Dhaka শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দেশকে সংঘাতের দিকে ঠেলে দিচ্ছে সরকার : ফখরুল

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, দেশকে সংঘাতের দিকে ঠেলে দিচ্ছে সরকার। আজকে বাংলাদেশকে এরা যে পরিণতির দিকে নিয়ে গেছে, সেটা অত্যন্ত ভয়াবহ।

মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) গুলশান লেক শোর হোটেলে এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, বর্তমান সরকার একটি অবৈধ সরকারই নয়, তারা দখলদারি সরকারের ভূমিকা পালন করছে। এরা রাজতন্ত্র কায়েম করতে চায়। যে জাতি গণতন্ত্রকে ভালোবাসে সে জাতিকে একটি সংঘাতের দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে এবং ভিন্ন পথে পরিচালিত করা হচ্ছে।

বিএনপির এই নেতা বলেন, শুধু নিজেরা ক্ষমতায় থাকার জন্য একদলীয় শাসন ব্যবস্থা তৈরি করেছে, যেটা তাদের পুরানো চরিত্র। দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা তারা ধ্বংস করে ফেলেছে। একদলীয় বাকশাল অতীতে যে লক্ষ্য ছিল সেটায় ব্যর্থ হয়ে এখন পুরোনো সেই শাসনকে নতুন বোতলে গণতন্ত্রের পোশাক পরিয়ে একটি ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্র কায়েম করেছে।

মির্জা ফখরুল বলেন, এখন পরিস্থিতি খুব ভয়াবহ। আমাদের গণতন্ত্রকামী জাতিকে একটি ভয়াবহ সংঘাতের দিকে ফেলে দেওয়া হচ্ছে। কিভাবে নাগরিককে ভয়-ভীতি দেখিয়ে দাস করে রাখা যায়; তারই প্রতিচ্ছবি দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশে।

তিনি বলেন, এখন একটাই মত, এ সরকারকে সরাতে হবে। কারণ তাকে সরানোর কোনো বিকল্প নাই। বিচার বিভাগের বিচার পাওয়া এখন একটা ভাগ্যের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। অর্থনীতি ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে তারা পুরোপুরি ধ্বংস করেছে। সামনে নির্বাচনকে রেখে তারা নতুন নতুন আইন করছে। যাতে কেউ রুখে দাঁড়াতে না পারে, প্রতিবাদ না করতে পারে। নির্বাচনে প্রতিপক্ষকে আইন দিয়ে ঘায়েল করে তারা পার হতে চায়।

মির্জা ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগ এখন তত্বাবধায়ক সরকার মানতেই চায় না। তারা বলে এটা বাতিল হয়েছে, কবর হয়েছে। আপনারা যখন এই ব্যবস্থার দাবিতে আন্দোলন করেছিলেন। তখন কি এটা জীবন্ত ছিল? আমরা তো আপনাদের দাবি মেনে ছিলাম। তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমাদের সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিয়েছিল। নিরপেক্ষ সরকারের মাধ্যমে নির্বাচন দিতে হবে। এর মাধ্যমে সবাই ভোটাধিকার ফিরে পাবে। ডিজিটাল আইনের নামে এই কালা কানুন বাতিল করতে হবে।

তিনি বলেন, আসুন আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে বৈষম্য কমিয়ে সাম্যের একটি দেশ গড়তে একসঙ্গে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ি। কারণ, এই দানব সরকার আমাদের ঘাড়ে চেপে বসেছে। একে ঘাড় থেকে নামিয়ে ফেলতে হবে। এর জন্য আন্দোলনের কোনো বিকল্প নাই।

এ সময় সরকারের সমালোচনা করে  তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নানা কালাকানুনের মধ্য দিয়ে বিরোধী মত দমনের চেষ্টা করছে সরকার। আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের অনিয়ম প্রতিহতেরও ঘোষণা দেন তারা। অতীতের মতো আবারও ক্ষমতায় যেতে সরকার আইনের অপপ্রয়োগ করছে। তবে এবার আর কোনো অনিয়ম সহ্য করা হবে না।

