Dhaka শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দুদকের মামলায় ফালুর বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ পেছাল

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা মোহাম্মাদ মোসাদ্দেক আলী ফালুর বিরুদ্ধে দুদকের করা মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ৪ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।

রোববার (২৪ ডিসেম্বর) মামলাটি সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ছিলো। কিন্তু এদিন কোনো সাক্ষী আদালতে হাজির হননি। এজন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর ভারপ্রাপ্ত বিচারক মোহাম্মদ বদরুল আলম ভূইঞার আদালত আগামী ৪ জানুয়ারি সাক্ষ্য গ্রহণের পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।

২০০৭ সালের ৮ জুলাই রাজধানীর মতিঝিল থানায় এই মামলা করা হয়। মামলায় তার স্ত্রী মাহবুবা সুলতানাও আসামি ছিলেন। মামলাটিতে পরের বছর ১৪ ফেব্রুয়ারি আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন দুদকের সহকারী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম।

চার্জশিট দাখিল হওয়ার পর ফালু ও তার স্ত্রী হাইকোর্টে মামলা বাতিলের আবেদন করেন। যার কারণে দীর্ঘদিন মামলার বিচারকাজ বন্ধ থাকে। পরবর্তীতে হাইকোর্ট ফালুর মামলা খাজির করে দেন এবং স্ত্রীর মামলা গ্রহণ করে অব্যাহতির আদেশ দেন। ফলে ২০১৮ সালের ২৭ আগস্ট মামলাটিতে ফালু পলাতক থাকা অবস্থায় চার্জগঠন করেন আদালত।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, দুর্নীতি দমন কমিশন সম্পদ বিবরণী দাখিলের নোটিশ ২০০৭ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি ইস্যু করে। নোটিশের প্রেক্ষিতে ফালু ওই বছর ১ মার্চ আইনজীবীর মাধ্যমে সম্পদের হিসাব দাখিল করেন। দুদকের তদন্তে ৪৫ কোটি ৬৬ লাখ ৮ হাজার ৮৬৬ টাকার সম্পদ জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ এবং ১০ কোটি ৬০ লাখ ৪২ হাজার ৫১৪ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের তথ্য পায়।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

দুদকের মামলায় ফালুর বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ পেছাল

প্রকাশের সময় : ০৩:৩৪:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা মোহাম্মাদ মোসাদ্দেক আলী ফালুর বিরুদ্ধে দুদকের করা মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ৪ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।

রোববার (২৪ ডিসেম্বর) মামলাটি সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ছিলো। কিন্তু এদিন কোনো সাক্ষী আদালতে হাজির হননি। এজন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর ভারপ্রাপ্ত বিচারক মোহাম্মদ বদরুল আলম ভূইঞার আদালত আগামী ৪ জানুয়ারি সাক্ষ্য গ্রহণের পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।

২০০৭ সালের ৮ জুলাই রাজধানীর মতিঝিল থানায় এই মামলা করা হয়। মামলায় তার স্ত্রী মাহবুবা সুলতানাও আসামি ছিলেন। মামলাটিতে পরের বছর ১৪ ফেব্রুয়ারি আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন দুদকের সহকারী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম।

চার্জশিট দাখিল হওয়ার পর ফালু ও তার স্ত্রী হাইকোর্টে মামলা বাতিলের আবেদন করেন। যার কারণে দীর্ঘদিন মামলার বিচারকাজ বন্ধ থাকে। পরবর্তীতে হাইকোর্ট ফালুর মামলা খাজির করে দেন এবং স্ত্রীর মামলা গ্রহণ করে অব্যাহতির আদেশ দেন। ফলে ২০১৮ সালের ২৭ আগস্ট মামলাটিতে ফালু পলাতক থাকা অবস্থায় চার্জগঠন করেন আদালত।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, দুর্নীতি দমন কমিশন সম্পদ বিবরণী দাখিলের নোটিশ ২০০৭ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি ইস্যু করে। নোটিশের প্রেক্ষিতে ফালু ওই বছর ১ মার্চ আইনজীবীর মাধ্যমে সম্পদের হিসাব দাখিল করেন। দুদকের তদন্তে ৪৫ কোটি ৬৬ লাখ ৮ হাজার ৮৬৬ টাকার সম্পদ জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ এবং ১০ কোটি ৬০ লাখ ৪২ হাজার ৫১৪ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের তথ্য পায়।