Dhaka শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে আবেদনের শুনানি ৯ ফেব্রুয়ারি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করে হাইকোর্টের দেয়া রায়ের বিরুদ্ধে করা পৃথক তিনটি রিভিউ আবেদনের শুনানি পিছিয়ে আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি ধার্য করা হয়েছে।

রোববার (১৯ জানুয়ারি) বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ শুনানির জন্য এ দিন ধার্য করেন।

অ্যাটর্নি জেনারেল আসাদুজ্জামান এই মুহূর্তে দেশের বাইরে থাকায় আবেদনের শুনানি পেছানো হয়।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করে ২০১১ সালে দেয়া রায় পুনর্বিবেচনার জন্য আপিল বিভাগে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও পাঁচ সচেতন নাগরিক পৃথক তিনটি রিভিউ আবেদন করেছিল।

গত বছরের ২৭ আগস্ট সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচ ব্যক্তি প্রথম আবেদনটি করেন। পরে ১৬ ও ২৩ অক্টোবর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তনের জন্য পৃথক দুটি রিভিউ আবেদন করেন।

ওই আবেদনে বলা হয়, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনে প্রমাণিত হয়েছে যেকোনো রাজনৈতিক সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।

২০১১ সালের ১০ মে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী (তত্ত্বাবধায়ক সরকার সংক্রান্ত) বাতিল ঘোষণা করেন। এরপর ৩০ জুন জাতীয় সংসদে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলসহ বেশ কিছু বিষয় সামনে এনে পঞ্চদশ সংশোধনী আনা হয়। ৩ জুলাই এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করে সরকার।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

অপতথ্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নামতে ভোটারদের প্রতি আহ্বান সিইসির

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে আবেদনের শুনানি ৯ ফেব্রুয়ারি

প্রকাশের সময় : ০১:১২:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করে হাইকোর্টের দেয়া রায়ের বিরুদ্ধে করা পৃথক তিনটি রিভিউ আবেদনের শুনানি পিছিয়ে আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি ধার্য করা হয়েছে।

রোববার (১৯ জানুয়ারি) বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ শুনানির জন্য এ দিন ধার্য করেন।

অ্যাটর্নি জেনারেল আসাদুজ্জামান এই মুহূর্তে দেশের বাইরে থাকায় আবেদনের শুনানি পেছানো হয়।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করে ২০১১ সালে দেয়া রায় পুনর্বিবেচনার জন্য আপিল বিভাগে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও পাঁচ সচেতন নাগরিক পৃথক তিনটি রিভিউ আবেদন করেছিল।

গত বছরের ২৭ আগস্ট সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচ ব্যক্তি প্রথম আবেদনটি করেন। পরে ১৬ ও ২৩ অক্টোবর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তনের জন্য পৃথক দুটি রিভিউ আবেদন করেন।

ওই আবেদনে বলা হয়, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনে প্রমাণিত হয়েছে যেকোনো রাজনৈতিক সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।

২০১১ সালের ১০ মে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী (তত্ত্বাবধায়ক সরকার সংক্রান্ত) বাতিল ঘোষণা করেন। এরপর ৩০ জুন জাতীয় সংসদে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলসহ বেশ কিছু বিষয় সামনে এনে পঞ্চদশ সংশোধনী আনা হয়। ৩ জুলাই এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করে সরকার।