মির্জা ফখরুল বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নয়, তারা অসংখ্য আইন তৈরি করে সুযোগ নিচ্ছে যাতে নাগরিকরা কথা বলতে ভয় পায়। যেটুকু মনে পড়ে- ১৯৮৪ নামে একটা সিনেমা আছে, সেটি নর্থ কোরিয়ার যেভাবে একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হয়েছিল তার ওপর ভিত্তি করে নির্মিত। কীভাবে নাগরিকদের ভয় দেখিয়ে মস্তিষ্কের দিক দিয়ে কীভাবে দাস করে রাখা যায় বাংলাদেশে তার প্রতিচ্ছবি শুরু হয়েছে।

তিনি বলেন, আপনারা দেখবেন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে অনেককে মামলা দিয়ে জেলে নিয়ে যাওয়া হয়। অনেক সাংবাদিকের নামে এখনো মামলা আছে। কাজলকে (সাংবাদিক) গুম করে রাখা হলো, কীভাবে তার ওপর অত্যাচার করা হয়েছে তা তিনি নিজেই বর্ণনা করেছেন। তাদের একটাই লক্ষ্য, নাগরিকরা যেন নিজেদের অধিকার প্রয়োগ করতে না পারে ও কথা বলতে না পারে। এর কারণ হলো যাতে তারা তাদের মতো করে এখানে রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে পারে। এখন একটি মাত্র পথ… এদেরকে ক্ষমতা থেকে সরাতে হবে।

এই সরকারকে অবৈধ দাবি করে তিনি আরও বলেন, এরা একটি দখলদার সরকার হিসেবে পুরোপুরি ভূমিকা রাখছে। আজকে বাংলাদেশকে এরা যে পরিণতির দিকে নিয়ে গেছে, সেটা কিন্তু অত্যন্ত ভয়াবহ। যে জাতি গণতন্ত্রকে ভালোবাসে, তাদেরকে একটা সংঘাতের দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। তাদের সম্পূর্ণ ভিন্ন পথে পরিচালিত করা হচ্ছে।

সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, দেশের যে গণতান্ত্রিক আত্মা (ব্যবস্থা) সেটাকে তারা ধ্বংস করে ফেলেছে। ইচ্ছাকৃতভাবে শুধু নিজেরা ক্ষমতায় থাকার জন্য একদলীয় শাসন ব্যবস্থা তৈরি করেছে, যেটা তাদের পুরানো চরিত্র। ৭৫ সালে তারা বাকশাল গঠন করেছিল। তারা সেটায় ব্যর্থ হয়ে এখন পুরোনো সেই শাসনকে নতুন বোতলে গণতন্ত্রের পোশাক পরিয়ে একটি ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্র কায়েম করেছে।

মির্জা ফখরুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
বিএনপি’র প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানীর সঞ্চালনায় ও সাংগঠনিক সম্পাদক এমরান সালেহ প্রিন্স, শামা ওবায়েদের পরিচালনায় আরও উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বেগম সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান মেজর অব. হাফিজ উদ্দিন আহমদ, আবদুল্লাহ আল নোমান, শাজাহান ওমর, বরকত উল্লাহ বুলু, অ্যাডভোকেট আহমেদ আযম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মনিরুল হক চৌধুরী, বিজন কান্তি সরকার, অ্যাডভোকেট সুকমল বড়ুয়া, ক্যাপ্টেন সৈয়দ সুজা উদ্দিন প্রমুখ।

আরও উপস্থিত ছিলেন- জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, এনপিপির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া, সদস্য সচিব নুরুল হক নুর প্রমুখ।

 

 

 

