উৎপাদিত ও প্রক্রিয়াজাত বিভিন্ন ধরনের পণ্য, সাপ্লাই চেইন ও সেবা বিপণনের সুবিধা থাকবে।

এ ভবনে নারী উদ্যোক্তাদের জ্ঞান, দক্ষতা, ব্যবসা ব্যবস্থাপনা ও বিকাশ কৌশলভিত্তিক প্রশিক্ষণের জন্য ভৌত অবকাঠামোগত সুবিধাদির সংস্থান রাখা হয়েছে।

এখানে রয়েছে পর্যাপ্ত গাড়ি পার্কিং সুবিধা ও সুপরিসর লবি। এছাড়া ভবনটিতে জয়িতা ফাউন্ডেশনের থাকবে সদর দপ্তর।

জয়িতা আইকনিক টাওয়ারে রয়েছে শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র, ডিজাইন সেন্টার, বিউটি পার্লার, নারীদের জন্য জিমনেসিয়াম, মহিলা ও শিশুদের জন্য সুইমিং পুল, মাল্টিপারপাস হল, সেমিনার হল, ব্যাংক, ফুডকোর্ট ও ক্যাফে। চালু করা হয়েছে ই-জয়িতা অনলাইন মার্কেট প্লেস।

২০২১ সালের ১ ডিসেম্বর রাজধানীর ধানমণ্ডির ২৭ নম্বর (পুরাতন) রোডে এক বিঘা জমির ওপর ১৬৮ কোটি ৪০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত ১২তলা বিশিষ্ট জয়িতা টাওয়ার নির্মাণের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শেখ হাসিনা বাংলাদেশে নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে ২০১১ সালের ১৬ নভেম্বর জয়িতা ফাউন্ডেশন কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।

এরই মধ্যে সরকার দেশের প্রতিটি বিভাগে প্রতীকী মূল্যে এক বিঘা করে জমি বরাদ্দ দিয়েছে।

জয়িতার কার্যক্রম বিভাগ, জেলা-উপজেলায়ও জয়িতার কার্যক্রম চালুর মাধ্যমে দেশব্যাপী একটি নারীবান্ধব আলাদা বিপণন নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

আড়াই বছরেও শেষ হয়নি সেতু নির্মাণ কাজ, দুর্ভোগে এলাকাবাসী

ধানমন্ডিতে ‘জয়িতা টাওয়ার’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ১২:১২:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

রাজধানীর ধানমন্ডিতে জয়িতা ফাউন্ডেশনের নবনির্মিত ভবন ‘জয়িতা টাওয়ার’ উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) সকালে ধানমন্ডিস্থ জয়িতা টাওয়ারের উদ্বোধনী ফলক উন্মোচন, জয়িতা টাওয়ারে স্থাপিত জামদানি গ্যালারি ও জয়িতা মার্কেট প্লেস উদ্বোধন করেন তিনি। এসময় বঙ্গবন্ধুর ছোট কন্যা ও প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা সঙ্গে ছিলেন। এছাড়া মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা উপস্থিত ছিলেন।

মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, দেশের নারী উদ্যোক্তাদের জয়িতা ব্র্যান্ডের আওতায় নানামুখী ব্যবসা উদ্যোগে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে অত্যাধুনিক ভৌত অবকাঠামো সুবিধা সম্বলিত জয়িতা টাওয়ার নির্মাণ করা হয়েছে। জয়িতা টাওয়ারে ইউনিভার্সাল এক্সেসিবিলিটিসহ দেশের নারী উদ্যোক্তাদের উৎপাদিত ও প্রক্রিয়াজাত বিভিন্ন ধরনের পণ্য, সাপ্লাই চেইন ও সেবা বিপণনের সুবিধা থাকবে।

এ ভবনে নারী উদ্যোক্তাদের জ্ঞান, দক্ষতা, ব্যবসা ব্যবস্থাপনা ও বিকাশ কৌশলভিত্তিক প্রশিক্ষণের জন্য ভৌত অবকাঠামোগত সুবিধাদির সংস্থান রাখা হয়েছে।

এখানে রয়েছে পর্যাপ্ত গাড়ি পার্কিং সুবিধা ও সুপরিসর লবি। এছাড়া ভবনটিতে জয়িতা ফাউন্ডেশনের থাকবে সদর দপ্তর।

জয়িতা আইকনিক টাওয়ারে রয়েছে শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র, ডিজাইন সেন্টার, বিউটি পার্লার, নারীদের জন্য জিমনেসিয়াম, মহিলা ও শিশুদের জন্য সুইমিং পুল, মাল্টিপারপাস হল, সেমিনার হল, ব্যাংক, ফুডকোর্ট ও ক্যাফে। চালু করা হয়েছে ই-জয়িতা অনলাইন মার্কেট প্লেস।

২০২১ সালের ১ ডিসেম্বর রাজধানীর ধানমণ্ডির ২৭ নম্বর (পুরাতন) রোডে এক বিঘা জমির ওপর ১৬৮ কোটি ৪০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত ১২তলা বিশিষ্ট জয়িতা টাওয়ার নির্মাণের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শেখ হাসিনা বাংলাদেশে নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে ২০১১ সালের ১৬ নভেম্বর জয়িতা ফাউন্ডেশন কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।

এরই মধ্যে সরকার দেশের প্রতিটি বিভাগে প্রতীকী মূল্যে এক বিঘা করে জমি বরাদ্দ দিয়েছে।

জয়িতার কার্যক্রম বিভাগ, জেলা-উপজেলায়ও জয়িতার কার্যক্রম চালুর মাধ্যমে দেশব্যাপী একটি নারীবান্ধব আলাদা বিপণন নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।