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

চলতি বর্ষা যশোরের বিভিন্ন সড়ক-মহাসড়ক চলাচলের অযোগ্য, দুর্ভোগে পথচারীরা

দেশকে সংঘাতের দিকে ঠেলে দিচ্ছে সরকার : ফখরুল

প্রকাশের সময় : ০৩:২৬:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ এপ্রিল ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, দেশকে সংঘাতের দিকে ঠেলে দিচ্ছে সরকার। আজকে বাংলাদেশকে এরা যে পরিণতির দিকে নিয়ে গেছে, সেটা অত্যন্ত ভয়াবহ।

মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) গুলশান লেক শোর হোটেলে এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, বর্তমান সরকার একটি অবৈধ সরকারই নয়, তারা দখলদারি সরকারের ভূমিকা পালন করছে। এরা রাজতন্ত্র কায়েম করতে চায়। যে জাতি গণতন্ত্রকে ভালোবাসে সে জাতিকে একটি সংঘাতের দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে এবং ভিন্ন পথে পরিচালিত করা হচ্ছে।

বিএনপির এই নেতা বলেন, শুধু নিজেরা ক্ষমতায় থাকার জন্য একদলীয় শাসন ব্যবস্থা তৈরি করেছে, যেটা তাদের পুরানো চরিত্র। দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা তারা ধ্বংস করে ফেলেছে। একদলীয় বাকশাল অতীতে যে লক্ষ্য ছিল সেটায় ব্যর্থ হয়ে এখন পুরোনো সেই শাসনকে নতুন বোতলে গণতন্ত্রের পোশাক পরিয়ে একটি ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্র কায়েম করেছে।

মির্জা ফখরুল বলেন, এখন পরিস্থিতি খুব ভয়াবহ। আমাদের গণতন্ত্রকামী জাতিকে একটি ভয়াবহ সংঘাতের দিকে ফেলে দেওয়া হচ্ছে। কিভাবে নাগরিককে ভয়-ভীতি দেখিয়ে দাস করে রাখা যায়; তারই প্রতিচ্ছবি দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশে।

তিনি বলেন, এখন একটাই মত, এ সরকারকে সরাতে হবে। কারণ তাকে সরানোর কোনো বিকল্প নাই। বিচার বিভাগের বিচার পাওয়া এখন একটা ভাগ্যের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। অর্থনীতি ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে তারা পুরোপুরি ধ্বংস করেছে। সামনে নির্বাচনকে রেখে তারা নতুন নতুন আইন করছে। যাতে কেউ রুখে দাঁড়াতে না পারে, প্রতিবাদ না করতে পারে। নির্বাচনে প্রতিপক্ষকে আইন দিয়ে ঘায়েল করে তারা পার হতে চায়।

মির্জা ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগ এখন তত্বাবধায়ক সরকার মানতেই চায় না। তারা বলে এটা বাতিল হয়েছে, কবর হয়েছে। আপনারা যখন এই ব্যবস্থার দাবিতে আন্দোলন করেছিলেন। তখন কি এটা জীবন্ত ছিল? আমরা তো আপনাদের দাবি মেনে ছিলাম। তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমাদের সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিয়েছিল। নিরপেক্ষ সরকারের মাধ্যমে নির্বাচন দিতে হবে। এর মাধ্যমে সবাই ভোটাধিকার ফিরে পাবে। ডিজিটাল আইনের নামে এই কালা কানুন বাতিল করতে হবে।

তিনি বলেন, আসুন আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে বৈষম্য কমিয়ে সাম্যের একটি দেশ গড়তে একসঙ্গে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ি। কারণ, এই দানব সরকার আমাদের ঘাড়ে চেপে বসেছে। একে ঘাড় থেকে নামিয়ে ফেলতে হবে। এর জন্য আন্দোলনের কোনো বিকল্প নাই।

এ সময় সরকারের সমালোচনা করে  তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নানা কালাকানুনের মধ্য দিয়ে বিরোধী মত দমনের চেষ্টা করছে সরকার। আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের অনিয়ম প্রতিহতেরও ঘোষণা দেন তারা। অতীতের মতো আবারও ক্ষমতায় যেতে সরকার আইনের অপপ্রয়োগ করছে। তবে এবার আর কোনো অনিয়ম সহ্য করা হবে না।

মির্জা ফখরুল বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নয়, তারা অসংখ্য আইন তৈরি করে সুযোগ নিচ্ছে যাতে নাগরিকরা কথা বলতে ভয় পায়। যেটুকু মনে পড়ে- ১৯৮৪ নামে একটা সিনেমা আছে, সেটি নর্থ কোরিয়ার যেভাবে একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হয়েছিল তার ওপর ভিত্তি করে নির্মিত। কীভাবে নাগরিকদের ভয় দেখিয়ে মস্তিষ্কের দিক দিয়ে কীভাবে দাস করে রাখা যায় বাংলাদেশে তার প্রতিচ্ছবি শুরু হয়েছে।

তিনি বলেন, আপনারা দেখবেন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে অনেককে মামলা দিয়ে জেলে নিয়ে যাওয়া হয়। অনেক সাংবাদিকের নামে এখনো মামলা আছে। কাজলকে (সাংবাদিক) গুম করে রাখা হলো, কীভাবে তার ওপর অত্যাচার করা হয়েছে তা তিনি নিজেই বর্ণনা করেছেন। তাদের একটাই লক্ষ্য, নাগরিকরা যেন নিজেদের অধিকার প্রয়োগ করতে না পারে ও কথা বলতে না পারে। এর কারণ হলো যাতে তারা তাদের মতো করে এখানে রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে পারে। এখন একটি মাত্র পথ… এদেরকে ক্ষমতা থেকে সরাতে হবে।

এই সরকারকে অবৈধ দাবি করে তিনি আরও বলেন, এরা একটি দখলদার সরকার হিসেবে পুরোপুরি ভূমিকা রাখছে। আজকে বাংলাদেশকে এরা যে পরিণতির দিকে নিয়ে গেছে, সেটা কিন্তু অত্যন্ত ভয়াবহ। যে জাতি গণতন্ত্রকে ভালোবাসে, তাদেরকে একটা সংঘাতের দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। তাদের সম্পূর্ণ ভিন্ন পথে পরিচালিত করা হচ্ছে।

সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, দেশের যে গণতান্ত্রিক আত্মা (ব্যবস্থা) সেটাকে তারা ধ্বংস করে ফেলেছে। ইচ্ছাকৃতভাবে শুধু নিজেরা ক্ষমতায় থাকার জন্য একদলীয় শাসন ব্যবস্থা তৈরি করেছে, যেটা তাদের পুরানো চরিত্র। ৭৫ সালে তারা বাকশাল গঠন করেছিল। তারা সেটায় ব্যর্থ হয়ে এখন পুরোনো সেই শাসনকে নতুন বোতলে গণতন্ত্রের পোশাক পরিয়ে একটি ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্র কায়েম করেছে।

মির্জা ফখরুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
বিএনপি’র প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানীর সঞ্চালনায় ও সাংগঠনিক সম্পাদক এমরান সালেহ প্রিন্স, শামা ওবায়েদের পরিচালনায় আরও উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বেগম সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান মেজর অব. হাফিজ উদ্দিন আহমদ, আবদুল্লাহ আল নোমান, শাজাহান ওমর, বরকত উল্লাহ বুলু, অ্যাডভোকেট আহমেদ আযম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মনিরুল হক চৌধুরী, বিজন কান্তি সরকার, অ্যাডভোকেট সুকমল বড়ুয়া, ক্যাপ্টেন সৈয়দ সুজা উদ্দিন প্রমুখ।

আরও উপস্থিত ছিলেন- জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, এনপিপির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া, সদস্য সচিব নুরুল হক নুর প্রমুখ।